Blog

  • Grameenphone Balance Check | গ্রামীণফোন ব্যালেন্স চেক

    Grameenphone Balance Check | গ্রামীণফোন ব্যালেন্স চেক

    Assalamualaikum dear readers, welcome to this article on Grameenphone balance check. Today I will try to give details about Grameenphone balance check code.

    USSD code is required to check the balance of any SIM. Similarly, to check Grameenphone balance, dial Grameenphone balance check code.

    Grameenphone balance check | গ্রামীনফোন নাম্বার চেক

    Checking Grameenphone SIM balance is one code at a time. No matter how easy it is, it becomes very difficult for us if we do not know.

    Today I will try to talk about some more important codes as well as Grameenphone balance check codes.

    Below is the code to check the balance of the Grameenphone;

    Grameenphone balance check code: *566#

    Just as you have to dial the code to check the number, you also need to dial the code to check balance, minutes, SMS, internet.

    Again, if you are using Grameenphone’s official app My GP, you can see everything in a jiffy without dialing any code.

    My GP App “Details”

    You can also check everything above without dialing the code. And for this, you have to use Grameenphone’s official app My GP App.

    If you use Grameenphone’s My GP app, you can see everything in a jiffy.

    Upon purchasing any MB minute pack from My GP app, you will get GP points. You can easily buy MB packs for free by depositing GP points.

    In addition to purchasing the offer, you can also live chat at Grameenphone Customer Care without making a free call.

    Click here to download My GP App, the official app of Grameenphone.

    You can also view all offers, view offers as well as make bundle packs as desired using My GP’s Flexi Plan.

    If you want to create an offer using GP Flexi Plan, you can find out by clicking on the link above.

    How To Grameenphone Balance Check In Bangladesh?

    More than 79 million people in Bangladesh use Grameenphone, which is commonly referred to as GP because of its size. It is the world’s largest mobile network operator, and it offers superior customer service compared to the competition.

    • How to Check Grameenphone Account Balance:
    • The USSD Short Code *566# is the GP balance check code. After you’ve dialed the code, you’ll see your account’s current balance show.
    • How to Check GP Emergency Balance:
    • Emergency Balance can be checked in GP by dialing *121*1*2#.
    • How to Check GP Internet Balance:

    • To check internet balance in GP, please dial *121*1*4#

    How To Check Grameenphone Internet Balance?

    Apart from knowing Grameenphone balance check code, it is important to know how to check Grameenphone internet balance. However, the USSD code to check Grameenphone internet balance is a bit more complicated and important to remember than Grameenphone main account balance check.

    Grameenphone Internet Balance Check USSD Code is 5 digits. And dialing GP Internet Balance Check USSD code does not display mobile internet balance directly.

    After dialing GP internet balance check code *121*1*4# SMS message is sent to customer’s mobile and customer’s internet balance is informed.

    GP Number Check

    Many times it is seen that we forget our number after buying GP SIM. That means we can’t remember the number in our GP SIM. Usually when using a SIM we must know the number of that SIM. So this part is very important for those of you who don’t know your GP number. In this part I will share with you such a code by using which you can check your GP number in a short time.

    You need to go to the dial pad and dial *2# to know the GP number. You can check or view your GP number as soon as you dial it. This is the end of today’s article about GP Minutes Check, GP Internet Balance Check and GP Number Check. If you like this article then you can share this article if you want.

    Grameenphone All Important USSD Code | গ্রামীনফোন এর সকল গুরুত্বপূর্ণ কোড

    As mentioned earlier, just as you have to dial the code to check the balance of Grameenphone, you have to dial the code to check other offers or balance.

    Below are all the important codes of Grameenphone;

    • GP minute check code, Dial: *1000*2# Or *121*4*3# Or *121*1*2#
    • Check GP main balance, Code: *566#
    • Show GP SMS Remaining, Dial: *566*2#
    • GP minute balance code, Dial: *566*20#
    • Other Operators BDT, Code: *566*15#
    • WelcomeTune Balance, Code: *566*3#
    • International SMS Code, Dial: *566*12#
    • Balance Transfer: Type BTR<>PIN<>017××××××××<>Desire amount & send to 1000
    • Card Recharge: *555*16 digit code*017××××××××#
    • Data (MB) Check: *566*10#
  • Indian Visa Check | ইন্ডিয়ান ভিসা চেক

    Indian Visa Check | ইন্ডিয়ান ভিসা চেক

    আমাদের বাংলাদেশ থেকে প্রত্যেক দিন হাজার হাজার মানুষ ইন্ডিয়া যাচ্ছে বিভিন্ন ধরনের কাজে। কেউ ব্যবসায়ীক কাজে, কেউ ভ্রমণে, কেউ কাজের উদ্দেশ্য আবার কেউ চিকিৎসার জন্য। আপনারা হয়তো সবাই জানেন নিজের দেশ থেকে অন্য দেশে যাওয়ার জন্য সেই দেশের অনুমতি নিতে হয়। আর অনুমতি নেওয়া হয় ভিসার মাধ্যমে।
    আপনারা যখন নিজের দেশ থেকে অন্য দেশে যাবেন তখন অবশ্যই নিজের পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ভিসা চেক চেক করে নিবেন। কারণ, অনেক অসাধু বা দালান থাকে যারা আপনাকে টাকার বিনিময়ে বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ভিসা দিয়ে থাকে। তাদের দেওয়া ভিসা সঠিক কিনা সেটা অবশ্যই চেক করে নেওয়া উচিত।

    আজকের আর্টিকেলে পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে Indian Visa Check করার নিয়ম বলবো। আপনারা যারা ইন্ডিয়া যাওয়ার জন্য ভিসা করেছেন তাদের ভিসা সব কিছু ঠিক আছে কিনা সেটা অনলাইনে ঘরে বসে চেক করে দেখতে পারবেন।

    Indian Visa Check করার নিয়ম

    ওমান, ইন্ডিয়া সহ সকল দেশের ভিসা চেক করার নিয়ম একই। আপনার পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে সব দেশের ভিসা চেক (visa check) করতে পারবেন।

    অনলাইনে নিজে ঘরে বসে ইন্ডিয়ান ভিসা চেক করার জন্য নিদিষ্ট ওয়েবসাইট IVAC (ইন্ডিয়ান ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টার) এই ওয়েবসাইটে যেতে হবে।

    সরাসরি Indian Visa Check করার ওয়েবসাইটে যাওয়ার জন্য এই লিংকে ক্লিক করুন। এবার নিচের ছবির মতো একটি পেজ দেখতে পাবেন।

    Indian Visa Check | ইন্ডিয়ান ভিসা চেক

    এবার বামপাশে মেন্যু থেকে Track Your Applicationঅপশনে ক্লিক করে আপনার আবেদন ট্র্যাকিং জন্য এখানে ক্লিক করুন অপশনে ক্লিক করুন।

    এবার আপনাকে নতুন আর একটি পেজে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে দুইটা অপশন দেখতে পাবেন। এখান থেকে Regular Visa Application অপশনে ক্লিক করবেন।

    Indian Visa Check | ইন্ডিয়ান ভিসা চেক

    এবার আপনাকে Indian Visa Check করার পেজে নিয়ে যাবে। নিচের ছবিতে যেমন পেজ দেখতে পাচ্ছেন।

    Indian Visa Check

    এখানে আপনাকে ক্যাপচা এবং পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে সাবমিট অপশনে ক্লিক করতে হবে –

    • Please type above code – ক্যাপচা কোড লিখুন
    • Web file Number – পাসপোর্ট নাম্বার লিখুন
    • শেষে Submit অপশনে ক্লিক করুন

    এবার আপনার ইন্ডিয়ান ভিসার সকল তথ্য দেখানো হবে। এভাবে আপনি নিজের পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে Indian Visa Check করতে পারবেন।

    পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে Indian Visa Check | Indian visa check online by passport number

    পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ইন্ডিয়ান ভিসা চেক করার জন্য ভিজিট করুন https://www.ivacbd.com এই লিংকে। এরপর “ভিসা আবেদন ট্র্যাক” অপশনে ক্লিক করুন। এখানে আপনার ভিসা অ্যাপ্লিকেশন স্লিপ নাম্বার এবং ক্যাপচা কোড টাইপ করুন। শেষে Submit অপশনে ক্লিক করলে ইন্ডিয়ান ভিসার সকর তথ্য দেখতে পাবেন।

    Www ivacbd com আপনার ভিসার আবেদন ট্র্যাক করুন

    আপনার ইন্ডিয়ান ভিসার আবেদন ট্র্যাক করতে ভিজিট করুন www.ivacbd.com ওয়েবসাইট। এরপর আপনার অ্যাপ্লিকেশন স্লিপ নম্বর এবং ক্যাপচা কোড প্রদান করে সাবমিট অপশনে ক্লিক করলে Indian Visa Check করতে পারবেন।

    কেন ভিসা চেক করবেন?

    আমরা সাধারণত নিজের দেশ থেকে অন্য দেশে যাওয়ার জন্য ভিসা নিয়ে থাকি। অনেকে টাকার বিনিময়ে বিভিন্ন লোকের কাছ থেকে ভিসা গ্রহণ করে।

    অনেক অসাধু বা দালাল কর্তৃক ভুয়া ভিসা গ্রহণ করে। যার ফলে তারা অন্য দেশে গিয়ে নানা ধরনের ভোগান্তির সম্মুখীন হতে হয়।

    তাই কোনো দেশে যাওয়ার আগে ভিসা হাতে পেলে অবশ্যই পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ভিসা চেক করে নিবেন। অর্থ্যাৎ আপনার ভিসা সঠিক কিনা সেটা যাচাই করে নিবেন।

     

  • Redmi Note 12 Price in Bangladesh

    Redmi Note 12 Price in Bangladesh

    Redmi Note 12 will be launched in January 2023. The Redmi Note 12 was launched with a model number unknown. Firstly, Its dimensional measure is 165.9 x 76.2 x 8 mm and the weight is 188 grams. Secondly, the Redmi Note 12 display is a 6.67-inch Samsung AMOLED panel with 1080 x 2400 pixels resolution. The display is protected with Corning Gorilla Glass. Thirdly and most importantly, It is powered by the Qualcomm SM4375 Snapdragon 4 Gen 1 (6 nm) and runs with Android 12. Moreover, it has an Octa-core (2×2.0 GHz Cortex-A78 & 6×1.8 GHz Cortex-A55) CPU.

    Xiaomi Redmi Note 12 phone has a three-camera setup on the back. This formation consists of a 48MP wide, 8MP ultrawide, and 2MP depth camera. It has a 13MP selfie camera inside the punch hole of the display. The video recording capability is 1080p@30/60fps. Its RAM and ROM have three (128/256GB/4/6/8GB) variants. On the other hand, it can not support microSDXC on using a shared SIM slot. Certainly, Redmi Note 12 has a 5000mAh battery with 33W fast charging. It has a dual nano-SIM card slot. That is to say, Redmi Note 12 is 2G/3G/4G/5G supportable.

    On the other hand, among the other features, there is WLAN, Bluetooth, a USB port, and Face unlocks.

    Redmi Note 12 Price in Bangladesh

    The Xiaomi Redmi Note 12 is now available in two variants (128GB/4/6GB ROM/RAM). Now, the Xiaomi Redmi Note 12’s Price is 24000 Taka in Bangladesh. Redmi Note 12 has a 5000mAh battery with 33W fast charging. This device is running with Android 12 and is powered by the Qualcomm SM4375 Snapdragon 4 Gen 1 (6 nm) chipset.

    Model Xiaomi Redmi Note 12
    Price BDT. 24,000
    Display 6.67″ 1080×2400 pixels
    RAM 4/6 GB
    ROM 128 GB
    Released 2023 January

    Redmi Note 12 Price in Bangladesh

    Xiaomi Redmi Note 12 Full Specifications

    General

    Brand Xiaomi
    Model Redmi Note 12
    Device Type Smartphone
    Release Date 30 March 2023
    Status  Available

    Hardware & Software

    Operating System Android
    OS Version v13
    User Interface MIUI
    Chipset Qualcomm Snapdragon 685
    CPU Octa core (2.8 GHz, Quad core, Kryo 265 + 1.9 GHz, Quad core, Kryo 265)
    CPU Cores 8 Cores
    Architecture 64 bit
    Fabrication 6 nm
    GPU Adreno 610

    Display

    Display Type AMOLED
    Screen Size 6.67 inches (16.94 cm)
    Resolution 1080×2400 px (FHD+)
    Aspect Ratio 20:9
    Pixel Density 395 ppi
    Screen to Body Ratio 85.46 %
    Screen Protection Corning Gorilla Glass v3
    Bezel-less Display Yes with punch-hole display
    Touch Screen Capacitive Touchscreen, Multi-touch
    Brightness 1200 nits
    Refresh Rate 120 Hz
    Notch Punch-hole

    Cameras

    Primary Camera
    Camera Setup Triple
    Resolution 50 MP f/1.8, Wide Angle, Primary Camera, 8 MP f/2.2, Ultra-Wide Angle Camera, 2 MP f/2.4, Macro Camera
    Sensor S5K3J1, ISOCELL Plus
    Autofocus  Yes
    Flash  LED Flash
    Image Resolution 8150 x 6150 Pixels
    Settings Exposure compensation, ISO control
    Zoom 10 x Digital Zoom
    Shooting Modes Continuous Shooting, High Dynamic Range mode (HDR), Burst mode, Beautify
    Aperture f/1.8
    Camera Features 10 x Digital Zoom, Auto Flash, Custom Watermark, Face detection, Filters, Touch to focus, Voice Shutter, Movie Frame, Macro Video, Kaleidoscope, Short Video Mode
    Video Recording 1920×1080, 1280×720
    Video FPS 30 fps
    Selfie Camera
    Camera Setup Single
    Resolution 13 MP f/2.45, Wide Angle, Primary Camera
    Flash  Screen flash
    Camera Features Wide Angle, HDR
    Video Recording 1920×1080, 1280×720
    Video FPS 30 fps
    Aperture f/2.45

    Design

    Height 165.6 mm
    Width 75.9 mm
    Thickness 7.8 mm
    Weight 186 grams
    Build Glass front (Gorilla Glass 3), plastic frame, plastic back
    Colors Ice Blue, Lunar Black, Sunrise Gold
    Waterproof  Splash proof
    IP Rating IP53
    Ruggedness Dust proof

    Battery

    Battery type Li-Poly (Lithium Polymer)
    Capacity 5000 mAh
    Quick Charging  Fast, 33W: 50 % in 24 minutes
    Placement Non-removable
    USB Type-C USB Type-C 2.0

    Memory

    Internal Storage 128 GB
    Storage Type UFS 2.2
    Expandable Memory Up to 1 TB
    USB OTG Yes
    RAM 4 GB
    RAM Type LPDDR4X

    Network & Connectivity

    Network 2G, 3G, 4G
    SIM Slot Dual SIM (Nano-SIM, dual stand-by)
    SIM Size SIM1: Nano, SIM2: Nano
    EDGE Available
    GPRS Available
    VoLTE  Yes
    Speed HSPA, LTE, 5G
    SAR Value Head: 0.867 W/kg, Body: 0.862 W/kg
    WLAN Wi-Fi 5 (802.11 a/b/g/n/ac) 5GHz
    Bluetooth v5.0
    GPS Yes with A-GPS, Glonass
    Infrared Yes
    Wi-fi Hotspot Yes
    NFC Yes
    USB Mass storage device, USB charging

    Sensors & security

    Light Sensor Light sensor, Proximity sensor, Accelerometer, Compass, Gyroscope
    Fingerprint Sensor  Yes
    Finger Sensor Position Side-mounted
    Face Unlock Yes

    Multimedia

    FM Radio Yes
    Loudspeaker Yes
    Alert Types Vibration, MP3, WAV ringtones
    Audio Jack 3.5 mm
    Video 1080p@30fps
    Document Reader Yes

    More

    Made By China
    Features Accelerometer, gyro, proximity, compass

    Redmi Note 12 Price in Bangladesh

    Some relevant questions and answers (FAQ)

    Which question you will have about this phone? Let’s justify these. There we are including the major question and answers about this phone. So, let’s start now.

    • When be it will release?

      It will launch in January 2023.

    • What is the price of the Xiaomi Redmi Note 12?

      The price of the Xiaomi Redmi Note 12 is BDT. 24,000.

    • How much RAM and ROM does it contain?

      It has two variants of 4/6GB in RAM and one variant of 128GB in ROM. But, overall you can get two variants (128GB/4GB, 128GB/6GB,) in the market.

    • Which type of display panel is used in it?

      It comes with a 6.67″ Samsung AMOLED Display panel with 1080 x 2400 pixels resolution.

    • How are the processor and chipset?

      It contains Qualcomm SM4375 Snapdragon 4 Gen 1 (6 nm) chipset and Android 12. It has up to an Octa-core (2×2.0 GHz Cortex-A78 & 6×1.8 GHz Cortex-A55) CPU.

    • What are the camera and video capabilities?

      The three-camera setup on the back is 48MP+8+2MP and a 13MP selfie camera. The video recording capability is 1080p@30/60fps.

    • Does it support a 5G network?

      Yes, It supports a 5G network with 2G / 3G / 4G.

    • How the battery capacity is?

      The battery capacity is a 5000mAh Li-Polymer battery with 33W fast charging.

    • What sensors does this phone have?

      Fingerprint, accelerometer, gyro, proximity, compass sensors

    • Which country and company manufactured it?

      Xiaomi manufactured it and this phone is made in China.

  • ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (Virtual Reality) কি? এবং এটি কিভাবে কাজ করে

    ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (Virtual Reality) কি? এবং এটি কিভাবে কাজ করে

    ভার্চুয়াল রিয়েলিটি সম্পর্কে অনেকেই শুনেছেন। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি বর্তমানে খুব জনপ্রিয় একটি প্রযুক্তি। বিভিন্ন এ্যানিমেশন থেকে শুরু করে মুভি এবং ভিডিও গেমেও ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ব্যবহার করা হয়। আসুন তাহলে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানি…

    ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (Virtual Reality) কি?

    Virtual অর্থ অপ্রকৃত বা প্রকৃত নয় এমন, Reality অর্থ বাস্তবতা। আর ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (Virtual Reality) অর্থ অপ্রাকৃতিক বাস্তবতা। বাস্তব নয়, তবে বাস্তবের মতো পরিবেশ ও অনুভূতি সৃষ্টি করতে পারার প্রযুক্তিকে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি বলে। এটাকে সংক্ষেপে VR বলা হয়। এটিকে এক ধরনের বাস্তবিক অনুকরণ ও বলা যেতে পারে।

    এটি 3D এবং 5D প্রযুক্তি ব্যবহার করে কম্পিউটারের মাধ্যমে এমনভাবে তৈরি করা হয়, যেটা আপনি ফিজিক্যালি এবং মেন্টালি দুইভাবেই অনুভব করতে।

    ভার্চুয়াল রিয়েলিটির ইতিহাস:

    পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশেই এখনও এই প্রযুক্তিটির ব্যবহার শুরু হয়নি। এমনকি বাংলাদেশেও ব্যক্তির পর্যায়ে এটির ব্যবহার লক্ষ্য করা যায় না। সরকারি কিছু সংস্থা যেমন মিলিটারি, ড্রাইভিং, পাইলটিং ইত্যাদি ক্ষেত্রেই কেবল এটি ব্যবহৃত হচ্ছে।

    অনেকের কাছেই এই প্রযুক্তিটি নতুন। তবে এর গোড়াপত্তন হয়েছিল বহু আগেই। ব্লগের এই অংশে আমরা এটির আবিষ্কারের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস সম্পর্কে জানবো।

    যুক্তরাষ্ট্রের কম্পিউটার বিজ্ঞানী জেরন ল্যানিয়ার সর্বপ্রথম “Virtual Reality” শব্দটি ব্যবহার করেন। ১৯৮০ এর দশকে তিনি এটি সম্পর্কে গবেষণা করছিলেন এবং এর জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান যেমন গগলস ও গ্লভস তৈরির কাজ করেন।

    ভার্চুয়াল রিয়েলিটির প্রকারভেদ:

    ভার্চুয়াল রিয়েলিটি মূলত ৫ প্রকার, যেগুলো ব্যবহার করা হচ্ছে বিভিন্ন কাল্পনিক জগত তৈরি করার জন্য।

    Fully Immersive:

    সম্পূর্ণ ভার্চুয়াল জগতকে রিয়েলেস্টিক বাস্তবমুখী করার জন্য ফুললি ইমার্সিভ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভার্চুয়াল জগত তৈরি করলে, আপনি মনে করবেন আপনি অন্য একটি জগত রয়েছেন।

    Semi Immersive:

    কোন একটি ভার্চুয়াল জগতকে আংশিক রিয়েলিস্টিক বাস্তবমুখী করার জন্য সেমি ইমার্সিভ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।এই প্রযুক্তি বেশিরভাগ বিভিন্ন ভিডিও গেমে ব্যবহৃত হয়।

    Non Immersive:

    কোন ভার্চুয়াল জগতকে তৈরি করা হবে, কিন্তু সেটা বাস্তব মুখী হবে না। এই ধরনের ভার্চুয়াল রিয়েলিটি কে নন-ইমার্সিভ প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি করা হয়। বিভিন্ন ধরনের কার্টুন এবং ভিডিও গেম তৈরিতে এই প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়।

    Augmented Reality:

    অগমেন্টেড রিয়েলিটি  এমন একটি প্রকার যেখানে বিভিন্ন ক্যারেক্টার আপনার মনে হবে আপনার রুমের মধ্যে আছে, কিন্তু সত্যিকারে সেটা আপনার সাথে থাকবে না।

    প্রাত্যহিক জীবনে ভার্চুয়াল রিয়েলিটির প্রভাব:

    •  মেডিকেল প্রশিক্ষণ এবং প্র্যাকটিসে
    •  সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ এবং ট্রেনিং
    •  ভিডিও গেমে
    •  ইন্টারটেইনমেন্ট এর ক্ষেত্রে (যেমন: মুভি)
    •  ড্রাইভিং শেখার ক্ষেত্রে (ইত্যাদি)

    শিক্ষা এবং বিভিন্ন ট্রেনিং এর ক্ষেত্রে এর ব্যবহার ফলে এক স্থানে কাজ অন্য স্থানে বসে করা যাচ্ছে। ট্রেনিং এবং প্রশিক্ষণের সময় আপনি সুরক্ষিত থাকবেন। একটি কাল্পনিক জগৎ তৈরি হওয়ার ফলে, আমরা সেই জগতকে অনুধাবন করতে পারি। আধুনিক গেমিং এর ক্ষেত্রে আপনি বাস্তবতার ছোঁয়া দিতে পারছেন।

    এছাড়াও প্রাত্যহিক এর আরো অনেক প্রভাব রয়েছে। খুব অদূর ভবিষ্যতেই আমরা মেটাভার্সের দুনিয়ায় প্রবেশ করতে যাচ্ছি। যেটা ভার্চুয়াল রিয়েলিটির সবচেয়ে বড় বিপ্লবের সাক্ষী হবে।

    এখানে আমরা ঘরে বসেও বন্ধুদের সাথে বাইরে বসে আড্ডা দেওয়া, শপিং করা, খেলাধুলা করার অভিজ্ঞতা ও অনুভূতি পেতে পারবো। এছাড়াও অনেক ইকমার্স সাইটে ভিআর প্রযুক্তি ব্যবহারের পরিকল্পনা চলছে। ফলে কোনো পণ্য কেনার পূর্বে আমরা সেটা হাতে নেওয়ার অনুভূতি পাবো, গুণগন মান যাচাই-বাছাই করতে পারবো।

    ইতিকথা

    আশা করবো এই সংক্ষিপ্ত আলোচনার মাধ্যমে আপনাদের জানার আগ্রহকে কিছুটা হলেও পূরণ করতে পেরেছি। এই লেখাটি পরবর্তীতে আপডেট করা হবে। আশা করি এই সম্পর্কে আপনাদের বিশেষ কোনো প্রশ্ন থাকলে তা কমেন্ট করা জানাতে পারেন। প্রশ্নের উত্তর আমাদের জানা থাকলে তা রিপ্লাই দিবো। আজকের লেখাটি এ পর্যন্তই। আপনার দিনটি শুভ হোক।

     

  • Qr Code Scanner – What Is a QR Code?

    Qr Code Scanner – What Is a QR Code?

    Everywhere you go, you see square, black-and-white matrix QR code printed on building entrances, printed materials, and product packaging. You even see them in commercials, TV shows, and on some notable occasions lighting up the sky in a spectacular drone show.

    You may know that scanning a QR with your mobile device takes you to a website, file, or menu. But what are QR codes really? How do they work? How are they made? How does your device recognize them?

    Let’s break this down for you.

    What is a QR code?

    The “QR” in the QR code stands for “Quick Response”. It’s a two-dimensional matrix barcode that can be read and scanned with compatible devices such as a smartphone camera or an app.

    With an online QR code generator, you can create QR readable in both vertical and horizontal dimensions. QR can store various data and information, including a link to an online store, an influencer’s social media sites, and files such as photos, videos, music, official documents, and more.

     

    What are QR Code and Barcode?

    QR hold more data than a barcode. A barcode consists of a series of characters, numbers, and symbols, while a QR code can store up to 406 bytes of information. QR are a practical and highly efficient tool, bridging the gap between the physical and digital worlds.

    Qr Code Scanner

    How do QR codes work?

    A QR works similarly to barcodes at the supermarket. Each QR code consists black squares and dots which represent different pieces of information. When scanned, the unique pattern on the barcode translates into human-readable data. This transaction happens in seconds.

    Users must scan the code with a QR reader or scanner, although nowadays most people scan QR with smartphones. On the off chance your phone doesn’t have the capability, there are plenty of free apps for QR scanning like NeoReader and QuickMark Barcode Scanner.

    What are the different types of QR codes?

    There are two types of QR codes: static and dynamic. Let’s look at each type.

    Static QR code

    Generating a static QR is free, and the number of scans provided is unlimited. However, static QR are only suitable for one-time use as the user cannot edit the embedded data.

    After generating the static QR, users cannot change the information contained within the code. They can’t also track the number of scans and the scanner’s device and location.

    Dynamic QR code

    A dynamic QR code allows users to track, edit, and update embedded data. This saves a lot of time, effort, and money.

    With a dynamic QR, users can change the data or information on it even if the code has already been posted. You can also track QR performance. Dynamic QRs give you access to real-time scan monitoring to track data such as the number of scans, scan locations, scan times, and devices used.

    A dynamic QR can be password protected, scan notifications via email, and integrate with analytics tools and other software.

  • কম্পিউটার ভাইরাস কী? এর প্রকারভেদ, লক্ষণ ও প্রতিকার

    কম্পিউটার ভাইরাস কী? এর প্রকারভেদ, লক্ষণ ও প্রতিকার

    হঠাৎ একদিন কম্পিউটারে সমস্যা দেখা দিল! হয়তো সিস্টেম Error দেখাচ্ছে, নতুবা স্কিনে অপ্রয়োজনীয় বিজ্ঞাপন দেখাচ্ছা, অথবা অটোমেটিক কোনো সফটওয়্যার ইন্সটল হয়ে যাচ্ছে! তখনি আপনার মাথায় সর্বপ্রথম যে চিন্তাটি আসে তা হলে, ‘কম্পিউটারে ভাইরাস ঢুকলো নাকি?’ আসুন জানা যাক কম্পিউটার ভাইরাস কী? এর প্রকারভেদ, লক্ষণ ও প্রতিকার! না পড়লে মিস করবেন…

    কম্পিউটার ভাইরাস কি?

    ভাইরাস হল এমন একটি প্রোগ্রাম যা একটি ধ্বংশকারী/সন্ত্রাসী হিসেবে নিজেকে (অর্থাৎ এর “এক্সিকিউটেবল” অংশকে) অন্যান্য প্রোগ্রামের সাথে সংযোগ করে সংক্রমণ ঘটায় এবং ধ্বংশযজ্ঞ চালায়। কম্পিউটারের পরিভাষায় ভাইরাস (VIRUS) শব্দটি ভাঙলে পাওয়া যায় ‘ভাইটাল ইনফরমেশন রিসোর্সেস আন্ডার সিজ (Vital Information Resources Under Seize)’ অর্থাৎ গুরুত্বপূর্ণ উৎসগুলো বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। প্রখ্যাত গবেষক ‘ফ্রেড কোহেন’ ভাইরাসের নামকরণ করেন।

    ভাইরাসের ইতিহাস পর্যালোচনা

    ১৯৮৬ সালে পাকিস্তানের দুই প্রোগ্রামার আমজাদ ও বাসিত উপলদ্ধি করল ফ্লপি ডিস্কের বুটসেক্টর executable কোড ধারণ করে এবং এ কোড কম্পিউটার চালু করলেই রান করে যদি ড্রাইভে ডিস্ক থাকে। তারা আরও উপলদ্ধি করে, এ কোড তাদের নিজস্ব প্রোগ্রাম (কোড) দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয় যা মেমোরি রেসিডেন্ট প্রোগ্রাম হতে পারে এবং যা নিজের কপি তৈরি করতে সক্ষম। প্রোগ্রাম নিজের অনুলিপি তৈরি করতে পারে বলে তারা এর নাম দেয় ‘ভাইরাস’। কিন্তু এটি শুধুমাত্র ৩৬০ কিলোবাইট ফ্লপি ডিস্ককে সংক্রমিত করে।

    ১৯৮৭ সালে University of Delaware অনুভব করল তাদের কম্পিউটার এ ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত। যখন কম্পিউটার শুরু করে ফ্লপি ডিস্কের লেবেল ‘(c) Brain’ দেখতে পেল। এটিই প্রথম ভাইরাসের আক্রমণ এবং এটি ডঃ সলেমন পযাবেক্ষণ করেন। এ ভাইরাসের উপস্থিতি প্রথম উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের জনৈকা কম্পিউটার কর্মী দেখে একে ভাইরাস বলে মনে করেন এবং ডিস্ক থেকে ডেটা পুনরুদ্ধারের কাজে নিমগ্ন ডঃ সলেমনের কাছে যান। ডঃ সলেমন একে বিশ্লেষণ করেন এবং এভাবে তিনি এন্টিভাইরাস ব্যবসায়ে আসেন।

    ইতিমধ্যে ১৯৮৬ তে Ralf Burger নামক এক প্রোগ্রামার উপলদ্ধি করল, একটি ফাইল আরেকটি ভাইলের সংযুক্তিতে নিজে নিজের অনুলিপি (কপি) তৈরি করতে সক্ষম। তিনি এর উপর একটি ডেমোনেস্ট্রেশন লিখেন যাকে Virdem বলা হয়। তিনি এটি Chaos Computer Club এ বিতরণ করেন ডিসেম্বরের কনফারেন্সে যেটির Theme ছিল ভাইরাস সম্পর্কে। Virdem যেকোন com ফাইলকে আক্রান্ত করতে পারে। এর পে-লোড ভীতিকর নয়। এ ব্যাপারে Ralf খুব বেশি উৎসাহি হয়ে এ সম্পর্কিত একটি বই লেখেন। Ralf বুট সেক্টর ভাইরাস নিয়ে কোন চিন্তা করেন নি, তাই এ সম্পর্কে বইতে কিছু বললেন নি।

    ১৯৮৭ সালে Charlie, Vienna নামক ভাইরাসের উপন্থিতি লক্ষ্য করা যায়, যা মেশিনকে হ্যাং বা রিবুট করে দেয়। ইতিমধ্যে ইসরাইলের তেলআবিতে অন্য একজন প্রোগ্রামার Suriv-01 নামে ভাইরাস তৈরি করে। এটি ছিল মেমোরি রেসিডেন্ট ভাইরাস কিন্তু এটি .com ফাইলকে আক্রমণ করত। তার দ্বিতীয় ভাইরাস হল Suriv-02 যা শুধু .exe ফাইলকে আক্রমণ করে এবং এটি হল পৃথিবীর প্রথম .exe ফাইল আক্রমলকারী ভাইরাস। তার তৃতীয় ভাইরাস হল Suriv-03 যা .com এবং .exe উভয় ফাইলকে আক্রমণ করে। তার চতুর্থ ভাইরাস পৃথিবীর সর্বত্র ছড়িয়ে যায় এবং তা Jerosalem নামে পরিচিত হয়। এ ভাইরাস আক্রান্ত ফাইল প্রতি শুক্রবার ১৩ তারিখে চালালে ভাইরাস ফাইলকে মুছে ফেলে।

    কম্পিউটারে ভাইরাসের কর্মকান্ড ও তা থেকে পরিত্রাণের উপায়

    তথ্যের সমুদ্রে ভেসে বেড়াব আর কম্পিউটারে কোনপ্রকার আঁচড় লাগবে না – এটা ভাবাই যায় না। বর্তমান তথ্য-প্রযুক্তির যুগে কম্পিউটার ভাইরাস কর্তৃক আক্রান্ত না হওয়াটাই বরং অস্বাভাবিক। তাই বলে ভাইরাসের ভয়ে জালের মত সর্বত্র ছড়িয়ে থাকা ইন্টারনেটেও যাওয়া বন্ধ করা যায় না কারণ ইমেইল চেক করা, ফেসবুকে স্ট্যাটাস আপডেট কিংবা বন্ধুদের পোস্টকরা কোন মেসেজ চেক, পত্রিকা পড়া এখন আমাদের দৈনন্দিন কাজের সাথে মিশে গিয়েছে। এছাড়াও আছে ইউটিউব বা নেটফ্লিক্সে মুভি, প্রয়োজনীয় ডাউনলোড ইত্যাদি। ভাইরাসকে প্রতিরোধ করা ও ধ্বংস করার জন্য কোম্পানিগুলোও বসে নেই। তারা বের করে চলছে একের পর এক অ্যান্টি-ভাইরাস, সেগুলির আবার আপডেটেড ভার্সন। তারপরেও রক্ষা হয় না, কম্পিউটার ধীরগতির হয়ে যাওয়া, হ্যাং বা ফ্রিজ হওয়া, হার্ডড্রাইভ ক্রাশ – এগুলোতো লেগেই আছে।তাই বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির যুগে ভাইরাস সম্পর্কে জানাটা খুবই জরুরী হয়ে পড়েছে। কথায় আছে, সমস্যা সমাধাণের আগে সমস্যাটা ভালো করে বুঝতে হবে, তারপরেই শুধুমাত্র চমৎকার একটি সমাধান পাওয়া যাবে। তাই এখানে প্রথমেই আমি ভাইরাস কি, ভাইরাসের প্রকৃতি নিয়ে আলোচনা করব, তারপরে ভাইরাসের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে তা নিয়ে আলোচনা করব। ভাইরাস কী এবং কেন? কম্পিউটারে ভাইরাস জীবন্ত কোন অর্গানিজম নয় কিন্ত এটি এমন একটি প্রোগ্রাম যা কম্পিউটারে জীবন্ত প্রাণীর মতই আচরণ করে।চিকিৎসাবিদ্যায় ভাইরাসের কারণে যেমন মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে, ঠিক তেমনি কম্পিউটারটিও ভাইরাসের অত্যাচারে অকেজো হয়ে যেতে পারে। তবে কম্পিউটারের এই ভাইরাস মানুষের দ্বারাই তৈরি প্রোগ্রাম। ধরা যাক, আপনার কম্পিউটারে গুরুত্বপূর্ণ একটি স্প্রেডশিট আছে এবং কম্পিউটারটি ভাইরাস কর্তৃক আক্রান্ত হয়ে আছে যা আপনি হয়তবা জানেন না। এই ভাইরাসটি নিঃশব্দে সুকৌশলে অল্প অল্প করে আপনার স্প্রেডশিটের তথ্য পাল্টে দিতে পারে এবং আপনি হয়তবা টেরই পাবেন না যতক্ষণ না বিরাট পরিবর্তন হবে এবং যখন টের পাবেন তখন হয়তবা করার কিছুই থাকবে না। আপনি হয়তবা নিয়মিত ব্যাকআপ করেন, কিন্তু ব্যাকআপে গিয়ে দেখলেন যে সেখানেও ভুল তথ্যই ব্যাকআপ হয়ে আছে। আবার ধরুন, আপনি পিএইচডির স্টুডেন্ট এবং শেষপর্যায়ে। ডেজার্টেশন প্রায় রেডি। আপনার সন্তান হয়তবা আপনার পিসিতে নূতন একটি গেইম ইনস্টল করেছে যার সাথে একটি ভাইরাসও ইনস্টল হয়ে গেছে এবং এই ভাইরাসটির কাজ হচ্ছে ফাইল মুছে দেওয়া। এক সকালে পিসি চালু করে আবিষ্কার করলেন যে, আপনার ফাইলটি পিসি থেকে গায়েব।মাথার চুল ছেঁড়া ছাড়া আর কিছুই করার নেই। আবার, ইমেইলও হয়ে উঠতে পারে ভয়ানক। এমনও হতে পারে যে, আপনি পরিচিত কারো একটি ইমেইল পেলেন এবং ইমেইলটি খোলার সাথে সাথেই হয়তবা ইমেইলে সংযুক্ত একটি ভাইরাস আপনার অগোচরে কাজ করা শুরু করে দিল। এই কাজটি কিন্তু অত্যন্ত ভয়ানক হতে পারে। এটি এমন একটি ভাইরাস হতে পারে যার কাজ হল আপনার পিসি-তে কিংবা মেইল ফোল্ডারের সব ব্যক্তিগত গোপন তথ্য আপনার অ্যাড্রেস বুকে সংরক্ষিত সব ইমেইল অ্যাড্রেসে পাঠানো শুরু করে দেয়া।ভাইরাসের কর্মকান্ড অনেক। প্রকৃতি-ভেদে একেকটা ভাইরাস একেক রকমের কাজ করে। আমি এই লেখাটিতে মুলতঃ ভাইরাসকে বোঝা ও এর কবল থেকে রক্ষা পাওয়া নিয়ে আলোচনা করব, তাই ভাইরাসের বিস্তারিত ইতিহাসের দিকে যাব না। তবে ইন্টারেস্টিং কিছু বিষয় বলব। বিখ্যাত গণিতবিদ জন ভন নিউম্যান (John Von Neumann) সর্বপ্রথম ১৯৪৯ সালে একটি প্রোগ্রাম কীভাবে নিজে নিজের আরেকটি কপি তৈরি করতে পারে (self-replicating) তা সম্পর্কে বলেন যদিও তখনো কম্পিউটার ভাইরাস শব্দটির সাথে কেউই পরিচিত হন নি। তারপর সত্তর দশকের প্রথম দিকে আরপানেট-এ (ARPANET) প্রথমে ক্রিপার (Creeper) ধরা পড়ে। এটাও ছিল একটি সেলফ-রেপ্লিকেটিং প্রোগ্রাম এবং এটা লিখেন বব থমাস (Bob Thomas) ১৯৭১ সালে। তখন অপারেটিং সিস্টেম ছিল টেনেক্স (TENEX) আর ক্রিপারের কাজ ছিল অন্য একটি সিস্টেমে গিয়ে নিজের একটি কপি তৈরি করা ও একটি মেসেজ দেখানো , “I’M THE CREEPER : CATCH ME IF YOU CAN.”। এটিকে প্রতিহত করার জন্য তৈরি হয় রিপার (Reaper) যার কাজ ছিল ক্রিপার-কে মুছে ফেলা।তারপরে যেটি আলোচনা না করলেই নয় সেটি হল, পিসির প্রথম ভাইরাস তৈরি হয় পাকিস্তানের লাহোরের ফারুক ভ্রাতৃদ্বয়ের হাতে।বাসিত ফারুক আলভি (Basit Farooq Alvi ) ও আমজাদ ফারুক আলভি (Amjad Farooq Alvi) নামে দুই ভাই মিলে বুট-সেক্টর (Boot Sector) ভাইরাস ‘ব্রেন’ (Brain) লিখেন ১৯৮৬ সালে। অবশ্য তাদের মতানুযায়ী তারা এটা লিখেছিলেন সফটওয়্যার পাইরেসি রোধ করার জন্য।তারপর থেকে আজ পর্যন্ত আর থেমে থাকেনি, তৈরি হচ্ছে নূতন নূতন ভাইরাস।চলুন এবার সবরকমের ভাইরাসের সাথে পরিচিত হই।

    কম্পিউটার ভাইরাস এর প্রকারভেদ:

    কম্পিউটার ভাইরাসগুলিকে বিভিন্ন প্রকারে শ্রেণীবদ্ধ করা হয় এবং কিছু সাধারণ প্রকারের মধ্যে রয়েছে
    • বুট সেক্টর ভাইরাস
    • প্রোগ্রাম ভাইরাস
    • ম্যাক্রো ভাইরাস
    • হাইজ্যাকার ভাইরাস
    • ডাইরেক্ট অ্যাকশন ভাইরাস,
    • রেসিডেন্ট ভাইরাস
    • ক্যাভিটি ভাইরাস
    • পলিমরফিক ভাইরাস।

    কম্পিউটার ভাইরাস মুক্ত রাখার কিছু উপায়-

    কম্পিউটারে একটি ভালো মানের এন্টিভাইরাস ইন্সটল করে রাখুন এবং ইন্টারনেট থেকে আপডেট করুন। এবং প্রতিদিন এন্টিভাইরাস দিয়ে স্কান করুন। এতে একটু সময় নষ্ট হবে কিন্তু কিম্পিউটারটি ভাইরাস মুক্ত রাখা সম্ভব হবে।

    ১. কম্পিউটারে একটি ভালো মানের এন্টিভাইরাস ইন্সটল করে রাখুন এবং ইন্টারনেট থেকে আপডেট করুন। এবং প্রতিদিন এন্টিভাইরাস দিয়ে স্কান করুন। এতে একটু সময় নষ্ট হবে কিন্তু কিম্পিউটারটি ভাইরাস মুক্ত রাখা সম্ভব হবে।

    ২. পেন ড্রাইভ, মোবাইল এবং ডিজিটাল ক্যামেরার মেমরি কার্ড কম্পিউটারে ভাইরাস আসার একটি ভালো মাধ্যম। তাই পেন ড্রাইভ ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই এন্টিভাইরাস দিয়ে স্কান করুন।

    ৩. কখনো পেন ড্রাইভ ডাবল ক্লিক করে ওপেন করবেন না। My Computer-এ গিয়ে অ্যাড্রেস বার (Address Bar) থেকে খুলবেন

    ৪. পেন ড্রাইভ-এ কি কি ফাইল রাখছেন- মনে রাখার চেষ্টা করুন। আপনার রাখা ফাইল ছাড়া অন্য ফাইল থাকলে সেটি ভাইরাস হবার সম্ভাবনা থাকে, সেকারনে অন্য ফাইলগুলি সবসময় মুছে ফেলুন।

    ৫. কম্পিউটার ভাইরাস মুক্ত রাখতে ভাইরাস সম্পর্কে আরও জানুন এবং ভাইরাসকে চেনার চেষ্টা করুন্।

    ৬. আপনার কম্পিউটারে ইন্টানেট কানেকশন না থাকলে প্রতি সপ্তাহে একবার এন্টিভাইরাস আপডেট ক্রয় করে আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করুন।

    ৭. কম্পিউটারের যে ফাইলটি আপনি চেনেন না কিংবা ফাইলটি কি তা যদি না বুঝতে পারেন, তাহলে কখনো ফাইলটিতে ক্লিক করবেন না।

    ৮. অপরিচিত কারো ইমেইল খুলবেন না। বর্তমানে সবচেয়ে শক্তিশালী ভাইরাসগুলি ইমেইলের মাধ্যমে কম্পিউটারে ছড়িয়ে পড়ছে।

    ৯. ইন্টারনেট থেকে কোন প্রোগ্রাম/ফাইল/ভিডিও ডাউনলোড করলে, আগে নিশ্চিত হন যে ভাইরাস নয়। তারপর ইন্সটল করুন।

    ১০. কম্পিউটারে ব্যবহৃত সকল প্রোগ্রাম/ফাইল/ভিডিও এর এক্সটেনশন (.doc, .docx, .mp3, .amr, .avi, .mp4, .3gp etc.) সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখুন।

    ১১. ফ্ল্যাশ ড্রাইভের অটোরান ভাইরাস থেকে মুক্তির উপায়

    অটোরান (autorun.inf) আসলে কোন প্রকার ভাইরাস নয়। এটি ফ্ল্যাশড্রাইভের যে কোন ধরনের ফাইল বা ভাইরাসকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু করে থাকে। কিছু কিছু ভাইরাস নিজেরাই autrun.inf তৈরি করে থাকে। ফলে ফ্ল্যাশ ড্রাইভের আইকনে ডাবল ক্লিক করলেই নির্দিষ্ট ফাইল বা ভাইরাস স্বয়ংক্রিয় ভাবে কম্পিউটারে চালু হবে। তবে কম্পিউটাররের অটোরান সিস্টেম ডিজ্যাবল করা থাকলে ফ্ল্যাশড্রাইভের ভাইরাস কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হতে পারবে না। পেনড্রাইভের মাধ্যমে ভাইরাস ছড়ানোর হার বেশি থাকে। তাই ফ্ল্যাশড্রাইভ বা পেনড্রাউভের ভাইরাস থেকে বাঁচতে চাইলে কম্পিউটারে অটোরান সিস্টেম বন্ধ করতে হবে। এজন্য-

    • প্রথমে Start>Settings/Control Panel>Administrative Tools-এ ডাবল ক্লিক করম্নন। পর্দায় একটি উইন্ডো আসবে।
    • উক্ত উইন্ডোর Service-এ ডাবল ক্লিক করে ওপেন করম্নন। পর্দায় Service উইন্ডো আসবে।
    • এবার Service উইন্ডোর ডান পাশ থেকে Shell Hardware Detection-এ ডাবল ক্লিক করম্নন। পর্দায় Shell Hardware Detection Properties ডায়ালগ বক্স আসবে।
    • উক্ত ডায়ালগ বক্সের General ট্যাবে ক্লিক করে Startup types: অপশন ঘরে Disabled সিলেক্ট করে Apply এবং OK করম্নন।

    কম্পিউটারে থাকা আপনার গুরুত্বপূর্ণ কোনো ডাটা বা ফাইল ভাইরাসের আক্রমনে নষ্ট বা হারিয়ে গেলে আপনার হার্ড ড্রাইউটি নিয়ে চলে আসুন আমাদের ‘ডাটা রিকভারি স্টেশন’ (Data Recovery Station) এ। আমরা অত্যাধুনিক সব সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যারের সাহায্যে সুক্ষ্ম পর্যবেক্ষনের দ্বারা নির্দিষ্ট ল্যাবে অভিজ্ঞ ডাটা রিকভারি টিমের মাধ্যমে আপনার ডাটা রিকভার করার চেষ্টা করবো৷ ভাইরাস আক্রমনের ফলে আপনার কম্পিউটারে যদি খুব বেশি সমস্যা দেখা দেয় তাহলে ফুল উইন্ডোজ ফরমেট দিয়ে দিন। এবং নতুন করে আপডেট উইন্ডোজটি ইন্সটল করুন।

  • শাওমি আনছে ইলেকট্রিক কার! এক চার্জেই ছুটবে ৮০০ কিমি

    শাওমি আনছে ইলেকট্রিক কার! এক চার্জেই ছুটবে ৮০০ কিমি

    অনেকদিন ধরে শোনা গেলেও গাড়ির ছবি আসছিল না প্রকাশ্যে। এবার সবার সামনে এল Xiaomi-র প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ি (Xiaomi SU7) EV। যার নাম রাখা  হয়েছে SU7 । এক পলকে দেখলেই এই বৈদ্যুতিক সেডানের (EV ) থেকে নজর ফেরাতে পারবেন না আপনি। এটি একটি বৃহৎ বৈদ্যুতিক সেডান যা এরোডাইনামিক স্টাইলিং সহ হাই পারফরমেন্স রেঞ্জ দিয়ে থাকে। পোর্শে পানামেরার চার দরজার কুপের মতোই দেখতে এই ইভি।

    পোর্শে পানামেরার মতো দেখতে

    এটি একটি মোটামুটি লম্বা গাড়ি,যার দৈর্ঘ্য 4,997 এমএম,প্রস্থ 1,963 এমএম এবং উচ্চতা 1,440 এমএম।  একটি সিঙ্গল মোটর বা অল হুইল ড্রাইভ সহ একটি ডুয়াল মোটর সহ দুটি সংস্করণ থাকবে এই ইভি সেডানের। এর সিঙ্গল মোটর সংস্করণ 299hp আউটপুট থাকবে।

    যেখানে ডুয়াল মোটর 700hp এর কাছাকাছি পাওয়ার পাবে গাড়ি। যদিও এর রেঞ্জ সম্পর্কে এখনও কিছু নিশ্চিত করেনি কোম্পানি। SU7 দুটি ব্যাটারি প্যাক পাবে ,যেমন একটি লিথিয়াম আয়রন ফসফেট (LFP) ব্যাটারি প্যাক BYD থেকে নেওয়া হবে। BYD-র  কম বৈশিষ্ট্যের গাড়িগুলি থেকে নেওয়া হবে ব্যাটারিপ্যাক। তবে এই গাড়ির একটি বড় CATL ব্যাটারি প্যাক টপ-এন্ড সংস্করণে দেওয়া হবে৷

    শাওমি আনছে ইলেকট্রিক কার! এক চার্জেই ছুটবে ৮০০ কিমি

    ভিতরের কেবিন কেমন দেখতে

    গাড়ির ভিতরে কী থাকবে সেই সম্পর্কে খুব বেশি কিছু জানা যায়নি। তবে এটি হাইপারওএস-এ চলবে বলে খাবর। যা নতুন Xiaomi অপারেটিং সিস্টেম এবং এতে অন্যান্য বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে এআই দেওয়া হয়েছে। এই ইভি সেডানে অনেক কাস্টমাইজেশনের সুযোগ থাকবে। এর কেবিন কার্ভ স্ক্রিন এবং ন্যূনতম নিয়ন্ত্রণ সহ টেসলার মতো হবে।

    ডিসেম্বরে চিনে উৎপাদন শুরু

    চিনে উন্মোচিত এই গাড়ির ডিসেম্বর থেকে উৎপাদন শুরু  হবে বলে আশা করা হচ্ছে। কোম্পানি তার প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ি নিয়ে কাজ করছে। গত দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে কোম্পানি এই কাজ করছে। দেখে মনে হচ্ছে, টেসলার মতো পাতলা হেডল্যাম্পের সাথে ম্যাকলারেনের একটি আদলে তৈরি হবে গাড়ি। এই গাড়ির SU7, SU7 Pro এবং SU7 Max সহ তিনটি সংস্করণ অফার করা হবে। লঞ্চটি পরের বছরের শুরুর দিকে হতে পারে। তবে এটি ভারতে আসবে কিনা তা স্পষ্ট নয়।

    Auto: এতদিন ছিল টাটা সেক্সন ইভির নাম (Tata Nexon EV) । এবার ভারতের বাজারে সবথেকে কম দামের ইলেকট্রিক এসইউভি (Electric SUV) আনতে চলেছে টাটা মোটরস (Tata Motors)। শীঘ্রই টাটা পাঞ্চ ইভি (Tata Punch EV) আনবে কোম্পানি। ইতিমধ্য়েই শুরু হয়ে গিয়েছে তার প্রস্তুতি। কত দাম হতে পারে গাড়ির ?

    সবথেকে কম দামে পাবেন এই ইভি

    Tata Punch EV হবে Tata Motors-এর পরবর্তী বড় লঞ্চ। এই EV নেক্সন EV-এর নীচে ভারতে বিক্রি হওয়া সবচেয়ে সাশ্রয়ী মূল্যের বৈদ্যুতিক SUV হিসাবে বাজারে নামবে। পাঞ্চ ইভি দুটি ব্যাটারি প্যাক মাপের মাঝারি রেঞ্জ এবং লং রেঞ্জ সহ আসবে। 30kWh ব্যাটারি প্যাক সংস্করণের জন্য লং রেঞ্জ Punch EV-এর প্রত্যাশিত মাইলেজ 325km হতে পারে।

  • ডিজিটাল মার্কেটিং কি? ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা

    ডিজিটাল মার্কেটিং কি? ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা

    ডিজিটাল মার্কেটিং কি এবং এটির প্রয়োজনীয়তাই বা কি? এই প্রশ্নটি এখন সবার। উদ্যোক্তা থেকে শুরু করে প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী সবাই এখন ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে জানতে চায়। বর্তমান যুগ ডিজিটাল মার্কেটিং এর যুগ। এখন ঘরে বসে অনলাইনে কেনা কাটা থেকে শুরু করে, অনলাইনে ইনকাম করা সবটাই এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর ওপর নির্ভর করে।

    ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে মানুষ মূলত সোশ্যাল মিডিয়ায় পন্যের বিজ্ঞাপনকেই বুঝে। কিন্তু আসলে ব্যাপারটা কি তাই? আসুন আজকের এই আর্টিকেল থেকে আমরা জানার চেষ্টা করি, ডিজিটাল মার্কেটিং কি এবং এর সাথে আরো কি কি ব্যাপার জড়িত আছে।

    ডিজিটাল মার্কেটিং কি?

    ডিজিটাল মার্কেটিংহচ্ছে- ইন্টারনেট, মোবাইল ফোন, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে কনজিউমারের কাছে পন্যের জানান দেওয়ার একটি পন্থা। মার্কেটিং এর কাজ মূলত মানুষের নিকট পন্য সঠিক সময়ে পৌঁছে দেয়া বা জানান দেয়া। বর্তমানে মানুষ বেশিরভাগ সময় ব্যয় করে থাকে অনলাইনে। করোনাকালীন সময়ে তার স্থায়ীত্ব বৃদ্ধি পেয়েছে কয়েক গুন। এই বিশাল পরিমানের অডিয়েন্সের সামনে আপনার পন্য সম্পর্কে তুলে ধরার সহজ এবং কার্যকরী পদ্ধতি হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং।

    যদি আরও সহজে বলতে চাই, ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে প্রোডাক্ট মার্কেটিং এর একটি দিক যেটি ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইস, সোসাল মিডিয়া, ইন্টারনেট এর সাথে সম্পৃক্ত।

    ডিজিটাল মার্কেটিং কেন করবেন?

    যেকোন ব্যাবসাকে প্রচার এবং প্রসারের জন্য মার্কেটিং প্রয়োজন। দিন বদলেছে, মার্কেটিং এর ধরন বদলেছে। মার্কেটিং এখন ডিজিটালাইজ হয়েছে। প্রতিষ্ঠান কিংবা পন্য, যেটাই হোক মার্কেটিং ছাড়া গতি নেই।

    ডিজিটাল মার্কেটিং অনেক বেশি স্পেসিফিক এবং যেসকল মানুষ শুধু ঐ নির্দিষ্ট প্রোডাক্ট চান তাদের কাছেই মার্কেটিং করা যায়। যা প্রচলিত মার্কেটে সম্ভব নয়।

    প্রচলিত পদ্ধতিতে কোন প্রোডাক্টের মার্কেটিং করতে গেলে ব্যবহার করতে হয় প্রিন্ট এড, ফোন কমুউনিকেশন, ফিজিক্যাল মার্কেটিং। তাও খুব সহজে মানুষের নিকট রিচ করা যায় না যতটা যায় অনলাইনের মাধ্যম। প্রচলিত মার্কেটিং এর আরো বড় ধরনের সমস্যা হচ্ছে এটাতে প্রচুর পরিমানে টাকা ব্যয় হয়। এক্ষেত্রে ডিজিটাল মার্কেটিং যেন একটি ত্রাতা হয়ে আসলো। খুব সহজে যদি কেউ তার টার্গেটেড অডিয়েন্সের নিকট পৌছাতে চান, ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিকল্প নেই তাহলে।

    ডিজিটার মিডিয়া ব্যবহার করে অডিয়েন্সের ইন্টারেস্ট অনুযায়ী এড শো করানো যায়, যেটি ফিজিক্যাল মার্কেটিং এ করা অসম্ভবপর। আর যদিও করা যায় তাও অত্যাধিক ব্যয় বহুল।

    ফিজিক্যাল মার্কেটিং করতে গেলে দেখা যায় একসাথে অনেক গুলো মানুষের সামনে কোন একটা এড শো করানো হচ্ছে বা প্রিন্টিং এড দিয়ে দেয়া হচ্ছে। এক্ষেত্রে দেখা যায় যে, উপস্থিত সকলে কিন্তু এই প্রোডাক্টটি সম্পর্কে সমান আগ্রহ দেখায় না। যেটি আশাও করা যায় না। এক্ষেত্রে হয় কি, যাদের প্রোডাকটি সম্পর্কে কৌতুহল রয়েছে তারাই মুলত প্রোডাক্টিভ মার্কেটিং এর আওতায় পড়েন। বাদ বাকি যারা আছেন তাদের কাছ থেকে কোম্পানি আশা করার তেমন কিছু থাকে না। আগ্রহ প্রকাশ করেন না এমন লোকের সংখ্যা যত বেশি হবে তত বেশি মার্কেটিং ব্যার্থ হবে।

    কিন্তু ডিজিটাল মার্কেটিং এ এটির কোন সুযোগ নেই। যদি আপনি ভালো কোন এজেন্সির নিকট হতে মার্কেটিং করাতে পারেন তাহলে আপনার প্রায় প্রতিটি এড টার্গেটেড অডিয়েন্সের কাছে রিচ করবে। মানে এড গুলো স্পেসিফিক তাদের কাছে শো করবে যারা মুলত আগ্রহ দেখান উক্ত পন্যের সম্পর্কে। এটি হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবচেয়ে বড় প্লাস পয়েন্ট।

    ডিজিটাল মার্কেটিং এর ধাপসমূহ

    ডিজিটাল মার্কেটিং এর অনেকগুলো ধাপ আছে। যেগুলো প্রয়োগ করে মূলত ডিজিটাল মার্কেটাররা বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে ডিজিটাল মার্কেটিং করে থাকেন। নিচের লিস্টে আপনি সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ কতগুলো ধাপ সম্পর্কে জানতে পারবেন। আসুন লিস্টটা দেখে নেই।

    1. এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
    2. এসইএম বা সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং
    3. কন্টেন্ট মার্কেটিং
    4. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বা এসএমএম
    5. এফিলিয়েট মার্কেটিং
    6. ইমেইল মার্কেটিং
    7. ই-কমার্স প্রোডাক্ট মার্কেটিং
    8. সিপিএ মার্কেটিং

    ডিজিটাল মার্কেটিং কেন প্রয়োজন?

    বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং একটি অপরিহার্য অংশ। কারণ মানুষ এখন যেকোন পণ্য ক্রয় করার আগে ইন্টারনেটে ওই পন্য সম্পর্কে জেনে বুঝে তারপর ক্রয় করে। তাছাড়া মানুষ এখন দোকানে ঘুরে ঘুরে না কিনে, অনলাইন থেকেই বেশিরভাগ কেনা কাটা করে থাকে।

    তাই আপনি যদি একজন ব্যবসায়ী হন, তাহলে আপনার উচিত ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে নিজের ব্যবসাকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া। আসুন আমরা বর্তমান যুগে ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তাগুলো জেনে নেই।

    • সমগ্র বিশ্বে মোট প্রায় ২ বিলিয়ন মানুষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে। আর এই সংখ্যাটি নিয়মিতভাবে বেড়ে চলেছে। মানুষ যত বেশি ইন্টারনেটে ব্যবহার করবে তত বেশি মানুষের সামনে আপনি আপনার পণ্যের মার্কেটিং করতে পারবেন। আর ইন্টারনেটে পণ্যের মার্কেটিং এ ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব কতখানি তা আপনি আমাদের উপরের আলোচনা পড়লেই বুঝতে পারার কথা।
    • বর্তমান বিশ্বে মোট প্রায় ৫.১১ বিলিয়ন মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করে। আর এই সংখ্যা খুবই দ্রুত গতির সাথে বেড়ে চলেছে। এখন অনেক মানুষ আছে যারা একাধিক মোবাইল ব্যবহার করেন তাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা ঠিক রাখার জন্যে। আর এই মোবাইল ফোন হচ্ছে ক্রেতার তথ্য কালেকশনের অন্যতম মাধ্যম। কারণ প্রায় সকল মোবাইল ব্যবহারকারীই ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত। তাই এই ব্যবহারকারীর সংখ্যা যত বাড়বে ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তাও বাড়বে।
    • আপনি জেনে অবাক হবে যে, একটা স্ট্যাটিসটিক্সের মাধ্যমে ইউজার সার্ভে রিপোর্ট উল্লেখ করেছে যে, প্রায় ৮৪% বিক্রেতা, মার্কেটার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে ব্যবহার করে ক্রেতার তথ্য সংগ্রহ করার জন্যে।
    • এছাড়া আরো একটি সার্ভে রেজাল্ট দেখিয়েছে যে, সারা বিশ্বে ৫৫% মানুষ যেকোন পন্য ক্রয়ের জন্যে সামাজিক মাধ্যমের ওপর নির্ভরশীল। মানে হচ্ছে, তারা সোশ্যাল মিডিয়া থেকে তাদের পছন্দের পণ্য সম্পর্কে তথ্য এবং রিভিউ জানতে পারে। আর ক্রেতা যার প্রেজেন্টেশন ও পণ্যকে পছন্দ করবে তার কাছ থেকে অনলাইনের মাধ্যমেই ক্রয় করে ফেলে।
    • ৪৩% ই-কমার্স ক্রেতা গুগলে সার্চ করে তাদের পছন্দের ই-কমার্স ওয়েবসাইটে আসে।
    • বিশ্বে প্রায় ৫১% ক্রেতা তাদের প্রয়োজনীয় কেনাকাটা অনলাইন থেকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে করে থাকে। এই সংখ্যাটিও দিনকে দিন বেড়েই চলেছে।
    • ৭০% ক্রেতা যেকোন পণ্য কেনার আগে ইন্টার্নেটে সার্চ দিয়ে সেই পণ্য সম্পর্কে যাচাই বাছাই করেন।পণ্যটি পচ্ছন্দ হলে সাথে সাথেই ঘরে বসেই অনলাইনে অর্ডার করে ফেলেন।
    • আরো একটি মজার ব্যাপার হচ্ছে, ৮২% ক্রেতা মাত্র ৫ মিনিটের মধ্যেই বিক্রেতার সাথে তাদের লাইভ চ্যাটের মাধ্যমে কথা বলতে চান।

    আপনি হয়ত এখন কিছুটা হলেও বুঝতে পারছেন, আপনার ক্রেতারা কিভাবে অনলাইনে তাদের কেনাকাটা সম্পন্ন করেন। তাই আপনি যদি এই ডিজিটাল যুগে, ডিজিটাল মার্কেটে টিকে থাকতে চান, তাহলে আপনার এখনই ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে ভাবা উচিত।

    কারণ আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী কিন্তু বসে নেই, সে কিন্তু তার ব্যবসাকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দেয়ার চেষ্টা করছেন। Coca-Cola, Unilever, Nestlé এর মতো বড় বড় কোম্পানীগুলোও কিন্তু বেশ তোড়জোড়ের সাথেই বর্তমানে ডিজিটাল দুনিয়াতে নিজেদের অস্তিত্ব জানান দিচ্ছে।

    আসুন এখন আমরা ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা করি।

    ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ কি?

    দেখুন, বর্তমান বিশ্বের বাজার ব্যবস্থা যেভাবে ডিজিটাল ইন্ডাস্ট্রিতে রূপ নিচ্ছে। সেদিন আর বেশি দূরে নয়, যখন মানুষ আর দোকানে কিংবা বাজারে গিয়ে পণ্য কেনা বন্ধ করে দিবে। তারা সবকিছু অনলাইনেই কিনে নিবে। কারণ ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে জীবনযাত্রা অনেক কঠিন হয়ে পড়েছে।

    আর মানুষ সময় নষ্ট করে বাজারে গিয়ে পণ্য যাচাই বাছাই করার থেকে অনলাইনে যেকোন পণ্য সম্পর্কে সার্চ করে ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা জেনে নিতে পারে। আর পছন্দ হলে সেই পণ্য একটি বিশ্বাসযোগ্য বিক্রেতার কাছ থেকে অনলাইনের মাধ্যমেই কিনে নিতে পারে।

    আর এই অনলাইন বাজার ব্যবস্থা সম্পূর্ণভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর ওপর নির্ভরশীল। আপনি যদি এখনই নিজেকে ডিজিটাল মার্কেটিং এ দক্ষ করে না তুলতে পারেন, তাহলে আপনি এই বাজার ব্যবস্থায় টিকে থাকতে পারবেন না। কারণ আপনার পণ্য সম্পর্কে যদি মানুষ অনলাইনে জানতেই না পারে, কিংবা আপনার পণ্য যদি অনলাইনে কিনতে না পারে, তাহলে কোন ক্রেতাই আপনার পণ্য কিনবে না।

    আপনি যদি ভবিষ্যতে আপনার ব্যবসাকে সফল হিসাবে দেখতে চান তাহলে এখনি সময়। এখনি উত্তম সময়, নিজেকে এবং নিজের ব্যবসাকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর আওতায় নিয়ে এসে, ক্রেতার সামনে আকর্ষনীয়ভাবে নিজের পণ্যকে তুলে ধরার।

  • Google Pixel 7 Pro – গুগল পিক্সেল 7 প্রো

    Google Pixel 7 Pro – গুগল পিক্সেল 7 প্রো

    সম্প্রতি লঞ্চ হল  Google pixel 7 pro গুগল পিক্সেল 7 প্রো ইন্ডিয়ান  লঞ্চ হওয়া একটি জনপ্রিয়। Google pixel 7 pro-তে রয়েছে 6.7 inches (17.02 cm) ডিসপ্লে সাইজ, 1440 x 3120 Pixels রেজলিউশন এবং OLED ডিসপ্লে টাইপ। Google pixel 7 pro Android v13 অপারেটিং সিস্টেমে কাজ করে এবং এর ব্যাটারি ক্ষমতা, 5000 mAh এবং রয়েছে Li-Polymer ব্যাটারি। এই স্মার্টফোনটি পাওয়ারড বাই Octa core (2.85 GHz, Dual core, Cortex X1 + 2.35 GHz, Dual core, Cortex A78 + 1.8 GHz, Quad core, Cortex A55) প্রসেসর এবং রয়েছে Google Tensor G2 চিপসেট। চলুন আজকে ক্যামেরা নিয়ে আলোচনা করা যাক, এছাড়াও Google pixel 7 pro-এ রয়েছে Light sensor, Proximity sensor, Accelerometer, Barometer, Compass, Gyroscope সেন্সরস। কানেকটিভিটি নিয়ে বললে, গুগল পিক্সেল 7 প্রো 5G Supported in India, 4G Supported, 3G, 2G-কে সাপোর্ট করে।

    Google Pixel 7 pro Price

    Pixel 7 এবং Google pixel 7 pro হল একজোড়া অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন ডিজাইন, ডেভেলপ করা এবং Google Pixel প্রোডাক্ট লাইনের অংশ হিসাবে Google দ্বারা বাজারজাত করা হয়েছে। তারা অবশ্যই পিক্সেল 6 এবং পিক্সেল 6 প্রো-এর উত্তরসূরি হিসাবে কাজ করবে। মোবাইল ফটোগ্রাফি এবং স্মুথ পারফরম্যান্স দিতে google নিয়ে এসেছে Google pixel 7 pro হাই স্পীড, পাওয়ার এবং লং ব্যাটারি লাইফ পাবেন। ফিচার ও স্পেসিফিকেশনে অনেক ফারাক রয়েছে, বিশেষ করে চিপসেট তো সম্পূর্ণই সামনে। 128 জিবি। Pixel6128GB তে 22,600 JPG ফটো রাখা উচিত যখন রেজোউশন এবং কম্পিউটারে সংরক্ষণ করা হয়। পিক্সেল 128 জিবি-তে 565 মিনিটের 1080p HD ভিডিও প্রতি সেকেন্ডে 30 ফ্রেমে থাকতে হবে। আপনি যদি 4K এ ফিল্ম করতে পছন্দ করেন, আপনি প্রতি সেকেন্ডে 30 বন্ধু আপনাকে 226 মিনিটের UHD ভিডিও আশা করতে পারেন। নেটওয়ার্ক: নেটওয়ার্ক প্রদানকারী: সিম বিনামূল্যে। 5G নেটওয়ার্ক শক্তি। ডুয়াল সিম কার্ড ফোন: 2টি সিম কার্ড সমর্থন করে।

    গুগল পিক্সেল ৭ প্রো (Google pixel 7 pro) বাংলাদেশে দাম

    ৬২,৫০০ টাকা (৮/১২৮ ভেরিয়েন্ট), ৬৯,৫০০ টাকা (৮/২৫৬ ভেরিয়েন্ট), ৭৪,৫০০ টাকা (১২/১২৮ ভেরিয়েন্ট), ৮৪,৫০০ টাকা (১২/২৫৬ ভেরিয়েন্ট), ৯২,৫০০ টাকা (১২) /৫১২ ভেরিয়েন্ট)।

    গুগল পিক্সেল ৭ প্রো(Google pixel 7 pro)ইন্ডিয়াতে দাম

    ৫২,০০০ রূপী (৮/১২৮ ভেরিয়েন্ট), ৫৯,৮০০ রূপী (৮/২৫৬ ভেরিয়েন্ট), ৬৬,৯৯৯ রূপী (১২/১২৮ ভেরিয়েন্ট), ৭০,৩০০ রূপী (১২/২৫৬ ভেরিয়েন্ট), ৭৭,৩০০ রূপী (১২) /৫১২ ভেরিয়েন্ট)।
  • iphone 15 pro max price in bangladesh

    iphone 15 pro max price in bangladesh

    সম্প্রতি লঞ্চ হল iphone 15 pro max যারা চাচ্ছেন  নেক্সট লেভেল পারফর্মেন্স আর প্রফেশনাল গ্রেড ক্যামেরা তাদের জন্যে iphone 15 pro max সিরিজ. সাশ্রয়ী দামে যদি চান বড় ডিসপ্লের আইফোন তবে আপনার জন্য iphone 15 pro max হবে বেস্ট একটি স্মার্ট ফোন। এবার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন গুলো হলো সবকটি নতুন আইফোনে লাইটনিং পোর্ট সরিয়ে ইউএসবি টাইপ সি পোর্ট যোগ করা হয়েছে। এই ফোনে টাইটেনিয়াম ম্যাটেরিয়াল বিল্ড ব্যাবহার করা হয়েছে। এই ফোনদুটি Apple 3nm A17 চিপসেটে রান করে।

    Apple iPhone 15 Pro Max Full Specifications

    SUMMARY

    Processor Chipset Apple A17 Pro
    RAM 8 GB
    Rear Camera Triple (48MP + 12MP + 12MP)
    Internal Memory 256 GB
    Screen Size 6.7 inches (17.02 cms)
    Battery Capacity 4422 mAh

    PERFORMANCE

    Chipset Apple A17 Pro
    No Of Cores 6 (Hexa Core)
    CPU 3.78GHz, Dual core2.11GHz, Quad core
    Architecture 64-bit
    Fabrication 3 nm
    RAM 8 GB
    RAM Type LPDDR5
    Graphics Apple GPU (six-core graphics)

    DESIGN

    Build Gorilla Glass back panel
    Height 6.3 inches (159.9 mm)
    Width 3.02 inches (76.7 mm)
    Thickness 0.32 inches (8.2 mm)
    Weight 221 grams
    Colors Black Titanium, White Titanium, Blue Titanium, Natural Titanium
    Water Resistant Yes, Water resistant (up to 30 minutes in a depth of 6 meter), IP68
    Ruggedness Dust proof, Water proof
    Screen Unlock Face unlock

    DISPLAY

    Resolution 1290 x 2796 pixels
    Aspect ratio 19.5:9
    Display Type OLED, Dolby Vision, HDR Display, Oleophobic coating, ProMotion Technology, Split screen, Super Retina XDR display, True Tone
    Size 6.7 inches (17.02 cms)
    Bezel-less display Yes, with Punch-hole
    Pixel Density 460 pixels per inch (ppi)
    Brightness 2000 nits
    Protection Yes
    TouchScreen Yes, Capacitive, Multi-touch
    Color Reproduction 16M Colors
    Screen to body percentage 89.65 %
    Display Refresh Rate 120Hz

    CAMERA

    Rear camera setup Triple
    Rear camera(Primary) 48 MP resolutionWide Angle lensf/1.78 aperture24 mm focal length1.28″ sensor size1.22µm pixel size
    Rear camera(Secondary) 12 MP resolutionUltra-Wide Angle lensf/2.2 aperture13 mm focal length2.55″ sensor size1.4µm pixel size
    Rear camera(Tertiary) 12 MP resolutionTelephoto lensf/2.8 aperture120 mm focal length
    Front camera setup Single
    Front camera(Primary) 12 MP resolutionWide Angle lensf/1.9 aperture23 mm focal length3.6″ sensor size
    Sensor Sensor-shift Image Stabilization
    Flash Dual-color LED Rear flashRetina Front flash
    Video Resolution(Rear) 3840×2160 @ 24 fps1920x1080 @ 30 fps
    Video Resolution(Front) 3840×2160 @ 24 fps1920x1080 @ 30 fps
    Video Recording Features Slo-motionVideo HDRNight Time-LapseMacro VideoAction ModeProRes VideoAudio ZoomStereo recording
    Optical Image Stabilization(OIS) Yes
    Camera Features Auto FlashAuto FocusFace detectionTouch to focus
    Shooting Modes Continuous ShootingHigh Dynamic Range mode (HDR)Burst modeMacro Mode

    BATTERY

    Type Li-ion
    Capacity 4422 mAh
    Removable No
    Fast Charging Yes, 20W
    Charging speed 50 % in 30 minutes (claimed by Brand)
    Wireless Charging Yes, 15W

    STORAGE

    Internal Memory 256 GB
    Memory type NVMe
    Expandable Memory No

    SOFTWARE

    Operating System iOS v17
    Custom UI No

    CONNECTIVITY

    SIM Configuration Dual SIMSIM1: NanoSIM2: eSIM
    Network SIM1: 5G, 4GSIM2: 5G, 4G
    SIM1 Bands
    5G:FDD N1 / N2 / N3 / N5 / N7 / N8 / N12 / N20 / N25 / N26 / N28 / N30TDD N38 / N40 / N41 / N48 / N53 / N66 / N70 / N77 / N78 / N794G:TD-LTE 2600(band 38) / 2300(band 40) / 2500(band 41) / 2100(band 34) / 1900(band 39) / 3500(band 42)FD-LTE 2100(band 1) / 1800(band 3)
    SIM2 Bands
    5G:FDD N1 / N2 / N3 / N5 / N7 / N8 / N12 / N20 / N25 / N26 / N28 / N30TDD N38 / N40 / N41 / N48 / N53 / N66 / N70 / N77 / N78 / N794G:TD-LTE 2600(band 38) / 2300(band 40) / 2500(band 41) / 2100(band 34) / 1900(band 39) / 3500(band 42)FD-LTE 2100(band 1) / 1800(band 3) / 2600(band 7) / 900(band 8) / 700(band 28) / 1900(band 2) / 1700(band 4) / 850(band 5) / 700(band 13) / 700(band 17) / 850(band 18) / 850(band 19) / 800(band 20) / 1900(band 25) / 850(band 26) / 2300(band 30)
    Voice over LTE(VoLTE) Yes
    Wi-Fi Yes, with a/ac/ax/ax 6GHz/b/e/g/n/n 5GHz, MIMO
    Wi-fi features Mobile Hotspot
    USB USB Type-C, Mass storage device, USB charging
    Bluetooth Bluetooth v5.3
    GPS Yes with A-GPS, Glonass
    NFC Chipset Yes
    Infrared Yes

    SOUND

    Speaker Yes
    Speaker Features Dolby Atmos, Dolby Digital, Dolby Digital Plus
    Audio Jack Yes, USB Type-C
    Video Player Yes, Video Formats: H.264, HEVC, MP4

    SENSORS All

    Fingerprint sensor No
    Face Unlock Yes
    Other Sensor Light sensorProximity sensorAccelerometerBarometerCompassGyroscope

    আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্সের (iphone 15 pro max) ফিচার

    iphone 15 pro max মডেলের অনেকগুলি তা পরিবর্তন করে যেমন টাইপ সি পোর্ট আরো অনেক ফিচার।এ ১৭ প্রোডাক্ট একটি নতুন প্রসেসর রয়েছে। iphone 15 pro max পারফরম্যান্সের দিক থেকে বেশ ভাল উন্নতির সাথে আসে এবং নতুন ইউএসএসবি টাইপ-সি পোর্টের মাধ্যমে আরও শক্তি নিয়ে আসে।
    এছাড়াও iphone 15 pro max-তে একটি অ্যান্ড-নতুন বোশন চালু করা হয়েছে, যা বেশ কাস্টমাইজেশনযোগ্য, তবে ডিফল্ট অ্যাক্টর আইকনিক রিঞ্জার সাইলেন্ট সুইচটি প্রতিস্থাপন করে আজ অবধি চয়ন সমস্ত ফোন আইডি একটি স্ট্যান্ডার্ড।
    ক্যাটারফরম্যান্স যেমন কেউ পারে না তা শীর্ষস্থানীয় বলা হয়। iphone 15 pro max নতুন টেলিফোটো সমস্ত সম্পূর্ণ আলোকিত সম্ভাব্য দুর্দান্ত পোর্ট্রেট ফটো স্ন্যাপ করার জন্য একটি কাজ করে। ব্যাটারি লাইফ উন্নত বিদ্যাপীঠ শেখার স্পিড ঠিকই রয়ে গেছে।