Category: Tech

  • Qr Code Scanner – What Is a QR Code?

    Qr Code Scanner – What Is a QR Code?

    Everywhere you go, you see square, black-and-white matrix QR code printed on building entrances, printed materials, and product packaging. You even see them in commercials, TV shows, and on some notable occasions lighting up the sky in a spectacular drone show.

    You may know that scanning a QR with your mobile device takes you to a website, file, or menu. But what are QR codes really? How do they work? How are they made? How does your device recognize them?

    Let’s break this down for you.

    What is a QR code?

    The “QR” in the QR code stands for “Quick Response”. It’s a two-dimensional matrix barcode that can be read and scanned with compatible devices such as a smartphone camera or an app.

    With an online QR code generator, you can create QR readable in both vertical and horizontal dimensions. QR can store various data and information, including a link to an online store, an influencer’s social media sites, and files such as photos, videos, music, official documents, and more.

     

    What are QR Code and Barcode?

    QR hold more data than a barcode. A barcode consists of a series of characters, numbers, and symbols, while a QR code can store up to 406 bytes of information. QR are a practical and highly efficient tool, bridging the gap between the physical and digital worlds.

    Qr Code Scanner

    How do QR codes work?

    A QR works similarly to barcodes at the supermarket. Each QR code consists black squares and dots which represent different pieces of information. When scanned, the unique pattern on the barcode translates into human-readable data. This transaction happens in seconds.

    Users must scan the code with a QR reader or scanner, although nowadays most people scan QR with smartphones. On the off chance your phone doesn’t have the capability, there are plenty of free apps for QR scanning like NeoReader and QuickMark Barcode Scanner.

    What are the different types of QR codes?

    There are two types of QR codes: static and dynamic. Let’s look at each type.

    Static QR code

    Generating a static QR is free, and the number of scans provided is unlimited. However, static QR are only suitable for one-time use as the user cannot edit the embedded data.

    After generating the static QR, users cannot change the information contained within the code. They can’t also track the number of scans and the scanner’s device and location.

    Dynamic QR code

    A dynamic QR code allows users to track, edit, and update embedded data. This saves a lot of time, effort, and money.

    With a dynamic QR, users can change the data or information on it even if the code has already been posted. You can also track QR performance. Dynamic QRs give you access to real-time scan monitoring to track data such as the number of scans, scan locations, scan times, and devices used.

    A dynamic QR can be password protected, scan notifications via email, and integrate with analytics tools and other software.

  • কম্পিউটার ভাইরাস কী? এর প্রকারভেদ, লক্ষণ ও প্রতিকার

    কম্পিউটার ভাইরাস কী? এর প্রকারভেদ, লক্ষণ ও প্রতিকার

    হঠাৎ একদিন কম্পিউটারে সমস্যা দেখা দিল! হয়তো সিস্টেম Error দেখাচ্ছে, নতুবা স্কিনে অপ্রয়োজনীয় বিজ্ঞাপন দেখাচ্ছা, অথবা অটোমেটিক কোনো সফটওয়্যার ইন্সটল হয়ে যাচ্ছে! তখনি আপনার মাথায় সর্বপ্রথম যে চিন্তাটি আসে তা হলে, ‘কম্পিউটারে ভাইরাস ঢুকলো নাকি?’ আসুন জানা যাক কম্পিউটার ভাইরাস কী? এর প্রকারভেদ, লক্ষণ ও প্রতিকার! না পড়লে মিস করবেন…

    কম্পিউটার ভাইরাস কি?

    ভাইরাস হল এমন একটি প্রোগ্রাম যা একটি ধ্বংশকারী/সন্ত্রাসী হিসেবে নিজেকে (অর্থাৎ এর “এক্সিকিউটেবল” অংশকে) অন্যান্য প্রোগ্রামের সাথে সংযোগ করে সংক্রমণ ঘটায় এবং ধ্বংশযজ্ঞ চালায়। কম্পিউটারের পরিভাষায় ভাইরাস (VIRUS) শব্দটি ভাঙলে পাওয়া যায় ‘ভাইটাল ইনফরমেশন রিসোর্সেস আন্ডার সিজ (Vital Information Resources Under Seize)’ অর্থাৎ গুরুত্বপূর্ণ উৎসগুলো বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। প্রখ্যাত গবেষক ‘ফ্রেড কোহেন’ ভাইরাসের নামকরণ করেন।

    ভাইরাসের ইতিহাস পর্যালোচনা

    ১৯৮৬ সালে পাকিস্তানের দুই প্রোগ্রামার আমজাদ ও বাসিত উপলদ্ধি করল ফ্লপি ডিস্কের বুটসেক্টর executable কোড ধারণ করে এবং এ কোড কম্পিউটার চালু করলেই রান করে যদি ড্রাইভে ডিস্ক থাকে। তারা আরও উপলদ্ধি করে, এ কোড তাদের নিজস্ব প্রোগ্রাম (কোড) দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয় যা মেমোরি রেসিডেন্ট প্রোগ্রাম হতে পারে এবং যা নিজের কপি তৈরি করতে সক্ষম। প্রোগ্রাম নিজের অনুলিপি তৈরি করতে পারে বলে তারা এর নাম দেয় ‘ভাইরাস’। কিন্তু এটি শুধুমাত্র ৩৬০ কিলোবাইট ফ্লপি ডিস্ককে সংক্রমিত করে।

    ১৯৮৭ সালে University of Delaware অনুভব করল তাদের কম্পিউটার এ ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত। যখন কম্পিউটার শুরু করে ফ্লপি ডিস্কের লেবেল ‘(c) Brain’ দেখতে পেল। এটিই প্রথম ভাইরাসের আক্রমণ এবং এটি ডঃ সলেমন পযাবেক্ষণ করেন। এ ভাইরাসের উপস্থিতি প্রথম উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের জনৈকা কম্পিউটার কর্মী দেখে একে ভাইরাস বলে মনে করেন এবং ডিস্ক থেকে ডেটা পুনরুদ্ধারের কাজে নিমগ্ন ডঃ সলেমনের কাছে যান। ডঃ সলেমন একে বিশ্লেষণ করেন এবং এভাবে তিনি এন্টিভাইরাস ব্যবসায়ে আসেন।

    ইতিমধ্যে ১৯৮৬ তে Ralf Burger নামক এক প্রোগ্রামার উপলদ্ধি করল, একটি ফাইল আরেকটি ভাইলের সংযুক্তিতে নিজে নিজের অনুলিপি (কপি) তৈরি করতে সক্ষম। তিনি এর উপর একটি ডেমোনেস্ট্রেশন লিখেন যাকে Virdem বলা হয়। তিনি এটি Chaos Computer Club এ বিতরণ করেন ডিসেম্বরের কনফারেন্সে যেটির Theme ছিল ভাইরাস সম্পর্কে। Virdem যেকোন com ফাইলকে আক্রান্ত করতে পারে। এর পে-লোড ভীতিকর নয়। এ ব্যাপারে Ralf খুব বেশি উৎসাহি হয়ে এ সম্পর্কিত একটি বই লেখেন। Ralf বুট সেক্টর ভাইরাস নিয়ে কোন চিন্তা করেন নি, তাই এ সম্পর্কে বইতে কিছু বললেন নি।

    ১৯৮৭ সালে Charlie, Vienna নামক ভাইরাসের উপন্থিতি লক্ষ্য করা যায়, যা মেশিনকে হ্যাং বা রিবুট করে দেয়। ইতিমধ্যে ইসরাইলের তেলআবিতে অন্য একজন প্রোগ্রামার Suriv-01 নামে ভাইরাস তৈরি করে। এটি ছিল মেমোরি রেসিডেন্ট ভাইরাস কিন্তু এটি .com ফাইলকে আক্রমণ করত। তার দ্বিতীয় ভাইরাস হল Suriv-02 যা শুধু .exe ফাইলকে আক্রমণ করে এবং এটি হল পৃথিবীর প্রথম .exe ফাইল আক্রমলকারী ভাইরাস। তার তৃতীয় ভাইরাস হল Suriv-03 যা .com এবং .exe উভয় ফাইলকে আক্রমণ করে। তার চতুর্থ ভাইরাস পৃথিবীর সর্বত্র ছড়িয়ে যায় এবং তা Jerosalem নামে পরিচিত হয়। এ ভাইরাস আক্রান্ত ফাইল প্রতি শুক্রবার ১৩ তারিখে চালালে ভাইরাস ফাইলকে মুছে ফেলে।

    কম্পিউটারে ভাইরাসের কর্মকান্ড ও তা থেকে পরিত্রাণের উপায়

    তথ্যের সমুদ্রে ভেসে বেড়াব আর কম্পিউটারে কোনপ্রকার আঁচড় লাগবে না – এটা ভাবাই যায় না। বর্তমান তথ্য-প্রযুক্তির যুগে কম্পিউটার ভাইরাস কর্তৃক আক্রান্ত না হওয়াটাই বরং অস্বাভাবিক। তাই বলে ভাইরাসের ভয়ে জালের মত সর্বত্র ছড়িয়ে থাকা ইন্টারনেটেও যাওয়া বন্ধ করা যায় না কারণ ইমেইল চেক করা, ফেসবুকে স্ট্যাটাস আপডেট কিংবা বন্ধুদের পোস্টকরা কোন মেসেজ চেক, পত্রিকা পড়া এখন আমাদের দৈনন্দিন কাজের সাথে মিশে গিয়েছে। এছাড়াও আছে ইউটিউব বা নেটফ্লিক্সে মুভি, প্রয়োজনীয় ডাউনলোড ইত্যাদি। ভাইরাসকে প্রতিরোধ করা ও ধ্বংস করার জন্য কোম্পানিগুলোও বসে নেই। তারা বের করে চলছে একের পর এক অ্যান্টি-ভাইরাস, সেগুলির আবার আপডেটেড ভার্সন। তারপরেও রক্ষা হয় না, কম্পিউটার ধীরগতির হয়ে যাওয়া, হ্যাং বা ফ্রিজ হওয়া, হার্ডড্রাইভ ক্রাশ – এগুলোতো লেগেই আছে।তাই বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির যুগে ভাইরাস সম্পর্কে জানাটা খুবই জরুরী হয়ে পড়েছে। কথায় আছে, সমস্যা সমাধাণের আগে সমস্যাটা ভালো করে বুঝতে হবে, তারপরেই শুধুমাত্র চমৎকার একটি সমাধান পাওয়া যাবে। তাই এখানে প্রথমেই আমি ভাইরাস কি, ভাইরাসের প্রকৃতি নিয়ে আলোচনা করব, তারপরে ভাইরাসের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে তা নিয়ে আলোচনা করব। ভাইরাস কী এবং কেন? কম্পিউটারে ভাইরাস জীবন্ত কোন অর্গানিজম নয় কিন্ত এটি এমন একটি প্রোগ্রাম যা কম্পিউটারে জীবন্ত প্রাণীর মতই আচরণ করে।চিকিৎসাবিদ্যায় ভাইরাসের কারণে যেমন মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে, ঠিক তেমনি কম্পিউটারটিও ভাইরাসের অত্যাচারে অকেজো হয়ে যেতে পারে। তবে কম্পিউটারের এই ভাইরাস মানুষের দ্বারাই তৈরি প্রোগ্রাম। ধরা যাক, আপনার কম্পিউটারে গুরুত্বপূর্ণ একটি স্প্রেডশিট আছে এবং কম্পিউটারটি ভাইরাস কর্তৃক আক্রান্ত হয়ে আছে যা আপনি হয়তবা জানেন না। এই ভাইরাসটি নিঃশব্দে সুকৌশলে অল্প অল্প করে আপনার স্প্রেডশিটের তথ্য পাল্টে দিতে পারে এবং আপনি হয়তবা টেরই পাবেন না যতক্ষণ না বিরাট পরিবর্তন হবে এবং যখন টের পাবেন তখন হয়তবা করার কিছুই থাকবে না। আপনি হয়তবা নিয়মিত ব্যাকআপ করেন, কিন্তু ব্যাকআপে গিয়ে দেখলেন যে সেখানেও ভুল তথ্যই ব্যাকআপ হয়ে আছে। আবার ধরুন, আপনি পিএইচডির স্টুডেন্ট এবং শেষপর্যায়ে। ডেজার্টেশন প্রায় রেডি। আপনার সন্তান হয়তবা আপনার পিসিতে নূতন একটি গেইম ইনস্টল করেছে যার সাথে একটি ভাইরাসও ইনস্টল হয়ে গেছে এবং এই ভাইরাসটির কাজ হচ্ছে ফাইল মুছে দেওয়া। এক সকালে পিসি চালু করে আবিষ্কার করলেন যে, আপনার ফাইলটি পিসি থেকে গায়েব।মাথার চুল ছেঁড়া ছাড়া আর কিছুই করার নেই। আবার, ইমেইলও হয়ে উঠতে পারে ভয়ানক। এমনও হতে পারে যে, আপনি পরিচিত কারো একটি ইমেইল পেলেন এবং ইমেইলটি খোলার সাথে সাথেই হয়তবা ইমেইলে সংযুক্ত একটি ভাইরাস আপনার অগোচরে কাজ করা শুরু করে দিল। এই কাজটি কিন্তু অত্যন্ত ভয়ানক হতে পারে। এটি এমন একটি ভাইরাস হতে পারে যার কাজ হল আপনার পিসি-তে কিংবা মেইল ফোল্ডারের সব ব্যক্তিগত গোপন তথ্য আপনার অ্যাড্রেস বুকে সংরক্ষিত সব ইমেইল অ্যাড্রেসে পাঠানো শুরু করে দেয়া।ভাইরাসের কর্মকান্ড অনেক। প্রকৃতি-ভেদে একেকটা ভাইরাস একেক রকমের কাজ করে। আমি এই লেখাটিতে মুলতঃ ভাইরাসকে বোঝা ও এর কবল থেকে রক্ষা পাওয়া নিয়ে আলোচনা করব, তাই ভাইরাসের বিস্তারিত ইতিহাসের দিকে যাব না। তবে ইন্টারেস্টিং কিছু বিষয় বলব। বিখ্যাত গণিতবিদ জন ভন নিউম্যান (John Von Neumann) সর্বপ্রথম ১৯৪৯ সালে একটি প্রোগ্রাম কীভাবে নিজে নিজের আরেকটি কপি তৈরি করতে পারে (self-replicating) তা সম্পর্কে বলেন যদিও তখনো কম্পিউটার ভাইরাস শব্দটির সাথে কেউই পরিচিত হন নি। তারপর সত্তর দশকের প্রথম দিকে আরপানেট-এ (ARPANET) প্রথমে ক্রিপার (Creeper) ধরা পড়ে। এটাও ছিল একটি সেলফ-রেপ্লিকেটিং প্রোগ্রাম এবং এটা লিখেন বব থমাস (Bob Thomas) ১৯৭১ সালে। তখন অপারেটিং সিস্টেম ছিল টেনেক্স (TENEX) আর ক্রিপারের কাজ ছিল অন্য একটি সিস্টেমে গিয়ে নিজের একটি কপি তৈরি করা ও একটি মেসেজ দেখানো , “I’M THE CREEPER : CATCH ME IF YOU CAN.”। এটিকে প্রতিহত করার জন্য তৈরি হয় রিপার (Reaper) যার কাজ ছিল ক্রিপার-কে মুছে ফেলা।তারপরে যেটি আলোচনা না করলেই নয় সেটি হল, পিসির প্রথম ভাইরাস তৈরি হয় পাকিস্তানের লাহোরের ফারুক ভ্রাতৃদ্বয়ের হাতে।বাসিত ফারুক আলভি (Basit Farooq Alvi ) ও আমজাদ ফারুক আলভি (Amjad Farooq Alvi) নামে দুই ভাই মিলে বুট-সেক্টর (Boot Sector) ভাইরাস ‘ব্রেন’ (Brain) লিখেন ১৯৮৬ সালে। অবশ্য তাদের মতানুযায়ী তারা এটা লিখেছিলেন সফটওয়্যার পাইরেসি রোধ করার জন্য।তারপর থেকে আজ পর্যন্ত আর থেমে থাকেনি, তৈরি হচ্ছে নূতন নূতন ভাইরাস।চলুন এবার সবরকমের ভাইরাসের সাথে পরিচিত হই।

    কম্পিউটার ভাইরাস এর প্রকারভেদ:

    কম্পিউটার ভাইরাসগুলিকে বিভিন্ন প্রকারে শ্রেণীবদ্ধ করা হয় এবং কিছু সাধারণ প্রকারের মধ্যে রয়েছে
    • বুট সেক্টর ভাইরাস
    • প্রোগ্রাম ভাইরাস
    • ম্যাক্রো ভাইরাস
    • হাইজ্যাকার ভাইরাস
    • ডাইরেক্ট অ্যাকশন ভাইরাস,
    • রেসিডেন্ট ভাইরাস
    • ক্যাভিটি ভাইরাস
    • পলিমরফিক ভাইরাস।

    কম্পিউটার ভাইরাস মুক্ত রাখার কিছু উপায়-

    কম্পিউটারে একটি ভালো মানের এন্টিভাইরাস ইন্সটল করে রাখুন এবং ইন্টারনেট থেকে আপডেট করুন। এবং প্রতিদিন এন্টিভাইরাস দিয়ে স্কান করুন। এতে একটু সময় নষ্ট হবে কিন্তু কিম্পিউটারটি ভাইরাস মুক্ত রাখা সম্ভব হবে।

    ১. কম্পিউটারে একটি ভালো মানের এন্টিভাইরাস ইন্সটল করে রাখুন এবং ইন্টারনেট থেকে আপডেট করুন। এবং প্রতিদিন এন্টিভাইরাস দিয়ে স্কান করুন। এতে একটু সময় নষ্ট হবে কিন্তু কিম্পিউটারটি ভাইরাস মুক্ত রাখা সম্ভব হবে।

    ২. পেন ড্রাইভ, মোবাইল এবং ডিজিটাল ক্যামেরার মেমরি কার্ড কম্পিউটারে ভাইরাস আসার একটি ভালো মাধ্যম। তাই পেন ড্রাইভ ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই এন্টিভাইরাস দিয়ে স্কান করুন।

    ৩. কখনো পেন ড্রাইভ ডাবল ক্লিক করে ওপেন করবেন না। My Computer-এ গিয়ে অ্যাড্রেস বার (Address Bar) থেকে খুলবেন

    ৪. পেন ড্রাইভ-এ কি কি ফাইল রাখছেন- মনে রাখার চেষ্টা করুন। আপনার রাখা ফাইল ছাড়া অন্য ফাইল থাকলে সেটি ভাইরাস হবার সম্ভাবনা থাকে, সেকারনে অন্য ফাইলগুলি সবসময় মুছে ফেলুন।

    ৫. কম্পিউটার ভাইরাস মুক্ত রাখতে ভাইরাস সম্পর্কে আরও জানুন এবং ভাইরাসকে চেনার চেষ্টা করুন্।

    ৬. আপনার কম্পিউটারে ইন্টানেট কানেকশন না থাকলে প্রতি সপ্তাহে একবার এন্টিভাইরাস আপডেট ক্রয় করে আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করুন।

    ৭. কম্পিউটারের যে ফাইলটি আপনি চেনেন না কিংবা ফাইলটি কি তা যদি না বুঝতে পারেন, তাহলে কখনো ফাইলটিতে ক্লিক করবেন না।

    ৮. অপরিচিত কারো ইমেইল খুলবেন না। বর্তমানে সবচেয়ে শক্তিশালী ভাইরাসগুলি ইমেইলের মাধ্যমে কম্পিউটারে ছড়িয়ে পড়ছে।

    ৯. ইন্টারনেট থেকে কোন প্রোগ্রাম/ফাইল/ভিডিও ডাউনলোড করলে, আগে নিশ্চিত হন যে ভাইরাস নয়। তারপর ইন্সটল করুন।

    ১০. কম্পিউটারে ব্যবহৃত সকল প্রোগ্রাম/ফাইল/ভিডিও এর এক্সটেনশন (.doc, .docx, .mp3, .amr, .avi, .mp4, .3gp etc.) সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখুন।

    ১১. ফ্ল্যাশ ড্রাইভের অটোরান ভাইরাস থেকে মুক্তির উপায়

    অটোরান (autorun.inf) আসলে কোন প্রকার ভাইরাস নয়। এটি ফ্ল্যাশড্রাইভের যে কোন ধরনের ফাইল বা ভাইরাসকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু করে থাকে। কিছু কিছু ভাইরাস নিজেরাই autrun.inf তৈরি করে থাকে। ফলে ফ্ল্যাশ ড্রাইভের আইকনে ডাবল ক্লিক করলেই নির্দিষ্ট ফাইল বা ভাইরাস স্বয়ংক্রিয় ভাবে কম্পিউটারে চালু হবে। তবে কম্পিউটাররের অটোরান সিস্টেম ডিজ্যাবল করা থাকলে ফ্ল্যাশড্রাইভের ভাইরাস কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হতে পারবে না। পেনড্রাইভের মাধ্যমে ভাইরাস ছড়ানোর হার বেশি থাকে। তাই ফ্ল্যাশড্রাইভ বা পেনড্রাউভের ভাইরাস থেকে বাঁচতে চাইলে কম্পিউটারে অটোরান সিস্টেম বন্ধ করতে হবে। এজন্য-

    • প্রথমে Start>Settings/Control Panel>Administrative Tools-এ ডাবল ক্লিক করম্নন। পর্দায় একটি উইন্ডো আসবে।
    • উক্ত উইন্ডোর Service-এ ডাবল ক্লিক করে ওপেন করম্নন। পর্দায় Service উইন্ডো আসবে।
    • এবার Service উইন্ডোর ডান পাশ থেকে Shell Hardware Detection-এ ডাবল ক্লিক করম্নন। পর্দায় Shell Hardware Detection Properties ডায়ালগ বক্স আসবে।
    • উক্ত ডায়ালগ বক্সের General ট্যাবে ক্লিক করে Startup types: অপশন ঘরে Disabled সিলেক্ট করে Apply এবং OK করম্নন।

    কম্পিউটারে থাকা আপনার গুরুত্বপূর্ণ কোনো ডাটা বা ফাইল ভাইরাসের আক্রমনে নষ্ট বা হারিয়ে গেলে আপনার হার্ড ড্রাইউটি নিয়ে চলে আসুন আমাদের ‘ডাটা রিকভারি স্টেশন’ (Data Recovery Station) এ। আমরা অত্যাধুনিক সব সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যারের সাহায্যে সুক্ষ্ম পর্যবেক্ষনের দ্বারা নির্দিষ্ট ল্যাবে অভিজ্ঞ ডাটা রিকভারি টিমের মাধ্যমে আপনার ডাটা রিকভার করার চেষ্টা করবো৷ ভাইরাস আক্রমনের ফলে আপনার কম্পিউটারে যদি খুব বেশি সমস্যা দেখা দেয় তাহলে ফুল উইন্ডোজ ফরমেট দিয়ে দিন। এবং নতুন করে আপডেট উইন্ডোজটি ইন্সটল করুন।

  • শাওমি আনছে ইলেকট্রিক কার! এক চার্জেই ছুটবে ৮০০ কিমি

    শাওমি আনছে ইলেকট্রিক কার! এক চার্জেই ছুটবে ৮০০ কিমি

    অনেকদিন ধরে শোনা গেলেও গাড়ির ছবি আসছিল না প্রকাশ্যে। এবার সবার সামনে এল Xiaomi-র প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ি (Xiaomi SU7) EV। যার নাম রাখা  হয়েছে SU7 । এক পলকে দেখলেই এই বৈদ্যুতিক সেডানের (EV ) থেকে নজর ফেরাতে পারবেন না আপনি। এটি একটি বৃহৎ বৈদ্যুতিক সেডান যা এরোডাইনামিক স্টাইলিং সহ হাই পারফরমেন্স রেঞ্জ দিয়ে থাকে। পোর্শে পানামেরার চার দরজার কুপের মতোই দেখতে এই ইভি।

    পোর্শে পানামেরার মতো দেখতে

    এটি একটি মোটামুটি লম্বা গাড়ি,যার দৈর্ঘ্য 4,997 এমএম,প্রস্থ 1,963 এমএম এবং উচ্চতা 1,440 এমএম।  একটি সিঙ্গল মোটর বা অল হুইল ড্রাইভ সহ একটি ডুয়াল মোটর সহ দুটি সংস্করণ থাকবে এই ইভি সেডানের। এর সিঙ্গল মোটর সংস্করণ 299hp আউটপুট থাকবে।

    যেখানে ডুয়াল মোটর 700hp এর কাছাকাছি পাওয়ার পাবে গাড়ি। যদিও এর রেঞ্জ সম্পর্কে এখনও কিছু নিশ্চিত করেনি কোম্পানি। SU7 দুটি ব্যাটারি প্যাক পাবে ,যেমন একটি লিথিয়াম আয়রন ফসফেট (LFP) ব্যাটারি প্যাক BYD থেকে নেওয়া হবে। BYD-র  কম বৈশিষ্ট্যের গাড়িগুলি থেকে নেওয়া হবে ব্যাটারিপ্যাক। তবে এই গাড়ির একটি বড় CATL ব্যাটারি প্যাক টপ-এন্ড সংস্করণে দেওয়া হবে৷

    শাওমি আনছে ইলেকট্রিক কার! এক চার্জেই ছুটবে ৮০০ কিমি

    ভিতরের কেবিন কেমন দেখতে

    গাড়ির ভিতরে কী থাকবে সেই সম্পর্কে খুব বেশি কিছু জানা যায়নি। তবে এটি হাইপারওএস-এ চলবে বলে খাবর। যা নতুন Xiaomi অপারেটিং সিস্টেম এবং এতে অন্যান্য বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে এআই দেওয়া হয়েছে। এই ইভি সেডানে অনেক কাস্টমাইজেশনের সুযোগ থাকবে। এর কেবিন কার্ভ স্ক্রিন এবং ন্যূনতম নিয়ন্ত্রণ সহ টেসলার মতো হবে।

    ডিসেম্বরে চিনে উৎপাদন শুরু

    চিনে উন্মোচিত এই গাড়ির ডিসেম্বর থেকে উৎপাদন শুরু  হবে বলে আশা করা হচ্ছে। কোম্পানি তার প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ি নিয়ে কাজ করছে। গত দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে কোম্পানি এই কাজ করছে। দেখে মনে হচ্ছে, টেসলার মতো পাতলা হেডল্যাম্পের সাথে ম্যাকলারেনের একটি আদলে তৈরি হবে গাড়ি। এই গাড়ির SU7, SU7 Pro এবং SU7 Max সহ তিনটি সংস্করণ অফার করা হবে। লঞ্চটি পরের বছরের শুরুর দিকে হতে পারে। তবে এটি ভারতে আসবে কিনা তা স্পষ্ট নয়।

    Auto: এতদিন ছিল টাটা সেক্সন ইভির নাম (Tata Nexon EV) । এবার ভারতের বাজারে সবথেকে কম দামের ইলেকট্রিক এসইউভি (Electric SUV) আনতে চলেছে টাটা মোটরস (Tata Motors)। শীঘ্রই টাটা পাঞ্চ ইভি (Tata Punch EV) আনবে কোম্পানি। ইতিমধ্য়েই শুরু হয়ে গিয়েছে তার প্রস্তুতি। কত দাম হতে পারে গাড়ির ?

    সবথেকে কম দামে পাবেন এই ইভি

    Tata Punch EV হবে Tata Motors-এর পরবর্তী বড় লঞ্চ। এই EV নেক্সন EV-এর নীচে ভারতে বিক্রি হওয়া সবচেয়ে সাশ্রয়ী মূল্যের বৈদ্যুতিক SUV হিসাবে বাজারে নামবে। পাঞ্চ ইভি দুটি ব্যাটারি প্যাক মাপের মাঝারি রেঞ্জ এবং লং রেঞ্জ সহ আসবে। 30kWh ব্যাটারি প্যাক সংস্করণের জন্য লং রেঞ্জ Punch EV-এর প্রত্যাশিত মাইলেজ 325km হতে পারে।

  • ডিজিটাল মার্কেটিং কি? ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা

    ডিজিটাল মার্কেটিং কি? ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা

    ডিজিটাল মার্কেটিং কি এবং এটির প্রয়োজনীয়তাই বা কি? এই প্রশ্নটি এখন সবার। উদ্যোক্তা থেকে শুরু করে প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী সবাই এখন ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে জানতে চায়। বর্তমান যুগ ডিজিটাল মার্কেটিং এর যুগ। এখন ঘরে বসে অনলাইনে কেনা কাটা থেকে শুরু করে, অনলাইনে ইনকাম করা সবটাই এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর ওপর নির্ভর করে।

    ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে মানুষ মূলত সোশ্যাল মিডিয়ায় পন্যের বিজ্ঞাপনকেই বুঝে। কিন্তু আসলে ব্যাপারটা কি তাই? আসুন আজকের এই আর্টিকেল থেকে আমরা জানার চেষ্টা করি, ডিজিটাল মার্কেটিং কি এবং এর সাথে আরো কি কি ব্যাপার জড়িত আছে।

    ডিজিটাল মার্কেটিং কি?

    ডিজিটাল মার্কেটিংহচ্ছে- ইন্টারনেট, মোবাইল ফোন, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে কনজিউমারের কাছে পন্যের জানান দেওয়ার একটি পন্থা। মার্কেটিং এর কাজ মূলত মানুষের নিকট পন্য সঠিক সময়ে পৌঁছে দেয়া বা জানান দেয়া। বর্তমানে মানুষ বেশিরভাগ সময় ব্যয় করে থাকে অনলাইনে। করোনাকালীন সময়ে তার স্থায়ীত্ব বৃদ্ধি পেয়েছে কয়েক গুন। এই বিশাল পরিমানের অডিয়েন্সের সামনে আপনার পন্য সম্পর্কে তুলে ধরার সহজ এবং কার্যকরী পদ্ধতি হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং।

    যদি আরও সহজে বলতে চাই, ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে প্রোডাক্ট মার্কেটিং এর একটি দিক যেটি ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইস, সোসাল মিডিয়া, ইন্টারনেট এর সাথে সম্পৃক্ত।

    ডিজিটাল মার্কেটিং কেন করবেন?

    যেকোন ব্যাবসাকে প্রচার এবং প্রসারের জন্য মার্কেটিং প্রয়োজন। দিন বদলেছে, মার্কেটিং এর ধরন বদলেছে। মার্কেটিং এখন ডিজিটালাইজ হয়েছে। প্রতিষ্ঠান কিংবা পন্য, যেটাই হোক মার্কেটিং ছাড়া গতি নেই।

    ডিজিটাল মার্কেটিং অনেক বেশি স্পেসিফিক এবং যেসকল মানুষ শুধু ঐ নির্দিষ্ট প্রোডাক্ট চান তাদের কাছেই মার্কেটিং করা যায়। যা প্রচলিত মার্কেটে সম্ভব নয়।

    প্রচলিত পদ্ধতিতে কোন প্রোডাক্টের মার্কেটিং করতে গেলে ব্যবহার করতে হয় প্রিন্ট এড, ফোন কমুউনিকেশন, ফিজিক্যাল মার্কেটিং। তাও খুব সহজে মানুষের নিকট রিচ করা যায় না যতটা যায় অনলাইনের মাধ্যম। প্রচলিত মার্কেটিং এর আরো বড় ধরনের সমস্যা হচ্ছে এটাতে প্রচুর পরিমানে টাকা ব্যয় হয়। এক্ষেত্রে ডিজিটাল মার্কেটিং যেন একটি ত্রাতা হয়ে আসলো। খুব সহজে যদি কেউ তার টার্গেটেড অডিয়েন্সের নিকট পৌছাতে চান, ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিকল্প নেই তাহলে।

    ডিজিটার মিডিয়া ব্যবহার করে অডিয়েন্সের ইন্টারেস্ট অনুযায়ী এড শো করানো যায়, যেটি ফিজিক্যাল মার্কেটিং এ করা অসম্ভবপর। আর যদিও করা যায় তাও অত্যাধিক ব্যয় বহুল।

    ফিজিক্যাল মার্কেটিং করতে গেলে দেখা যায় একসাথে অনেক গুলো মানুষের সামনে কোন একটা এড শো করানো হচ্ছে বা প্রিন্টিং এড দিয়ে দেয়া হচ্ছে। এক্ষেত্রে দেখা যায় যে, উপস্থিত সকলে কিন্তু এই প্রোডাক্টটি সম্পর্কে সমান আগ্রহ দেখায় না। যেটি আশাও করা যায় না। এক্ষেত্রে হয় কি, যাদের প্রোডাকটি সম্পর্কে কৌতুহল রয়েছে তারাই মুলত প্রোডাক্টিভ মার্কেটিং এর আওতায় পড়েন। বাদ বাকি যারা আছেন তাদের কাছ থেকে কোম্পানি আশা করার তেমন কিছু থাকে না। আগ্রহ প্রকাশ করেন না এমন লোকের সংখ্যা যত বেশি হবে তত বেশি মার্কেটিং ব্যার্থ হবে।

    কিন্তু ডিজিটাল মার্কেটিং এ এটির কোন সুযোগ নেই। যদি আপনি ভালো কোন এজেন্সির নিকট হতে মার্কেটিং করাতে পারেন তাহলে আপনার প্রায় প্রতিটি এড টার্গেটেড অডিয়েন্সের কাছে রিচ করবে। মানে এড গুলো স্পেসিফিক তাদের কাছে শো করবে যারা মুলত আগ্রহ দেখান উক্ত পন্যের সম্পর্কে। এটি হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবচেয়ে বড় প্লাস পয়েন্ট।

    ডিজিটাল মার্কেটিং এর ধাপসমূহ

    ডিজিটাল মার্কেটিং এর অনেকগুলো ধাপ আছে। যেগুলো প্রয়োগ করে মূলত ডিজিটাল মার্কেটাররা বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে ডিজিটাল মার্কেটিং করে থাকেন। নিচের লিস্টে আপনি সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ কতগুলো ধাপ সম্পর্কে জানতে পারবেন। আসুন লিস্টটা দেখে নেই।

    1. এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
    2. এসইএম বা সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং
    3. কন্টেন্ট মার্কেটিং
    4. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বা এসএমএম
    5. এফিলিয়েট মার্কেটিং
    6. ইমেইল মার্কেটিং
    7. ই-কমার্স প্রোডাক্ট মার্কেটিং
    8. সিপিএ মার্কেটিং

    ডিজিটাল মার্কেটিং কেন প্রয়োজন?

    বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং একটি অপরিহার্য অংশ। কারণ মানুষ এখন যেকোন পণ্য ক্রয় করার আগে ইন্টারনেটে ওই পন্য সম্পর্কে জেনে বুঝে তারপর ক্রয় করে। তাছাড়া মানুষ এখন দোকানে ঘুরে ঘুরে না কিনে, অনলাইন থেকেই বেশিরভাগ কেনা কাটা করে থাকে।

    তাই আপনি যদি একজন ব্যবসায়ী হন, তাহলে আপনার উচিত ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে নিজের ব্যবসাকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া। আসুন আমরা বর্তমান যুগে ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তাগুলো জেনে নেই।

    • সমগ্র বিশ্বে মোট প্রায় ২ বিলিয়ন মানুষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে। আর এই সংখ্যাটি নিয়মিতভাবে বেড়ে চলেছে। মানুষ যত বেশি ইন্টারনেটে ব্যবহার করবে তত বেশি মানুষের সামনে আপনি আপনার পণ্যের মার্কেটিং করতে পারবেন। আর ইন্টারনেটে পণ্যের মার্কেটিং এ ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব কতখানি তা আপনি আমাদের উপরের আলোচনা পড়লেই বুঝতে পারার কথা।
    • বর্তমান বিশ্বে মোট প্রায় ৫.১১ বিলিয়ন মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করে। আর এই সংখ্যা খুবই দ্রুত গতির সাথে বেড়ে চলেছে। এখন অনেক মানুষ আছে যারা একাধিক মোবাইল ব্যবহার করেন তাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা ঠিক রাখার জন্যে। আর এই মোবাইল ফোন হচ্ছে ক্রেতার তথ্য কালেকশনের অন্যতম মাধ্যম। কারণ প্রায় সকল মোবাইল ব্যবহারকারীই ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত। তাই এই ব্যবহারকারীর সংখ্যা যত বাড়বে ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তাও বাড়বে।
    • আপনি জেনে অবাক হবে যে, একটা স্ট্যাটিসটিক্সের মাধ্যমে ইউজার সার্ভে রিপোর্ট উল্লেখ করেছে যে, প্রায় ৮৪% বিক্রেতা, মার্কেটার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে ব্যবহার করে ক্রেতার তথ্য সংগ্রহ করার জন্যে।
    • এছাড়া আরো একটি সার্ভে রেজাল্ট দেখিয়েছে যে, সারা বিশ্বে ৫৫% মানুষ যেকোন পন্য ক্রয়ের জন্যে সামাজিক মাধ্যমের ওপর নির্ভরশীল। মানে হচ্ছে, তারা সোশ্যাল মিডিয়া থেকে তাদের পছন্দের পণ্য সম্পর্কে তথ্য এবং রিভিউ জানতে পারে। আর ক্রেতা যার প্রেজেন্টেশন ও পণ্যকে পছন্দ করবে তার কাছ থেকে অনলাইনের মাধ্যমেই ক্রয় করে ফেলে।
    • ৪৩% ই-কমার্স ক্রেতা গুগলে সার্চ করে তাদের পছন্দের ই-কমার্স ওয়েবসাইটে আসে।
    • বিশ্বে প্রায় ৫১% ক্রেতা তাদের প্রয়োজনীয় কেনাকাটা অনলাইন থেকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে করে থাকে। এই সংখ্যাটিও দিনকে দিন বেড়েই চলেছে।
    • ৭০% ক্রেতা যেকোন পণ্য কেনার আগে ইন্টার্নেটে সার্চ দিয়ে সেই পণ্য সম্পর্কে যাচাই বাছাই করেন।পণ্যটি পচ্ছন্দ হলে সাথে সাথেই ঘরে বসেই অনলাইনে অর্ডার করে ফেলেন।
    • আরো একটি মজার ব্যাপার হচ্ছে, ৮২% ক্রেতা মাত্র ৫ মিনিটের মধ্যেই বিক্রেতার সাথে তাদের লাইভ চ্যাটের মাধ্যমে কথা বলতে চান।

    আপনি হয়ত এখন কিছুটা হলেও বুঝতে পারছেন, আপনার ক্রেতারা কিভাবে অনলাইনে তাদের কেনাকাটা সম্পন্ন করেন। তাই আপনি যদি এই ডিজিটাল যুগে, ডিজিটাল মার্কেটে টিকে থাকতে চান, তাহলে আপনার এখনই ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে ভাবা উচিত।

    কারণ আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী কিন্তু বসে নেই, সে কিন্তু তার ব্যবসাকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দেয়ার চেষ্টা করছেন। Coca-Cola, Unilever, Nestlé এর মতো বড় বড় কোম্পানীগুলোও কিন্তু বেশ তোড়জোড়ের সাথেই বর্তমানে ডিজিটাল দুনিয়াতে নিজেদের অস্তিত্ব জানান দিচ্ছে।

    আসুন এখন আমরা ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা করি।

    ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ কি?

    দেখুন, বর্তমান বিশ্বের বাজার ব্যবস্থা যেভাবে ডিজিটাল ইন্ডাস্ট্রিতে রূপ নিচ্ছে। সেদিন আর বেশি দূরে নয়, যখন মানুষ আর দোকানে কিংবা বাজারে গিয়ে পণ্য কেনা বন্ধ করে দিবে। তারা সবকিছু অনলাইনেই কিনে নিবে। কারণ ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে জীবনযাত্রা অনেক কঠিন হয়ে পড়েছে।

    আর মানুষ সময় নষ্ট করে বাজারে গিয়ে পণ্য যাচাই বাছাই করার থেকে অনলাইনে যেকোন পণ্য সম্পর্কে সার্চ করে ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা জেনে নিতে পারে। আর পছন্দ হলে সেই পণ্য একটি বিশ্বাসযোগ্য বিক্রেতার কাছ থেকে অনলাইনের মাধ্যমেই কিনে নিতে পারে।

    আর এই অনলাইন বাজার ব্যবস্থা সম্পূর্ণভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর ওপর নির্ভরশীল। আপনি যদি এখনই নিজেকে ডিজিটাল মার্কেটিং এ দক্ষ করে না তুলতে পারেন, তাহলে আপনি এই বাজার ব্যবস্থায় টিকে থাকতে পারবেন না। কারণ আপনার পণ্য সম্পর্কে যদি মানুষ অনলাইনে জানতেই না পারে, কিংবা আপনার পণ্য যদি অনলাইনে কিনতে না পারে, তাহলে কোন ক্রেতাই আপনার পণ্য কিনবে না।

    আপনি যদি ভবিষ্যতে আপনার ব্যবসাকে সফল হিসাবে দেখতে চান তাহলে এখনি সময়। এখনি উত্তম সময়, নিজেকে এবং নিজের ব্যবসাকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর আওতায় নিয়ে এসে, ক্রেতার সামনে আকর্ষনীয়ভাবে নিজের পণ্যকে তুলে ধরার।

  • Google Pixel 7 Pro – গুগল পিক্সেল 7 প্রো

    Google Pixel 7 Pro – গুগল পিক্সেল 7 প্রো

    সম্প্রতি লঞ্চ হল  Google pixel 7 pro গুগল পিক্সেল 7 প্রো ইন্ডিয়ান  লঞ্চ হওয়া একটি জনপ্রিয়। Google pixel 7 pro-তে রয়েছে 6.7 inches (17.02 cm) ডিসপ্লে সাইজ, 1440 x 3120 Pixels রেজলিউশন এবং OLED ডিসপ্লে টাইপ। Google pixel 7 pro Android v13 অপারেটিং সিস্টেমে কাজ করে এবং এর ব্যাটারি ক্ষমতা, 5000 mAh এবং রয়েছে Li-Polymer ব্যাটারি। এই স্মার্টফোনটি পাওয়ারড বাই Octa core (2.85 GHz, Dual core, Cortex X1 + 2.35 GHz, Dual core, Cortex A78 + 1.8 GHz, Quad core, Cortex A55) প্রসেসর এবং রয়েছে Google Tensor G2 চিপসেট। চলুন আজকে ক্যামেরা নিয়ে আলোচনা করা যাক, এছাড়াও Google pixel 7 pro-এ রয়েছে Light sensor, Proximity sensor, Accelerometer, Barometer, Compass, Gyroscope সেন্সরস। কানেকটিভিটি নিয়ে বললে, গুগল পিক্সেল 7 প্রো 5G Supported in India, 4G Supported, 3G, 2G-কে সাপোর্ট করে।

    Google Pixel 7 pro Price

    Pixel 7 এবং Google pixel 7 pro হল একজোড়া অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন ডিজাইন, ডেভেলপ করা এবং Google Pixel প্রোডাক্ট লাইনের অংশ হিসাবে Google দ্বারা বাজারজাত করা হয়েছে। তারা অবশ্যই পিক্সেল 6 এবং পিক্সেল 6 প্রো-এর উত্তরসূরি হিসাবে কাজ করবে। মোবাইল ফটোগ্রাফি এবং স্মুথ পারফরম্যান্স দিতে google নিয়ে এসেছে Google pixel 7 pro হাই স্পীড, পাওয়ার এবং লং ব্যাটারি লাইফ পাবেন। ফিচার ও স্পেসিফিকেশনে অনেক ফারাক রয়েছে, বিশেষ করে চিপসেট তো সম্পূর্ণই সামনে। 128 জিবি। Pixel6128GB তে 22,600 JPG ফটো রাখা উচিত যখন রেজোউশন এবং কম্পিউটারে সংরক্ষণ করা হয়। পিক্সেল 128 জিবি-তে 565 মিনিটের 1080p HD ভিডিও প্রতি সেকেন্ডে 30 ফ্রেমে থাকতে হবে। আপনি যদি 4K এ ফিল্ম করতে পছন্দ করেন, আপনি প্রতি সেকেন্ডে 30 বন্ধু আপনাকে 226 মিনিটের UHD ভিডিও আশা করতে পারেন। নেটওয়ার্ক: নেটওয়ার্ক প্রদানকারী: সিম বিনামূল্যে। 5G নেটওয়ার্ক শক্তি। ডুয়াল সিম কার্ড ফোন: 2টি সিম কার্ড সমর্থন করে।

    গুগল পিক্সেল ৭ প্রো (Google pixel 7 pro) বাংলাদেশে দাম

    ৬২,৫০০ টাকা (৮/১২৮ ভেরিয়েন্ট), ৬৯,৫০০ টাকা (৮/২৫৬ ভেরিয়েন্ট), ৭৪,৫০০ টাকা (১২/১২৮ ভেরিয়েন্ট), ৮৪,৫০০ টাকা (১২/২৫৬ ভেরিয়েন্ট), ৯২,৫০০ টাকা (১২) /৫১২ ভেরিয়েন্ট)।

    গুগল পিক্সেল ৭ প্রো(Google pixel 7 pro)ইন্ডিয়াতে দাম

    ৫২,০০০ রূপী (৮/১২৮ ভেরিয়েন্ট), ৫৯,৮০০ রূপী (৮/২৫৬ ভেরিয়েন্ট), ৬৬,৯৯৯ রূপী (১২/১২৮ ভেরিয়েন্ট), ৭০,৩০০ রূপী (১২/২৫৬ ভেরিয়েন্ট), ৭৭,৩০০ রূপী (১২) /৫১২ ভেরিয়েন্ট)।
  • iphone 15 pro max price in bangladesh

    iphone 15 pro max price in bangladesh

    সম্প্রতি লঞ্চ হল iphone 15 pro max যারা চাচ্ছেন  নেক্সট লেভেল পারফর্মেন্স আর প্রফেশনাল গ্রেড ক্যামেরা তাদের জন্যে iphone 15 pro max সিরিজ. সাশ্রয়ী দামে যদি চান বড় ডিসপ্লের আইফোন তবে আপনার জন্য iphone 15 pro max হবে বেস্ট একটি স্মার্ট ফোন। এবার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন গুলো হলো সবকটি নতুন আইফোনে লাইটনিং পোর্ট সরিয়ে ইউএসবি টাইপ সি পোর্ট যোগ করা হয়েছে। এই ফোনে টাইটেনিয়াম ম্যাটেরিয়াল বিল্ড ব্যাবহার করা হয়েছে। এই ফোনদুটি Apple 3nm A17 চিপসেটে রান করে।

    Apple iPhone 15 Pro Max Full Specifications

    SUMMARY

    Processor Chipset Apple A17 Pro
    RAM 8 GB
    Rear Camera Triple (48MP + 12MP + 12MP)
    Internal Memory 256 GB
    Screen Size 6.7 inches (17.02 cms)
    Battery Capacity 4422 mAh

    PERFORMANCE

    Chipset Apple A17 Pro
    No Of Cores 6 (Hexa Core)
    CPU 3.78GHz, Dual core2.11GHz, Quad core
    Architecture 64-bit
    Fabrication 3 nm
    RAM 8 GB
    RAM Type LPDDR5
    Graphics Apple GPU (six-core graphics)

    DESIGN

    Build Gorilla Glass back panel
    Height 6.3 inches (159.9 mm)
    Width 3.02 inches (76.7 mm)
    Thickness 0.32 inches (8.2 mm)
    Weight 221 grams
    Colors Black Titanium, White Titanium, Blue Titanium, Natural Titanium
    Water Resistant Yes, Water resistant (up to 30 minutes in a depth of 6 meter), IP68
    Ruggedness Dust proof, Water proof
    Screen Unlock Face unlock

    DISPLAY

    Resolution 1290 x 2796 pixels
    Aspect ratio 19.5:9
    Display Type OLED, Dolby Vision, HDR Display, Oleophobic coating, ProMotion Technology, Split screen, Super Retina XDR display, True Tone
    Size 6.7 inches (17.02 cms)
    Bezel-less display Yes, with Punch-hole
    Pixel Density 460 pixels per inch (ppi)
    Brightness 2000 nits
    Protection Yes
    TouchScreen Yes, Capacitive, Multi-touch
    Color Reproduction 16M Colors
    Screen to body percentage 89.65 %
    Display Refresh Rate 120Hz

    CAMERA

    Rear camera setup Triple
    Rear camera(Primary) 48 MP resolutionWide Angle lensf/1.78 aperture24 mm focal length1.28″ sensor size1.22µm pixel size
    Rear camera(Secondary) 12 MP resolutionUltra-Wide Angle lensf/2.2 aperture13 mm focal length2.55″ sensor size1.4µm pixel size
    Rear camera(Tertiary) 12 MP resolutionTelephoto lensf/2.8 aperture120 mm focal length
    Front camera setup Single
    Front camera(Primary) 12 MP resolutionWide Angle lensf/1.9 aperture23 mm focal length3.6″ sensor size
    Sensor Sensor-shift Image Stabilization
    Flash Dual-color LED Rear flashRetina Front flash
    Video Resolution(Rear) 3840×2160 @ 24 fps1920x1080 @ 30 fps
    Video Resolution(Front) 3840×2160 @ 24 fps1920x1080 @ 30 fps
    Video Recording Features Slo-motionVideo HDRNight Time-LapseMacro VideoAction ModeProRes VideoAudio ZoomStereo recording
    Optical Image Stabilization(OIS) Yes
    Camera Features Auto FlashAuto FocusFace detectionTouch to focus
    Shooting Modes Continuous ShootingHigh Dynamic Range mode (HDR)Burst modeMacro Mode

    BATTERY

    Type Li-ion
    Capacity 4422 mAh
    Removable No
    Fast Charging Yes, 20W
    Charging speed 50 % in 30 minutes (claimed by Brand)
    Wireless Charging Yes, 15W

    STORAGE

    Internal Memory 256 GB
    Memory type NVMe
    Expandable Memory No

    SOFTWARE

    Operating System iOS v17
    Custom UI No

    CONNECTIVITY

    SIM Configuration Dual SIMSIM1: NanoSIM2: eSIM
    Network SIM1: 5G, 4GSIM2: 5G, 4G
    SIM1 Bands
    5G:FDD N1 / N2 / N3 / N5 / N7 / N8 / N12 / N20 / N25 / N26 / N28 / N30TDD N38 / N40 / N41 / N48 / N53 / N66 / N70 / N77 / N78 / N794G:TD-LTE 2600(band 38) / 2300(band 40) / 2500(band 41) / 2100(band 34) / 1900(band 39) / 3500(band 42)FD-LTE 2100(band 1) / 1800(band 3)
    SIM2 Bands
    5G:FDD N1 / N2 / N3 / N5 / N7 / N8 / N12 / N20 / N25 / N26 / N28 / N30TDD N38 / N40 / N41 / N48 / N53 / N66 / N70 / N77 / N78 / N794G:TD-LTE 2600(band 38) / 2300(band 40) / 2500(band 41) / 2100(band 34) / 1900(band 39) / 3500(band 42)FD-LTE 2100(band 1) / 1800(band 3) / 2600(band 7) / 900(band 8) / 700(band 28) / 1900(band 2) / 1700(band 4) / 850(band 5) / 700(band 13) / 700(band 17) / 850(band 18) / 850(band 19) / 800(band 20) / 1900(band 25) / 850(band 26) / 2300(band 30)
    Voice over LTE(VoLTE) Yes
    Wi-Fi Yes, with a/ac/ax/ax 6GHz/b/e/g/n/n 5GHz, MIMO
    Wi-fi features Mobile Hotspot
    USB USB Type-C, Mass storage device, USB charging
    Bluetooth Bluetooth v5.3
    GPS Yes with A-GPS, Glonass
    NFC Chipset Yes
    Infrared Yes

    SOUND

    Speaker Yes
    Speaker Features Dolby Atmos, Dolby Digital, Dolby Digital Plus
    Audio Jack Yes, USB Type-C
    Video Player Yes, Video Formats: H.264, HEVC, MP4

    SENSORS All

    Fingerprint sensor No
    Face Unlock Yes
    Other Sensor Light sensorProximity sensorAccelerometerBarometerCompassGyroscope

    আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্সের (iphone 15 pro max) ফিচার

    iphone 15 pro max মডেলের অনেকগুলি তা পরিবর্তন করে যেমন টাইপ সি পোর্ট আরো অনেক ফিচার।এ ১৭ প্রোডাক্ট একটি নতুন প্রসেসর রয়েছে। iphone 15 pro max পারফরম্যান্সের দিক থেকে বেশ ভাল উন্নতির সাথে আসে এবং নতুন ইউএসএসবি টাইপ-সি পোর্টের মাধ্যমে আরও শক্তি নিয়ে আসে।
    এছাড়াও iphone 15 pro max-তে একটি অ্যান্ড-নতুন বোশন চালু করা হয়েছে, যা বেশ কাস্টমাইজেশনযোগ্য, তবে ডিফল্ট অ্যাক্টর আইকনিক রিঞ্জার সাইলেন্ট সুইচটি প্রতিস্থাপন করে আজ অবধি চয়ন সমস্ত ফোন আইডি একটি স্ট্যান্ডার্ড।
    ক্যাটারফরম্যান্স যেমন কেউ পারে না তা শীর্ষস্থানীয় বলা হয়। iphone 15 pro max নতুন টেলিফোটো সমস্ত সম্পূর্ণ আলোকিত সম্ভাব্য দুর্দান্ত পোর্ট্রেট ফটো স্ন্যাপ করার জন্য একটি কাজ করে। ব্যাটারি লাইফ উন্নত বিদ্যাপীঠ শেখার স্পিড ঠিকই রয়ে গেছে।
  • ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল

    ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল

    মোবাইল ফোন কেনার ক্ষেত্রে আমরা সর্বদা বাজেটের কথা চিন্তা করে থাকি। একজন নিম্নবিত্ত পরিবারের অথবা অপশনাল হিসেবে আমরা সর্বদা একটি বাটন মোবাইলকে পছন্দ করে। ফোন কেনার ক্ষেত্রে আপনার যদি বাজেট ৫০০ টাকার হয়ে থাকে তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। সম্প্রতি বাজারে ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল ফোন প্রকাশিত হয়েছে। ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল বাজেটের যে সকল মোবাইল বাংলাদেশ রয়েছে তার একটি তালিকা এখানে প্রকাশ করেছি। আপনি পুরো আর্টিকেলটি পড়বেন এবং আপনার পছন্দের মোবাইল ফোনটির বিস্তারিত জেনে তা নিকটস্থ দোকান থেকে ক্রয় করবেন।

    ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল

    প্রথমেই জানিয়ে রাখি বর্তমানে ৫০০ টাকার মধ্যে কোন বাটন মোবাইল ফোন ক্রয় করতে পারবেন না। সব থেকে কম দামি একটি বাটন মোবাইল ফোন ক্রয়ের জন্য কমপক্ষে ৭০০ থেকে ১০০০ টাকা প্রয়োজন হবে।

    এই লেখাটিতে মূলত বর্তমান বাজারে পাওয়া যায় এমন কয়েকটি সবথেকে কমদামে বাটন মোবাইল ফোন সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। যেহেতু ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইলের মধ্যে কোন বাটন মোবাইল ফোন নেই সেহেতু একটু বাজেট বাড়িয়ে ৭০০ থেকে ১০০০ টাকার মধ্যের মোবাইল ফোনগুলো ক্রয় করুন।

    বাংলাদেশের জনপ্রিয় যে সকল মোবাইল কোম্পানি রয়েছে তারা প্রতিনিয়ত নিত্য নতুন ফিচারে বাটন মোবাইল প্রকাশ করে চলেছে। এসকল মোবাইলে ফিচার এত বেশি উন্নত করা হয়েছে যে আপনি স্মার্টফোন ব্যবহারের প্রতি আগ্রহ কমিয়ে দেবেন। ইন্টারনেট ব্যবহার করার পাশাপাশি ইউটিউব অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর সহজে এসকল বাটন মোবাইলে ব্যবহার করার উপযোগী।

    ৫০০ এর নিচে কিপ্যাড ফোন

    1. I Kall K74

    সস্তা ফিচার ফোনের মধ্যে এই কীপ্যাড ফোনটি মাত্র বেশ ভালো, এই ফোনটি মাত্র 378 টাকায় পাওয়া যায়। এটি একটি সিঙ্গেল সিম ফিচার ফোন যা 2G তে কাজ করে। অনেকটা, Nokia-র লুকে তৈরি এই ফোনটি নীল, লাল এবং হলুদ রঙের কালার অপশনে পাওয়া যায়। এই মোবাইল ফোনটিতে FM রেডিও আছে, ব্যাক প্যানেলে একটি স্পিকারও দেওয়া হয়েছে।
    ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল
    I Kall K74 ফিচার ফোনে 128 x 128 পিক্সেল রেজলিউশন সহ একটি 1.44-ইঞ্চি TFT ডিসপ্লে এবং 126ppi সাপোর্ট করে। এই কীপ্যাড মোবাইল ফোনটি একটি 800mAh ব্যাটারি সাপোর্ট করে যা দীর্ঘ ব্যাকআপের প্রতিশ্রুতি দেয়। রিংটোন, ক্যালকুলেটর, স্টপওয়াচ, ক্যালেন্ডার এবং অ্যালার্মের মতো ফিচারও এই সস্তা ফোনটিতে পাওয়া যাচ্ছে।

    Walton Olvio L28i ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল

    Walton Olvio L28i হলো ওয়াটনের সেরা আরো একটি ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল। এই ফোনটির চাহিদাও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। কম দামে সেরা বাটন মোবইল গুলোর মধ্যে এটি একটি । এই বাটন মোবাইল ফোনটি ২০২২ সালের জুলাই মাসে বাজারে আসে। এই বাটন মোবাইলটির বর্তমান দাম ৬০০ টাকা । নিচের ফোনটির যাবতীয় তথ্য দেওয়া হলোঃ-

    ব্র্যান্ড

    ওয়ালটন

    মডেল

    Walton Olvio L28i

    ডিসপ্লে

    ১.৭৭ ইঞ্চি

    র‌্যাম

    ৩২ এমবি

    রোম

    ৩২ এমবি

    ক্যামেরা

    ০.০৮ এমপি

    ব্যাটারি

    ৮০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার/ঘন্টা

    অন্যান্য

    ১৬ জিবি মেমোরি কার্ড সাপোর্ট এবং বড় লাইট আছে

    দাম

    ৬০০ টাকা

    Maximus m82

    এই লিস্টের সর্বপ্রথমে আছে Maximus ব্রান্ডের m82 মডেলের বাটন মোবাইল ফোনটি। এই বাটন মোবাইল ফোনটি সর্বপ্রথম ২০১৫ সালে লঞ্চ হয়। কমদামিও এই বাটন মোবাইল ফোনটি দেখতে অনেক চমৎকার। Maximus m82 মোবাইল ফোনটির দাম মাত্র ৮০০ টাকা।
    ম্যাক্সিমাস ব্র্যান্ডের এই মোবাইল ফোনটিতে আছে 750 mA Battery শক্তিশালী ব্যাটারি। যা কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ ঘন্টা চার্জিং ব্যাকআপ দিবে। এছাড়াও এই বাটন মোবাইল ফোনটিতে আপনারা সর্বোচ্চ ১৬ জিবি মেমোরি ব্যবহার করতে পারবেন।
    Maximus m82 মোবাইল ফোনটির ব্যাকসাইডে আছে 0.3 Megapixel যুক্ত ভিডিও ক্যামেরা। এছাড়াও ব্লুটুথ সাপোর্ট, MP3, WAV, WMA, AAC অডিও, এফএম রেডিও থাকছে। এই বাটন মোবাইল ফোনটিতে ১.৮ ইঞ্চি এর qvga ডিসপ্লে রয়েছে।

    Maximus m82 এর ফিচারসঃ

    • 750 mA Battery
    • ১.৮ ইঞ্চি এর qvga ডিসপ্লে
    • ব্লুটুথ
    • 0.3 Megapixel যুক্ত ভিডিও ক্যামেরা
    • MP3, WAV, WMA, AAC অডিও
    • এফএম রেডিও
    • মাইক্রো ইউএসবি পোর্ট

    Itel it2180 ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল

    Itel it2180 টা হলো আরো একটি দারুন ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল ফোন । এই বাটন মোবাইল রয়েছে দারুন সকল ফিচার। এটি চাইনার তৈরি একটি মোবাইল। মোবাইল টির বর্তমার বাজার মূল্য হলো ৮৮০ টাকা । নিচে এই বাটন মোবাইল টির সকল তথ্য দেওয়া হলোঃ-

    ব্র্যান্ড

    আইটেল

    মডেল

    Itel it2180

    ডিসপ্লে

    ১.৭৭ ইঞ্চি

    র‌্যাম

    ৩২ এমবি

    রোম

    ৩২ এমবি

    ক্যামেরা

    ১.৩ এমপি

    ব্যাটারি

    ১০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার/ঘন্টা

    অন্যান্য

    ১৬ জিবি মেমোরি কার্ড সাপোর্ট এবং বড় লাইট আছে

    দাম

    ৮৮০ টাকা

    Rocktel R6 ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল

    আপনি যদি হাই ভলিউমে গান শুনতে পছন্দ করেন, তাহলে Rocktel R6 আপনার জন্য বেশ ভালো একটি ফোন। এই কিপ্যাড মোবাইলটির দাম মাত্র 449 টাকা, যা কালো এবং সাদা রঙে কেনা যাবে। এই ফোনটিতে একটি 1.8 ইঞ্চি ডিসপ্লে রয়েছে যা 128 x 160 পিক্সেল রেজলিউশন এবং 114ppi তে কাজ করে।
    ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল

     

    Walton Olvio MM30 ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল

    Walton Olvio MM30 ফোনটি খুবই সুন্দর এবং অসাধারন একটি ফোন । এই ফোনটির বর্তমান বাজার মূল্য ৫৫০ টাকা। ওয়ালটনের বাটন ফোন গুলোর মধ্যে এই ফোনটির চাহিদা অনেক বেশি কারন এতে সকল ধরনের চমৎকার ফিচার আছে। নিচে Walton Olvio MM30 বাটন মোবইলটির সকল তথ্য দেওয়া হলোঃ

    ব্র্যান্ড- ওয়ালটন

    • মডেল- Walton Olvio MM30
    • ডিসপ্লে- ২.৪ ইঞ্চি
    • র‌্যাম- ৩২ এমবি
    • রোম- ৩২ এমবি
    • ক্যামেরা- ০.০৮ এমপি
    • ব্যাটারি- ১৮০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার/ঘন্টা
    • অন্যান্য- ১৬ জিবি মেমোরি কার্ড সাপোর্ট এবং বড় লাইট আছে
    • দাম- ৫৫০ টাকা

    Maximus M84

    ম্যাক্সিমাসের আরও একটি নতুন মোবাইল বাজারে সদ্য প্রকাশ পেয়েছে মাত্র 700 টাকা বাজেটের এই ফোনটিতে রয়েছে 800 মিলি এম্পিয়ারের লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি যার কারণে আপনি দীর্ঘ সময় ব্যাটারি ব্যাকআপ এর সুবিধা পাবেন। এ মোবাইলটিতে আপনি পাচ্ছেন বিশ্বের রেকর্ড করার সুবিধা তাছাড়া মোবাইলটিতে micro-usb সাপোর্ট করে তাই আদান-প্রদানের সুবিধা পাবেন।
    ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল

     

    মোবাইলটির পেছনের অংশে একটি ডিজিটাল ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে তবে সামনে কোন ধরনের সেলফি ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়নি। মোবাইলটির উচ্চতা 160 মিলি মিটার ও প্রস্থ 48 মিলিমিটার মোবাইলটি ব্যবহার কোন ধরনের অসুবিধার সম্মুখীন হতে হবে না। মোবাইলটিতে আপনি সর্বোচ্চ 500 কন্টাক্ট সেভ করার সুবিধা পাবেন। ব্যবহার করা হয়েছে তিনটি সিম একটি মেমোরি কার্ড ব্যবহারের শট। মোবাইল টুজি নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা যাবে এবং ডিসপ্লে হিসেবে 1।77 ব্যবহার করা হয়েছে।
  • ট্রেনের টিকিট – ট্রেনের টিকিট কাটার অ্যাপস

    ট্রেনের টিকিট – ট্রেনের টিকিট কাটার অ্যাপস

    বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ভ্রমণের একটি মাধ্যম হচ্ছে ট্রেন ভ্রমণ। আমরা ট্রেন ভ্রমণে অনেক নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ বোধ করি। আমরা খুব সহজেই ট্রেনে এক শহর থেকে অন্য শহর এমনকি বর্তমানে আমরা দেশের বাহিরেও যেতে পারি। ট্রেন ভ্রমণের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টা হচ্ছে টিকিট । আপনাকে অবশ্যই ট্রেন ভ্রমণ করার জন্য টিকিট  কাটতে হবে।

    কিন্তু বর্তমানে ট্রেনের টিকিট যেন সোনার হরিণ। আমরা নির্দিষ্ট সময়ে স্টেশনে গিয়ে টিকিট কাটতে গেলে অনেক সময় টিকিট না পেয়ে ফিরে আসতে হয়।  এজন্য আমাদেরকে অবশ্যই অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কিভাবে কিনতে হয় সেটি জানতে হবে। তাহলে আমরা খুব সহজেই আমরা নির্দিষ্ট সময় ভ্রমণ করতে পারব। ধরেন আপনি ঢাকা থেকে চিটাগাং যাবেন পাঁচ তারিখে আপনি  অনলাইনে  দেখতে পারবেন যে পাঁচ তারিখে কোন ট্রেনটি চিটাগাং যাবে ও কোন ট্রেনের টিকিট আপনি ক্রয় করতে পারবেন।

    আপনি অনলাইনে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে দেখতে পারবেন যে ট্রেনের কোন সিট টি ফাঁকা আছে এবং এর প্রাইস কেমন সবকিছু দেখেশুনে আপনি ট্রেনের টিকিট ক্রয় করতে পারবেন। অনলাইন থেকে ট্রেনের টিকিট ক্রয় করার জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের নিজস্ব ওয়েবসাইট রয়েছে।

    বাংলাদেশের রেলওয়ের যাত্রীসেবা সহজ করার লক্ষ্যে মোবাইল অ্যাপ রেল সেবা (Rail Sheba) চালু হয়েছে। এই মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে সহজেই ট্রেনের টিকেট ক্রয় করা সহ ট্রেনের রুট, টিকেটের প্রাপ্যতা, বিভিন্ন স্টেশনের ভাড়া, সময়সূচী সহ মোট ১১ ধরণের সুযোগ সুবিধা পাওয়া যাবে।

    ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম(মোবাইল অ্যাপ) 

    • সর্বপ্রথম আপনাকে প্লে স্টোর থেকে রেল সেবা নামে অ্যাপটি কে ইন্সটল করতে হবে।
    • তারপরে আপনার মোবাইল/ ইমেইল ও পাসওয়ার্ড দিয়ে অ্যাপটি লগইন করতে হবে। অ্যাপ লগইন করার পরে আপনার সামনে একটি অনলাইন টিকিট অপশন আসবে ।
    • সেই স্টেজ আপনি কিছু গুরুত্বপুর্ণ অপশন পেয়ে যাবেন। সেগুলো সঠিক ভাবে পূরণ করার ফলেই আপনি যে কোন স্থান থেকে ট্রেনের টিকিট কাটতে পারবেন। ট্রেনের টিকিট কাটার তথ্য যেমন-
    • প্রথমে From- এখানে আপনাকে সঠিক ভাবে লিখতে হবে আপনি যে ট্রেন স্টেশন থেকে উঠতে চান তার নাম উল্লেখ করবেন
    • তারপরে, To- আপনি যে স্থানে যেতে চান সেই ট্রেন স্টেশন এর নাম উল্লেখ করবেন।
    • তারপরে, Date Of Journey- এখানে কত তারিখে ট্রেনের টিকিট কাটতে চান তার নির্ধারিত তারিখ ও সময় সিলেক্ট করে দিবেন।

    শেষ কথা

    আজকে আমরা জানলাম ট্রেনের টিকিট কাটার অ্যাপস আসল কোনটা এবং কিভাবে রেল সেবা অ্যাপে রেজিষ্ট্রেশন এবং টিকিট ক্রয় করতে হবে সেই সম্পর্কে। এই বিষয় কোনো প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে লিখে জানাবেন।
  • আসল ভিটমেট অ্যাপস ডাউনলোড – Vidmate Download

    আসল ভিটমেট অ্যাপস ডাউনলোড – Vidmate Download

    বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে সোশ্যাল মিডিয়াগুলো তাদের কপিরাইট পলিসির কারনে ভিডিও সরাসরি ডাউনলোড করার অনুমতি দেয়না বা এরকম কোন অপশন রাখেনি৷ কিন্তু কিছু অ্যাপ ব্যবহার করে এসব ভিডিও ডাউনলোড করা যায়। এসব অ্যাপের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হচ্ছে (Vidmate)  ভিটমেট। Vidmate অ্যাপটি আপনি মোবাইল ও ল্যাপটপ বা কম্পিউটারে ডাউনলোড ও ইন্সটল করে নিয়ে খুব সহজেই অডিও, ভিডিও, অ্যাটাচমেন্ট ফাইল ডাউনলোড করতে পারবেন। তবে এর অনেক নকল ভার্সন ও রয়েছে।

    আজকের এ লেখাটিতে (Vidmate )ভিটমেট অ্যাপ কি, Vidmate অ্যাপের সুবিধা ও আসল ভিটমেট চেনার উপায় এবং ডাউনলোড পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

    ভিটমেট (Vidmate )কি?

    ভিটমেট (Vidmate ) হল চমৎকার একটি ভিডিও ডাউনলোডার অ্যাপস। ইউটিউব এর ভিডিও ডাউনলোড করার অন্যতম একটি সহজ অ্যাপ হলো Vidmate। শুধুমাত্র ইউটিউব না এই vidmate app দিয়ে আপনি অনেকগুলো ওয়েবসাইটের ভিডিও, অডিও ডাউনলোড করতে পারবেন। Vidmate ব্যবহার করা অনেক সহজ তাই এটি অনেক জনপ্রিয়।

    ভিটমেট (Vidmate )অ্যাপ ব্যবহারের সুবিধা

    ১) খুব দ্রুত সময়ে ভিডিও ডাউনলোড হয়।
    ২) বিভিন্ন রেজুলেশনে ভিডিও ডাউনলোড করা যায়। একেক রেজুলেশনের জন্য ভিডিওর ফাইল সাইজ ও ভিন্ন ভিন্ন হয়, যার ফলে যদি কারো ডাটা কম থাকে তবে সে চাইলে কম রেজুলেশনের ভিডিও ডাউনলোড করতে পারে, এতে তার ডাটা খরচ কম হবে। রেজুলেশন বাড়ার সাথে সাথে ভিডিওর ফাওল সাইজ ও বৃদ্ধি পায়। Vidmate ব্যবহার করে 144p, 360p, 720p, 1080p এমন বিভিন্ন রেজুলেশনে ভিডিও ডাউনলোড করা যায়।
    ৩) ভিডিও থেকে শুধুমাত্র অডিও ডাউনলোড করা যায়, আলাদা করে আর কনভার্টার অ্যাপ প্রয়োজন হয়না। কোন ইউটিউব গানের ভিডিওতে আপনার যদি শুধু MP3 বা MP4 আকারে শুধু অডিওটি প্রয়োজন হয়, তাহলে Vidmate দিয়ে ভিডিও বাদ দিয়ে শুধু অডিও ডাউনলোড করার ও অপশন রয়েছে।
    ৫) ভিটমেট অ্যাপে ইউটিউবের বাইরেও বিভিন্ন ওয়েব সিরিজ, মুভি ইত্যাদি ডাউনলোড করার অপশন থাকে। ফলে টরেন্টের মতো Vidmate App দিয়েও চাইলে এসব মুভি বা ওয়েব সিরিজ নামিয়ে দেখতে পারেন কিংবা সরাসরি অনলাইনেও দেখতে পারেন।
    ৬) Vidmate App ব্যবহার করে আপনার স্টোরেজের বিভিন্ন ভিডিও, অডিও, অ্যাপস ইত্যাদি লক করা সম্ভব। এর ফলে লক করা সেসব ভিডিও বা অ্যাপস শুধুমাত্র পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনিই এক্সেস করতে পারবেন, আর তা নরমাল ফোনের স্টোরেজে ধরাও পড়বেনা।
    ৭) ভিটমেটের মাধ্যমে একজনের ডিভাইস থেকে অন্যজনের ডিভাইসে ভিডিও, অডিও, অ্যাপস ইত্যাদি বিনিময় করা সম্ভব।
    ৮) ইউটিউব, ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম এসব আলাদা আলাদা সাইটের জন্য আলাদা আলাদা ডাউনলোডার অ্যাপ আপনাকে ব্যবহার করতে হলো না। Vidmate অ্যাপ দিয়েই সব ধরনের সাইট থেকেই ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন।
    ৯) Vidmate App দিয়ে আপনি ইউটিউব ফেসবুক এগুলো থেকে যেমন ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন তেমনি এসব সাইট সাধারনভাবে চালাতেও পারবেন, অর্থাৎ এটিকে ব্রাউজার হিসেবেও ব্যবহার করতে পারবেন।

    আসল ভিটমেট (Vidmate App) চেনার উপায়

    Vidmate App টি এতটাই জনপ্রিয় যে বর্তমানে এর নাম ব্যবহার করে অনেকগুলো ভিডিও ডাউনলোডার অ্যাপ তৈরি হয়েছে। যদিও এগুলো সবগুলো আসল ভিটমেট না। আপনি যদি আসল Vidmate app download করে নিতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে নিতে হবে। এছাড়াও কিছু অ্যাপ ডাউনলোডিং এর সাইট রয়েছে যেগুলো থেকে আপনি আসল Vidmate app download করতে পারবেন। এরপরেও আমি এই পোস্টেই আসল ভিটমেট অ্যাপ ডাউনলোড করার লিংক দিয়ে দিব।

    যেসকল উপায়ে আপনি চিনতে পারবেন আসল না নকলঃ

      • ভিটমেট কখনোই গুগল প্লেস্টোরে পাওয়া যাবেনা। তাই প্লেস্টোরে এরকম নামের যতগুলো অ্যাপ আছে, সেগুলো নকল বিধায় এগুলো ডাউনলোড করবেন না।
      • ভিটমেটের ফাইল সাইজ অত বেশি হয়না আর এটি সাধারন অ্যাপের চেয়ে বেশি কোন পারমিশন চায়না। যদি কোন ওয়েবসাইটে এরকম অ্যাপ দেওয়া থাকে যার ফাইল সাইজ অনেক বেশি বা একেবারেই কম আবার অনেক ধরনের পারমিশন চায়, তবে সেটি আসল নয়।
    • আসল ভিটমেট অ্যাপটি ডাউনলোড করার সবচেয়ে নিরাপদ উপায় হচ্ছে ভিটমেটের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে নেওয়া। এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইটটি হচ্ছে vidmateapp.com

    কেন আসল ভিটমেট (Vidmate) ব্যবহার করতে হবে?

    • আসল Vidmate ছাড়া বাকি অ্যাপগুলোতে আপনি অত স্বাচ্ছন্দ্যের সাথে ব্যবহার করতে পারবেন না। সেসব অ্যাপ থেকে ভিডিও ডাউনলোড এর প্রক্রিয়া অনেক জটিল।
    • ভিটমেটে ডাউনলোড স্পিড বেশ দ্রুত গতির হলেও অন্যান্য নকল ভিটমেট অ্যাপের ক্ষেত্রে তা অনেক ধীরগতির হয়ে থাকে।
    • আসলটির মতো এতে ভিডিও ডাউনলোড এর সময় ভিন্ন ভিন্ন এতগুলো রেজুলেশনে ভিডিও ডাউনলোড সম্ভব হয়না৷
    • আসল ভিটমেটে যেমন বিভিন্ন মুভি, ওয়েব সিরিজ, গেমস ইত্যাদির বিশাল কালেকশন থাকে অন্যান্য একই নামধারী নকল অ্যাপগুলোতে তা থাকে না বা খুব কম সংখ্যক থাকে।
    • নকল অ্যাপগুলোতে প্রচুর পপ-আপ অ্যাড দেখায়, যা আপনার কাছে অ্যাপটি ব্যবহারের সময়ে বিরক্তির কারন হবে।
    • যেহেতু Vidmate App প্লেস্টোর এর বাইরে থেকে ডাউনলোড করতে হয়, তাই আসলটি বাদ দিয়ে কোন ওয়েবসাইট থেকে নকল অ্যাপ ডাউনলোড করলে তা দ্বারা আপনার ডিভাইসের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যেমন সে অ্যাপটি একটিমালওয়্যার ভাইরাস হতে পারে, যা আপনার একাউন্ট এর তথ্য চুরি বা অন্যান্য ক্ষতি করতে পারে।

    অর্থাৎ, ভিটমেটের সকল সুবিধা পাওয়ার জন্য এবং সহজে ও নিরাপদে ভিডিও / অ্যাপ ডাউনলোডের জন্য নকল নামের অ্যাপগুলোকে সতর্কতার সাথে এড়িয়ে আসল অ্যাপটিই ব্যবহার করতে হবে।

    ভিটমেট অ্যাপস (Vidmate App) এর সুবিধাগুলো

    ভিটমেট এর অনেকগুলো সুবিধা রয়েছে।  তাছাড়া আমরা এর আগে কয়েকটি সুবিধার কথা উল্লেখ করেছি। তবুও আপনারা এক নজরে Vidmate এর কিছু সুবিধা নিম্নে দেখে নিতে পারেন-

    • আপনার ইন্টারনেট কানেকশন slow  হলেও Vidmate ব্যবহার করতে পারবেন।
    • Vidmate ব্যবহার করে যে কোন সোশ্যাল মিডিয়ার ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন।
    • যেকোন ভিডিও অডিও ভার্শন ডাউনলোড করতে পারবেন
    • ভিডিও, অডিও ডাউনলোড করার জন্য ফাইল সাইজ দেয়া থাকে তাই আপনার প্রয়োজন অনুসারে ফাইল সাইজ ব্যবহার করে ডাউনলোড করতে পারবেন।
    • Vidmate অ্যাপের মাধ্যমে অনেকগুলো অ্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন।
    • যাদের ডাটা বা ইন্টারনেট কানেকশন ব্যবহার করা সীমিত। তারা video or audio download করে offline এ দেখতে পারবেন।
  • টিকটক ভিডিও ডাউনলোড করার উপায় (Tiktok video download)

    টিকটক ভিডিও ডাউনলোড করার উপায় (Tiktok video download)

    বর্তমানে সব চেয়ে জনপ্রিয় অ্যাপ হচ্ছে টিকটক। টিকটক ভিডিও অ্যাপ ব্যবহার করে, কিছু লোক শুধু টিকটক ভিডিও দেখতে ব্যবহার করে, কিছু লোক টিকটক ভিডিও তৈরি করতে ব্যবহার করে। আপনার যদি কখনও একটি Tiktok video download করার প্রয়োজন হয়, তবে আপনাকে একটি Tiktok video download করতে হবে যা আপনি নিজেই আপলোড করেছেন, তবে আপনি কীভাবে Tiktok video download করবেন আজ আমরা এই ব্লগে আপনাদের  বলবো।

    কিভাবে একটি Tiktok video download করবেন। অনেকের জন্য, এই পোস্টটি ততটা গুরুত্বপূর্ণ হবে না, তবে যারা এখনও Tiktok video download করেননি তাদের জন্য এই ভিডিওটি অনেক সহায়ক হতে পারে। এবং হ্যাঁ, আপনি যদি ইতিমধ্যে Tiktok video download করে থাকেন তবে সেই ভিডিওটিতে টিকটক লোগো রয়েছে, তবে আজ আপনি এই পোস্টে লোগো ছাড়া টিকটক ভিডিও কীভাবে ডাউনলোড করবেন তা শিখবেন।

    টিকটক ভিডিও ডাউনলোড (Tiktok video download) করার উপায়?

    টিকটক একটি জনপ্রিয় মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, তাই আপনাকে আপনার মোবাইল থেকে সমস্ত কাজ করতে হবে, আপনার যদি কম্পিউটার থাকে তবে আপনি কম্পিউটার ব্যবহার করে Tiktok video download করতে পারেন, তবে খুব কম লোকই আছেন যারা কম্পিউটার ব্যবহার করেন, আর সেই কারণেই আজকে আমরা কীভাবে মোবাইল থেকে Tiktok video download করুন।

    • স্টেপঃ ১. প্রথমে আপনি নিজের মোবাইল থেকে টিকটক  অ্যাপটি খুলুন, তারপরে আপনি যে টিকটক ভিডিওটি ডাউনলোড করতে চান তা খুলুন, তারপরে “শেয়ার (Share)” এ ক্লিক করুন।
    • স্টেপ ২. অ্যাপটি ডাউনলোড করার পরে, আপনি যে টিকটক ভিডিওটি ডাউনলোড করতে চান তা টিকটকে চালান এবং তারপরে শেয়ার (Share) এ ক্লিক করুন।
    • স্টেপঃ ৩ এখন আপনার ডাউনলোড করা অ্যাপগুলি খুলুন, খোলার পরে কিছু সাধারণ অনুমতি দিন, তারপরে Switch to AutoSave-এ ক্লিক করুন, তারপর Copy Link এবং Download Video-এ ক্লিক করুন।

    এখন আপনি যে TikTok ভিডিও লিঙ্কটি কপি করেছেন তার কপি করা লিঙ্কটি এখানে পেস্ট করুন। Paste Link এ ক্লিক করে Download Link এ ক্লিক করুন।

    ওয়াটারমার্ক ছাড়া Tiktok video download করার নিয়ম

    TikDownহল একটি অনলাইন ওয়েব টুল যা আপনাকে ওয়াটারমার্ক ছাড়া Tiktok video download করতে সাহায্য করে। আপনি আসল ভিডিওর মতো একই গুণমান রেখে MP4 বা MP3 ফর্ম্যাটে যত খুশি ততগুলি TikTok ভিডিও ডাউনলোড করতে পারেন।TikDown মোবাইল ফোন, কম্পিউটার বা ট্যাবলেটের মতো যেকোনো ডিভাইসে সহজে ব্যবহার করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।