Blog

  • ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল

    ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল

    মোবাইল ফোন কেনার ক্ষেত্রে আমরা সর্বদা বাজেটের কথা চিন্তা করে থাকি। একজন নিম্নবিত্ত পরিবারের অথবা অপশনাল হিসেবে আমরা সর্বদা একটি বাটন মোবাইলকে পছন্দ করে। ফোন কেনার ক্ষেত্রে আপনার যদি বাজেট ৫০০ টাকার হয়ে থাকে তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। সম্প্রতি বাজারে ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল ফোন প্রকাশিত হয়েছে। ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল বাজেটের যে সকল মোবাইল বাংলাদেশ রয়েছে তার একটি তালিকা এখানে প্রকাশ করেছি। আপনি পুরো আর্টিকেলটি পড়বেন এবং আপনার পছন্দের মোবাইল ফোনটির বিস্তারিত জেনে তা নিকটস্থ দোকান থেকে ক্রয় করবেন।

    ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল

    প্রথমেই জানিয়ে রাখি বর্তমানে ৫০০ টাকার মধ্যে কোন বাটন মোবাইল ফোন ক্রয় করতে পারবেন না। সব থেকে কম দামি একটি বাটন মোবাইল ফোন ক্রয়ের জন্য কমপক্ষে ৭০০ থেকে ১০০০ টাকা প্রয়োজন হবে।

    এই লেখাটিতে মূলত বর্তমান বাজারে পাওয়া যায় এমন কয়েকটি সবথেকে কমদামে বাটন মোবাইল ফোন সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। যেহেতু ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইলের মধ্যে কোন বাটন মোবাইল ফোন নেই সেহেতু একটু বাজেট বাড়িয়ে ৭০০ থেকে ১০০০ টাকার মধ্যের মোবাইল ফোনগুলো ক্রয় করুন।

    বাংলাদেশের জনপ্রিয় যে সকল মোবাইল কোম্পানি রয়েছে তারা প্রতিনিয়ত নিত্য নতুন ফিচারে বাটন মোবাইল প্রকাশ করে চলেছে। এসকল মোবাইলে ফিচার এত বেশি উন্নত করা হয়েছে যে আপনি স্মার্টফোন ব্যবহারের প্রতি আগ্রহ কমিয়ে দেবেন। ইন্টারনেট ব্যবহার করার পাশাপাশি ইউটিউব অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর সহজে এসকল বাটন মোবাইলে ব্যবহার করার উপযোগী।

    ৫০০ এর নিচে কিপ্যাড ফোন

    1. I Kall K74

    সস্তা ফিচার ফোনের মধ্যে এই কীপ্যাড ফোনটি মাত্র বেশ ভালো, এই ফোনটি মাত্র 378 টাকায় পাওয়া যায়। এটি একটি সিঙ্গেল সিম ফিচার ফোন যা 2G তে কাজ করে। অনেকটা, Nokia-র লুকে তৈরি এই ফোনটি নীল, লাল এবং হলুদ রঙের কালার অপশনে পাওয়া যায়। এই মোবাইল ফোনটিতে FM রেডিও আছে, ব্যাক প্যানেলে একটি স্পিকারও দেওয়া হয়েছে।
    ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল
    I Kall K74 ফিচার ফোনে 128 x 128 পিক্সেল রেজলিউশন সহ একটি 1.44-ইঞ্চি TFT ডিসপ্লে এবং 126ppi সাপোর্ট করে। এই কীপ্যাড মোবাইল ফোনটি একটি 800mAh ব্যাটারি সাপোর্ট করে যা দীর্ঘ ব্যাকআপের প্রতিশ্রুতি দেয়। রিংটোন, ক্যালকুলেটর, স্টপওয়াচ, ক্যালেন্ডার এবং অ্যালার্মের মতো ফিচারও এই সস্তা ফোনটিতে পাওয়া যাচ্ছে।

    Walton Olvio L28i ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল

    Walton Olvio L28i হলো ওয়াটনের সেরা আরো একটি ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল। এই ফোনটির চাহিদাও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। কম দামে সেরা বাটন মোবইল গুলোর মধ্যে এটি একটি । এই বাটন মোবাইল ফোনটি ২০২২ সালের জুলাই মাসে বাজারে আসে। এই বাটন মোবাইলটির বর্তমান দাম ৬০০ টাকা । নিচের ফোনটির যাবতীয় তথ্য দেওয়া হলোঃ-

    ব্র্যান্ড

    ওয়ালটন

    মডেল

    Walton Olvio L28i

    ডিসপ্লে

    ১.৭৭ ইঞ্চি

    র‌্যাম

    ৩২ এমবি

    রোম

    ৩২ এমবি

    ক্যামেরা

    ০.০৮ এমপি

    ব্যাটারি

    ৮০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার/ঘন্টা

    অন্যান্য

    ১৬ জিবি মেমোরি কার্ড সাপোর্ট এবং বড় লাইট আছে

    দাম

    ৬০০ টাকা

    Maximus m82

    এই লিস্টের সর্বপ্রথমে আছে Maximus ব্রান্ডের m82 মডেলের বাটন মোবাইল ফোনটি। এই বাটন মোবাইল ফোনটি সর্বপ্রথম ২০১৫ সালে লঞ্চ হয়। কমদামিও এই বাটন মোবাইল ফোনটি দেখতে অনেক চমৎকার। Maximus m82 মোবাইল ফোনটির দাম মাত্র ৮০০ টাকা।
    ম্যাক্সিমাস ব্র্যান্ডের এই মোবাইল ফোনটিতে আছে 750 mA Battery শক্তিশালী ব্যাটারি। যা কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ ঘন্টা চার্জিং ব্যাকআপ দিবে। এছাড়াও এই বাটন মোবাইল ফোনটিতে আপনারা সর্বোচ্চ ১৬ জিবি মেমোরি ব্যবহার করতে পারবেন।
    Maximus m82 মোবাইল ফোনটির ব্যাকসাইডে আছে 0.3 Megapixel যুক্ত ভিডিও ক্যামেরা। এছাড়াও ব্লুটুথ সাপোর্ট, MP3, WAV, WMA, AAC অডিও, এফএম রেডিও থাকছে। এই বাটন মোবাইল ফোনটিতে ১.৮ ইঞ্চি এর qvga ডিসপ্লে রয়েছে।

    Maximus m82 এর ফিচারসঃ

    • 750 mA Battery
    • ১.৮ ইঞ্চি এর qvga ডিসপ্লে
    • ব্লুটুথ
    • 0.3 Megapixel যুক্ত ভিডিও ক্যামেরা
    • MP3, WAV, WMA, AAC অডিও
    • এফএম রেডিও
    • মাইক্রো ইউএসবি পোর্ট

    Itel it2180 ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল

    Itel it2180 টা হলো আরো একটি দারুন ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল ফোন । এই বাটন মোবাইল রয়েছে দারুন সকল ফিচার। এটি চাইনার তৈরি একটি মোবাইল। মোবাইল টির বর্তমার বাজার মূল্য হলো ৮৮০ টাকা । নিচে এই বাটন মোবাইল টির সকল তথ্য দেওয়া হলোঃ-

    ব্র্যান্ড

    আইটেল

    মডেল

    Itel it2180

    ডিসপ্লে

    ১.৭৭ ইঞ্চি

    র‌্যাম

    ৩২ এমবি

    রোম

    ৩২ এমবি

    ক্যামেরা

    ১.৩ এমপি

    ব্যাটারি

    ১০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার/ঘন্টা

    অন্যান্য

    ১৬ জিবি মেমোরি কার্ড সাপোর্ট এবং বড় লাইট আছে

    দাম

    ৮৮০ টাকা

    Rocktel R6 ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল

    আপনি যদি হাই ভলিউমে গান শুনতে পছন্দ করেন, তাহলে Rocktel R6 আপনার জন্য বেশ ভালো একটি ফোন। এই কিপ্যাড মোবাইলটির দাম মাত্র 449 টাকা, যা কালো এবং সাদা রঙে কেনা যাবে। এই ফোনটিতে একটি 1.8 ইঞ্চি ডিসপ্লে রয়েছে যা 128 x 160 পিক্সেল রেজলিউশন এবং 114ppi তে কাজ করে।
    ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল

     

    Walton Olvio MM30 ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল

    Walton Olvio MM30 ফোনটি খুবই সুন্দর এবং অসাধারন একটি ফোন । এই ফোনটির বর্তমান বাজার মূল্য ৫৫০ টাকা। ওয়ালটনের বাটন ফোন গুলোর মধ্যে এই ফোনটির চাহিদা অনেক বেশি কারন এতে সকল ধরনের চমৎকার ফিচার আছে। নিচে Walton Olvio MM30 বাটন মোবইলটির সকল তথ্য দেওয়া হলোঃ

    ব্র্যান্ড- ওয়ালটন

    • মডেল- Walton Olvio MM30
    • ডিসপ্লে- ২.৪ ইঞ্চি
    • র‌্যাম- ৩২ এমবি
    • রোম- ৩২ এমবি
    • ক্যামেরা- ০.০৮ এমপি
    • ব্যাটারি- ১৮০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার/ঘন্টা
    • অন্যান্য- ১৬ জিবি মেমোরি কার্ড সাপোর্ট এবং বড় লাইট আছে
    • দাম- ৫৫০ টাকা

    Maximus M84

    ম্যাক্সিমাসের আরও একটি নতুন মোবাইল বাজারে সদ্য প্রকাশ পেয়েছে মাত্র 700 টাকা বাজেটের এই ফোনটিতে রয়েছে 800 মিলি এম্পিয়ারের লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি যার কারণে আপনি দীর্ঘ সময় ব্যাটারি ব্যাকআপ এর সুবিধা পাবেন। এ মোবাইলটিতে আপনি পাচ্ছেন বিশ্বের রেকর্ড করার সুবিধা তাছাড়া মোবাইলটিতে micro-usb সাপোর্ট করে তাই আদান-প্রদানের সুবিধা পাবেন।
    ৫০০ টাকায় বাটন মোবাইল

     

    মোবাইলটির পেছনের অংশে একটি ডিজিটাল ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে তবে সামনে কোন ধরনের সেলফি ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়নি। মোবাইলটির উচ্চতা 160 মিলি মিটার ও প্রস্থ 48 মিলিমিটার মোবাইলটি ব্যবহার কোন ধরনের অসুবিধার সম্মুখীন হতে হবে না। মোবাইলটিতে আপনি সর্বোচ্চ 500 কন্টাক্ট সেভ করার সুবিধা পাবেন। ব্যবহার করা হয়েছে তিনটি সিম একটি মেমোরি কার্ড ব্যবহারের শট। মোবাইল টুজি নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা যাবে এবং ডিসপ্লে হিসেবে 1।77 ব্যবহার করা হয়েছে।
  • ট্রেনের টিকিট – ট্রেনের টিকিট কাটার অ্যাপস

    ট্রেনের টিকিট – ট্রেনের টিকিট কাটার অ্যাপস

    বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ভ্রমণের একটি মাধ্যম হচ্ছে ট্রেন ভ্রমণ। আমরা ট্রেন ভ্রমণে অনেক নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ বোধ করি। আমরা খুব সহজেই ট্রেনে এক শহর থেকে অন্য শহর এমনকি বর্তমানে আমরা দেশের বাহিরেও যেতে পারি। ট্রেন ভ্রমণের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টা হচ্ছে টিকিট । আপনাকে অবশ্যই ট্রেন ভ্রমণ করার জন্য টিকিট  কাটতে হবে।

    কিন্তু বর্তমানে ট্রেনের টিকিট যেন সোনার হরিণ। আমরা নির্দিষ্ট সময়ে স্টেশনে গিয়ে টিকিট কাটতে গেলে অনেক সময় টিকিট না পেয়ে ফিরে আসতে হয়।  এজন্য আমাদেরকে অবশ্যই অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কিভাবে কিনতে হয় সেটি জানতে হবে। তাহলে আমরা খুব সহজেই আমরা নির্দিষ্ট সময় ভ্রমণ করতে পারব। ধরেন আপনি ঢাকা থেকে চিটাগাং যাবেন পাঁচ তারিখে আপনি  অনলাইনে  দেখতে পারবেন যে পাঁচ তারিখে কোন ট্রেনটি চিটাগাং যাবে ও কোন ট্রেনের টিকিট আপনি ক্রয় করতে পারবেন।

    আপনি অনলাইনে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে দেখতে পারবেন যে ট্রেনের কোন সিট টি ফাঁকা আছে এবং এর প্রাইস কেমন সবকিছু দেখেশুনে আপনি ট্রেনের টিকিট ক্রয় করতে পারবেন। অনলাইন থেকে ট্রেনের টিকিট ক্রয় করার জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের নিজস্ব ওয়েবসাইট রয়েছে।

    বাংলাদেশের রেলওয়ের যাত্রীসেবা সহজ করার লক্ষ্যে মোবাইল অ্যাপ রেল সেবা (Rail Sheba) চালু হয়েছে। এই মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে সহজেই ট্রেনের টিকেট ক্রয় করা সহ ট্রেনের রুট, টিকেটের প্রাপ্যতা, বিভিন্ন স্টেশনের ভাড়া, সময়সূচী সহ মোট ১১ ধরণের সুযোগ সুবিধা পাওয়া যাবে।

    ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম(মোবাইল অ্যাপ) 

    • সর্বপ্রথম আপনাকে প্লে স্টোর থেকে রেল সেবা নামে অ্যাপটি কে ইন্সটল করতে হবে।
    • তারপরে আপনার মোবাইল/ ইমেইল ও পাসওয়ার্ড দিয়ে অ্যাপটি লগইন করতে হবে। অ্যাপ লগইন করার পরে আপনার সামনে একটি অনলাইন টিকিট অপশন আসবে ।
    • সেই স্টেজ আপনি কিছু গুরুত্বপুর্ণ অপশন পেয়ে যাবেন। সেগুলো সঠিক ভাবে পূরণ করার ফলেই আপনি যে কোন স্থান থেকে ট্রেনের টিকিট কাটতে পারবেন। ট্রেনের টিকিট কাটার তথ্য যেমন-
    • প্রথমে From- এখানে আপনাকে সঠিক ভাবে লিখতে হবে আপনি যে ট্রেন স্টেশন থেকে উঠতে চান তার নাম উল্লেখ করবেন
    • তারপরে, To- আপনি যে স্থানে যেতে চান সেই ট্রেন স্টেশন এর নাম উল্লেখ করবেন।
    • তারপরে, Date Of Journey- এখানে কত তারিখে ট্রেনের টিকিট কাটতে চান তার নির্ধারিত তারিখ ও সময় সিলেক্ট করে দিবেন।

    শেষ কথা

    আজকে আমরা জানলাম ট্রেনের টিকিট কাটার অ্যাপস আসল কোনটা এবং কিভাবে রেল সেবা অ্যাপে রেজিষ্ট্রেশন এবং টিকিট ক্রয় করতে হবে সেই সম্পর্কে। এই বিষয় কোনো প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে লিখে জানাবেন।
  • আসল ভিটমেট অ্যাপস ডাউনলোড – Vidmate Download

    আসল ভিটমেট অ্যাপস ডাউনলোড – Vidmate Download

    বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে সোশ্যাল মিডিয়াগুলো তাদের কপিরাইট পলিসির কারনে ভিডিও সরাসরি ডাউনলোড করার অনুমতি দেয়না বা এরকম কোন অপশন রাখেনি৷ কিন্তু কিছু অ্যাপ ব্যবহার করে এসব ভিডিও ডাউনলোড করা যায়। এসব অ্যাপের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হচ্ছে (Vidmate)  ভিটমেট। Vidmate অ্যাপটি আপনি মোবাইল ও ল্যাপটপ বা কম্পিউটারে ডাউনলোড ও ইন্সটল করে নিয়ে খুব সহজেই অডিও, ভিডিও, অ্যাটাচমেন্ট ফাইল ডাউনলোড করতে পারবেন। তবে এর অনেক নকল ভার্সন ও রয়েছে।

    আজকের এ লেখাটিতে (Vidmate )ভিটমেট অ্যাপ কি, Vidmate অ্যাপের সুবিধা ও আসল ভিটমেট চেনার উপায় এবং ডাউনলোড পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

    ভিটমেট (Vidmate )কি?

    ভিটমেট (Vidmate ) হল চমৎকার একটি ভিডিও ডাউনলোডার অ্যাপস। ইউটিউব এর ভিডিও ডাউনলোড করার অন্যতম একটি সহজ অ্যাপ হলো Vidmate। শুধুমাত্র ইউটিউব না এই vidmate app দিয়ে আপনি অনেকগুলো ওয়েবসাইটের ভিডিও, অডিও ডাউনলোড করতে পারবেন। Vidmate ব্যবহার করা অনেক সহজ তাই এটি অনেক জনপ্রিয়।

    ভিটমেট (Vidmate )অ্যাপ ব্যবহারের সুবিধা

    ১) খুব দ্রুত সময়ে ভিডিও ডাউনলোড হয়।
    ২) বিভিন্ন রেজুলেশনে ভিডিও ডাউনলোড করা যায়। একেক রেজুলেশনের জন্য ভিডিওর ফাইল সাইজ ও ভিন্ন ভিন্ন হয়, যার ফলে যদি কারো ডাটা কম থাকে তবে সে চাইলে কম রেজুলেশনের ভিডিও ডাউনলোড করতে পারে, এতে তার ডাটা খরচ কম হবে। রেজুলেশন বাড়ার সাথে সাথে ভিডিওর ফাওল সাইজ ও বৃদ্ধি পায়। Vidmate ব্যবহার করে 144p, 360p, 720p, 1080p এমন বিভিন্ন রেজুলেশনে ভিডিও ডাউনলোড করা যায়।
    ৩) ভিডিও থেকে শুধুমাত্র অডিও ডাউনলোড করা যায়, আলাদা করে আর কনভার্টার অ্যাপ প্রয়োজন হয়না। কোন ইউটিউব গানের ভিডিওতে আপনার যদি শুধু MP3 বা MP4 আকারে শুধু অডিওটি প্রয়োজন হয়, তাহলে Vidmate দিয়ে ভিডিও বাদ দিয়ে শুধু অডিও ডাউনলোড করার ও অপশন রয়েছে।
    ৫) ভিটমেট অ্যাপে ইউটিউবের বাইরেও বিভিন্ন ওয়েব সিরিজ, মুভি ইত্যাদি ডাউনলোড করার অপশন থাকে। ফলে টরেন্টের মতো Vidmate App দিয়েও চাইলে এসব মুভি বা ওয়েব সিরিজ নামিয়ে দেখতে পারেন কিংবা সরাসরি অনলাইনেও দেখতে পারেন।
    ৬) Vidmate App ব্যবহার করে আপনার স্টোরেজের বিভিন্ন ভিডিও, অডিও, অ্যাপস ইত্যাদি লক করা সম্ভব। এর ফলে লক করা সেসব ভিডিও বা অ্যাপস শুধুমাত্র পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনিই এক্সেস করতে পারবেন, আর তা নরমাল ফোনের স্টোরেজে ধরাও পড়বেনা।
    ৭) ভিটমেটের মাধ্যমে একজনের ডিভাইস থেকে অন্যজনের ডিভাইসে ভিডিও, অডিও, অ্যাপস ইত্যাদি বিনিময় করা সম্ভব।
    ৮) ইউটিউব, ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম এসব আলাদা আলাদা সাইটের জন্য আলাদা আলাদা ডাউনলোডার অ্যাপ আপনাকে ব্যবহার করতে হলো না। Vidmate অ্যাপ দিয়েই সব ধরনের সাইট থেকেই ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন।
    ৯) Vidmate App দিয়ে আপনি ইউটিউব ফেসবুক এগুলো থেকে যেমন ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন তেমনি এসব সাইট সাধারনভাবে চালাতেও পারবেন, অর্থাৎ এটিকে ব্রাউজার হিসেবেও ব্যবহার করতে পারবেন।

    আসল ভিটমেট (Vidmate App) চেনার উপায়

    Vidmate App টি এতটাই জনপ্রিয় যে বর্তমানে এর নাম ব্যবহার করে অনেকগুলো ভিডিও ডাউনলোডার অ্যাপ তৈরি হয়েছে। যদিও এগুলো সবগুলো আসল ভিটমেট না। আপনি যদি আসল Vidmate app download করে নিতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে নিতে হবে। এছাড়াও কিছু অ্যাপ ডাউনলোডিং এর সাইট রয়েছে যেগুলো থেকে আপনি আসল Vidmate app download করতে পারবেন। এরপরেও আমি এই পোস্টেই আসল ভিটমেট অ্যাপ ডাউনলোড করার লিংক দিয়ে দিব।

    যেসকল উপায়ে আপনি চিনতে পারবেন আসল না নকলঃ

      • ভিটমেট কখনোই গুগল প্লেস্টোরে পাওয়া যাবেনা। তাই প্লেস্টোরে এরকম নামের যতগুলো অ্যাপ আছে, সেগুলো নকল বিধায় এগুলো ডাউনলোড করবেন না।
      • ভিটমেটের ফাইল সাইজ অত বেশি হয়না আর এটি সাধারন অ্যাপের চেয়ে বেশি কোন পারমিশন চায়না। যদি কোন ওয়েবসাইটে এরকম অ্যাপ দেওয়া থাকে যার ফাইল সাইজ অনেক বেশি বা একেবারেই কম আবার অনেক ধরনের পারমিশন চায়, তবে সেটি আসল নয়।
    • আসল ভিটমেট অ্যাপটি ডাউনলোড করার সবচেয়ে নিরাপদ উপায় হচ্ছে ভিটমেটের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে নেওয়া। এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইটটি হচ্ছে vidmateapp.com

    কেন আসল ভিটমেট (Vidmate) ব্যবহার করতে হবে?

    • আসল Vidmate ছাড়া বাকি অ্যাপগুলোতে আপনি অত স্বাচ্ছন্দ্যের সাথে ব্যবহার করতে পারবেন না। সেসব অ্যাপ থেকে ভিডিও ডাউনলোড এর প্রক্রিয়া অনেক জটিল।
    • ভিটমেটে ডাউনলোড স্পিড বেশ দ্রুত গতির হলেও অন্যান্য নকল ভিটমেট অ্যাপের ক্ষেত্রে তা অনেক ধীরগতির হয়ে থাকে।
    • আসলটির মতো এতে ভিডিও ডাউনলোড এর সময় ভিন্ন ভিন্ন এতগুলো রেজুলেশনে ভিডিও ডাউনলোড সম্ভব হয়না৷
    • আসল ভিটমেটে যেমন বিভিন্ন মুভি, ওয়েব সিরিজ, গেমস ইত্যাদির বিশাল কালেকশন থাকে অন্যান্য একই নামধারী নকল অ্যাপগুলোতে তা থাকে না বা খুব কম সংখ্যক থাকে।
    • নকল অ্যাপগুলোতে প্রচুর পপ-আপ অ্যাড দেখায়, যা আপনার কাছে অ্যাপটি ব্যবহারের সময়ে বিরক্তির কারন হবে।
    • যেহেতু Vidmate App প্লেস্টোর এর বাইরে থেকে ডাউনলোড করতে হয়, তাই আসলটি বাদ দিয়ে কোন ওয়েবসাইট থেকে নকল অ্যাপ ডাউনলোড করলে তা দ্বারা আপনার ডিভাইসের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যেমন সে অ্যাপটি একটিমালওয়্যার ভাইরাস হতে পারে, যা আপনার একাউন্ট এর তথ্য চুরি বা অন্যান্য ক্ষতি করতে পারে।

    অর্থাৎ, ভিটমেটের সকল সুবিধা পাওয়ার জন্য এবং সহজে ও নিরাপদে ভিডিও / অ্যাপ ডাউনলোডের জন্য নকল নামের অ্যাপগুলোকে সতর্কতার সাথে এড়িয়ে আসল অ্যাপটিই ব্যবহার করতে হবে।

    ভিটমেট অ্যাপস (Vidmate App) এর সুবিধাগুলো

    ভিটমেট এর অনেকগুলো সুবিধা রয়েছে।  তাছাড়া আমরা এর আগে কয়েকটি সুবিধার কথা উল্লেখ করেছি। তবুও আপনারা এক নজরে Vidmate এর কিছু সুবিধা নিম্নে দেখে নিতে পারেন-

    • আপনার ইন্টারনেট কানেকশন slow  হলেও Vidmate ব্যবহার করতে পারবেন।
    • Vidmate ব্যবহার করে যে কোন সোশ্যাল মিডিয়ার ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন।
    • যেকোন ভিডিও অডিও ভার্শন ডাউনলোড করতে পারবেন
    • ভিডিও, অডিও ডাউনলোড করার জন্য ফাইল সাইজ দেয়া থাকে তাই আপনার প্রয়োজন অনুসারে ফাইল সাইজ ব্যবহার করে ডাউনলোড করতে পারবেন।
    • Vidmate অ্যাপের মাধ্যমে অনেকগুলো অ্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন।
    • যাদের ডাটা বা ইন্টারনেট কানেকশন ব্যবহার করা সীমিত। তারা video or audio download করে offline এ দেখতে পারবেন।
  • টিকটক ভিডিও ডাউনলোড করার উপায় (Tiktok video download)

    টিকটক ভিডিও ডাউনলোড করার উপায় (Tiktok video download)

    বর্তমানে সব চেয়ে জনপ্রিয় অ্যাপ হচ্ছে টিকটক। টিকটক ভিডিও অ্যাপ ব্যবহার করে, কিছু লোক শুধু টিকটক ভিডিও দেখতে ব্যবহার করে, কিছু লোক টিকটক ভিডিও তৈরি করতে ব্যবহার করে। আপনার যদি কখনও একটি Tiktok video download করার প্রয়োজন হয়, তবে আপনাকে একটি Tiktok video download করতে হবে যা আপনি নিজেই আপলোড করেছেন, তবে আপনি কীভাবে Tiktok video download করবেন আজ আমরা এই ব্লগে আপনাদের  বলবো।

    কিভাবে একটি Tiktok video download করবেন। অনেকের জন্য, এই পোস্টটি ততটা গুরুত্বপূর্ণ হবে না, তবে যারা এখনও Tiktok video download করেননি তাদের জন্য এই ভিডিওটি অনেক সহায়ক হতে পারে। এবং হ্যাঁ, আপনি যদি ইতিমধ্যে Tiktok video download করে থাকেন তবে সেই ভিডিওটিতে টিকটক লোগো রয়েছে, তবে আজ আপনি এই পোস্টে লোগো ছাড়া টিকটক ভিডিও কীভাবে ডাউনলোড করবেন তা শিখবেন।

    টিকটক ভিডিও ডাউনলোড (Tiktok video download) করার উপায়?

    টিকটক একটি জনপ্রিয় মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, তাই আপনাকে আপনার মোবাইল থেকে সমস্ত কাজ করতে হবে, আপনার যদি কম্পিউটার থাকে তবে আপনি কম্পিউটার ব্যবহার করে Tiktok video download করতে পারেন, তবে খুব কম লোকই আছেন যারা কম্পিউটার ব্যবহার করেন, আর সেই কারণেই আজকে আমরা কীভাবে মোবাইল থেকে Tiktok video download করুন।

    • স্টেপঃ ১. প্রথমে আপনি নিজের মোবাইল থেকে টিকটক  অ্যাপটি খুলুন, তারপরে আপনি যে টিকটক ভিডিওটি ডাউনলোড করতে চান তা খুলুন, তারপরে “শেয়ার (Share)” এ ক্লিক করুন।
    • স্টেপ ২. অ্যাপটি ডাউনলোড করার পরে, আপনি যে টিকটক ভিডিওটি ডাউনলোড করতে চান তা টিকটকে চালান এবং তারপরে শেয়ার (Share) এ ক্লিক করুন।
    • স্টেপঃ ৩ এখন আপনার ডাউনলোড করা অ্যাপগুলি খুলুন, খোলার পরে কিছু সাধারণ অনুমতি দিন, তারপরে Switch to AutoSave-এ ক্লিক করুন, তারপর Copy Link এবং Download Video-এ ক্লিক করুন।

    এখন আপনি যে TikTok ভিডিও লিঙ্কটি কপি করেছেন তার কপি করা লিঙ্কটি এখানে পেস্ট করুন। Paste Link এ ক্লিক করে Download Link এ ক্লিক করুন।

    ওয়াটারমার্ক ছাড়া Tiktok video download করার নিয়ম

    TikDownহল একটি অনলাইন ওয়েব টুল যা আপনাকে ওয়াটারমার্ক ছাড়া Tiktok video download করতে সাহায্য করে। আপনি আসল ভিডিওর মতো একই গুণমান রেখে MP4 বা MP3 ফর্ম্যাটে যত খুশি ততগুলি TikTok ভিডিও ডাউনলোড করতে পারেন।TikDown মোবাইল ফোন, কম্পিউটার বা ট্যাবলেটের মতো যেকোনো ডিভাইসে সহজে ব্যবহার করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।

  • টিকটক ভিডিও ডাউনলোড-Tik Tok Video Download

    টিকটক ভিডিও ডাউনলোড-Tik Tok Video Download

    TikTok, প্রাক্তন সঙ্গীত (চীনে Douyin নামেও পরিচিত) হল ছোট ভাইরাল ভিডিও দেখার এবং তৈরি করার জন্য একটি সামাজিক নেটওয়ার্ক। এই সামাজিক নেটওয়ার্কের জন্য Tik Tok Video Download অ্যাপ্লিকেশনটি বিশ্বব্যাপী ইনস্টলেশনের সংখ্যার জন্য শীর্ষস্থানীয় অবস্থান নেয়। অফিসিয়াল Tik Tok Video Download অ্যাপটি আপনাকে আপনার ভিডিওর পাশাপাশি আপনার বন্ধুদের ভিডিও সংরক্ষণ করতে দেয়, কিন্তু খারাপ খবর হল প্রতিটি সেভ করা ভিডিওতে একটি ওয়াটারমার্ক থাকবে।

    www.ssstik.io TikTok ডাউনলোডার আপনাকে TikTok থেকে mp3 বা mp4 এ Tik Tok Video Download করার দ্রুততম উপায় অফার করে। একটি Tik Tok Video Download করুন এবং দেখুন কিভাবে এটি কাজ করে।

    টিকটক ভিডিও পিসিতে অনলাইনে ডাউনলোড করুন

    এই পদ্ধতিটি সমস্ত ধরণের ডিভাইসের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ, আপনার ভিডিওটি কোনও ওয়াটারমার্ক ছাড়াই HD তে সংরক্ষণ করা হয়েছে তা নিশ্চিত করে৷ এটি উইন্ডোজ, ম্যাকওএস এবং লিনাক্সে কাজ করে এবং পিসি ব্যবহারকারীদের Tik Tok Video Download এর জন্য কোনও অতিরিক্ত অ্যাপ ইনস্টল করার প্রয়োজন নেই

    আমাদের পরিষেবা ব্যবহার করতে, এই সহজ পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করুন:

    অফিসিয়াল টিটি ওয়েবসাইট থেকে ভিডিও লিঙ্কটি অনুলিপি করুন।

    https://ssstik.io-এ যান, যেখানে আপনি কোনো ওয়াটারমার্ক ছাড়াই MP4 ফরম্যাটে Tik Tok Video Download করতে পারবেন। আপনি TikTok ভিডিওগুলিকে MP3 তে রূপান্তর করতে পারেন।

    পৃষ্ঠার শীর্ষে পাঠ্য ক্ষেত্রে অনুলিপি করা লিঙ্কটি আটকান এবং ডাউনলোড বোতামে ক্লিক করুন

    অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ওয়াটারমার্ক ছাড়া টিকটক কীভাবে সংরক্ষণ করবেন?

    একটি ভিডিও সহ একটি লিঙ্ক অনুলিপি করুন, তারপরে আপনার মোবাইল ব্রাউজার খুলুন এবং আমাদের ওয়েবসাইটের মূল পৃষ্ঠায় লিঙ্কটি আটকান৷ “ডাউনলোড” বোতাম টিপুন। এটাই!

    টিকটক ভিডিও ডাউনলোড-Tik Tok Video Download

    ডাউনলোড লিংক: https://ssstik.io/how-to-download-tiktok-video

  • Banglalink Emergency Balance Check | Banglalink Emergency

    Banglalink Emergency Balance Check | Banglalink Emergency

    Banglalink SIM is one of the leading telecommunication services in Bangladesh. If the balance in your Banglalink SIM ever runs out, there is no reason to worry because Banglalink SIM Company has allowed you to take emergency balance up to 200 taka.

    Banglalink SIM users can take emergency balance up to 200 taka to continue communication even if their balance is exhausted. To get emergency balance up to 200 taka in Banglalink SIM, dial *874#. By dialing this code you can take balance from 10 taka to 200 taka.

    Banglalink Emergency Balance Code

    Below are the ways to get emergency balance in Banglalink SIM. What you need to do to bring emergency balance to banglalink sim. *874# This code will be dialed on the dial pad of your phone, then an emergency balance of 10 to 200 taka will be added to your phone.

    How to Get Banglalink Emergency Balance Easily

    Getting Banglalink emergency balance is incredibly easy. Here’s a step-by-step guide on how to avail of this service:

    • Banglalink All Customers Emergency Main Balance can be used for any purpose.
    • After availing of the emergency balance, the loan amount will be automatically adjusted on the next recharge.
    • If any customer takes emergency balance services, then the due will be adjusted first on any pack/offer recharge below or equal to Tk. 100 (Once on the same day). The rest amount will be added to the main account balance (if any).
    • You will not be charged any SMS notification fee for availing any loan amount.
    • Based on your usage criteria, customers will get Banglalink emergency balance
    • Your request will be invalid if you have any previous unpaid Banglalink emergency funds.
    • All Banglalink prepaid and speak to & manage clients can experience this service.
    • Any Banglalink Prepaid and Call & Control customers in Bangladesh can get bd taka10 emergency main balance by dialing *874*10# (No SMS charges applicable)
    • New connections/ new users can avail of this service after 30 days of activation.
    • Check the loan eligibility/loan balance/status details by dialing *121*5# & *121*1#
  • এয়ারটেল ব্যালেন্স চেক | Airtel Balance Check Code 2024

    এয়ারটেল ব্যালেন্স চেক | Airtel Balance Check Code 2024

    আপনি কি এয়ারটেল ব্যালেন্স চেক করার কোড  পারতেছেন না ? যদি আপনি এয়ারটেল সিমে কীভাবে ব্যালেন্স চেক করে তা জানার জন্য কোড খুঁজে থাকেন, তাহলে এই অনুচ্ছেদটি আপনার জন্য।

    এই আটিকেল এ  আমরা কীভাবে এয়ারটেল ব্যালেন্স চেক করবো এবং কীভাবে স্পেশাল অফার দেখবো সে বিষয়ে আলোচনা করবো।

    এয়ারটেল ব্যালেন্স চেক | Airtel Balance Check Code 2024

     কোড সার্ভিস সমূহ
    *১# ব্যলান্স চেক/বকেয়া বিল
    *২# নিজ মোবাইল নাম্বার দেখা
    *৩# ডাটা এমবি চেক
    *৪# ইন্টারনেট প্যাক কেনা
    *৫# জনপ্রিয় ভ্যাস বন্ধ ও চালু
    *৬# নিজ প্যাকেজ ও কল ট্যারিফ
    *৭# প্রমোশনাল এসএমএস বন্ধ ও চালু
    *৮# প্রিপেইড এয়ার ক্রেডিট
    *৯# সকল ভ্যালু অ্যাডেড সার্ভিস বন্ধের রিকোয়েস্ট
    *০# মিনিট বান্ডেল

    আপনি এয়ারটেল ইন্টারনেট ব্যালেন্স পেতে নিম্নলিখিত উপায়গুলি ব্যবহার করতে পারেন:

    এয়ারটেল ওয়েবসাইট: এয়ারটেল অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে লগ ইন করুন এবং আপনার একাউন্টের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যালেন্স চেক করুন।
    মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন: এয়ারটেল মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করুন এবং আপনার একাউন্টের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যালেন্স চেক করুন।
    কোল করুন: এয়ারটেল কাস্টমার সাপোর্ট হটলাইনে কল করে আপনার ইন্টারনেট ব্যালেন্স জিজ্ঞাসা করুন।
    • এসএমএস: “BAL” লিখে 121 নম্বরে এসএমএস পাঠিয়ে আপনার ইন্টারনেট ব্যালেন্স চেক করুন।
    • USSD কোড: *778# ডায়াল করুন এবং আপনার মোবাইলের স্ক্রিনে আপনার ইন্টারনেট ব্যালেন্স দেখুন।
    • এসএমএস: “BAL” লিখে 121 নম্বরে এসএমএস পাঠিয়ে আপনার ইন্টারনেট ব্যালেন্স চেক?
    • হ্যাঁ, “BAL” লিখে 121 নম্বরে এসএমএস পাঠিয়ে আপনি আপনার ইন্টারনেট ব্যালেন্স চেক করতে পারেন।
    • USSD কোড: *778# ডায়াল করুন এবং আপনার মোবাইলের স্ক্রিনে আপনার ইন্টারনেট ব্যালেন্স?
    আপনার ইন্টারনেট ব্যালেন্স দেখার জন্য আপনি *778# নম্বরটি ডায়াল করতে পারেন। এরপর আপনার মোবাইলের স্ক্রিনে আপনার ইন্টারনেট ব্যালেন্স দেখা যাবে।
  • বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার

    বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার

    বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার (Banglalink Internet Offer Update)! বাংলালিংক একটি জনপ্রিয় মোবাইল অপারেটর। আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদের সাথে বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

    আপনি যদি বাংলালিংক ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন এবং ইন্টারনেট অফার খুঁজতেছেন তাহলে আমাদের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন। বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার ২০২৪ আপনাদের স্বাগতম। বাংলালিংক অপারেটর সব সময় তাদের মূল্যবান গ্রাহকের জন্য বিভিন্ন ধরনের অফার দিয়ে থাকেন। বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার, বাংলালিংক মিনিট অফার, বাংলালিংক এসএমএস অফার, বাংলালিংক রিচার্জ অফার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমাদের সাথেই থাকুন।

    বাংলালিংক অপারেটর কম মূল্যে ইন্টারনেট মিনিট অফার দিয়ে থাকেন বলে এই গ্রাহক সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। অন্য দিক থেকে দেখলে আমরা দেখতে পারি যে বাংলালিংক এর নেটওয়ার্ক অনেক বেশি শক্তিশালী। আজকে আমরা বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার সম্পর্কে আপনাদের জানাতে চলেছি। যারা বাংলালিংক ইন্টারনেট ব্যবহারকারী আছেন তাদের উদ্দেশ্যে বলছি আপনারা ডেইলি ইন্টারনেট প্যাকেজ না কিনে যদি এক মাস মেয়াদে ইন্টারনেট প্যাকেজ গুলো কিনেন তাহলে অনেক বেশি সাশ্রয়ী হবে।

    বাংলালিংক অ্যাপ (MyBL) এর ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা

    আপনি যদি বাংলালিংক ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন তাহলে My BL অ্যাপস টি আপনার ফোনে ইন্সটল করে নিন। এই অ্যাপস এর মাধ্যমে আপনি অনেক সাশ্রয়ী মূল্যে বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার, মিনিট ও এসএমএস কিনতে পারবেন। বাংলালিংক অপারেটর সব সময় তাদের গ্রাহকদের জন্যে নিত্য নতুন অফার ও প্যাকেজ এর ব্যবস্থা করে থাকে যার সবগুলোই আপনি এই অ্যাপের মাধ্যমে উপভোগ করতে পারবেন।
    My BL অ্যাপসটি যদি আপনার ফোনে ইন্সটল করা না থাকে তাহলে গুগল প্লে স্টোর থেকে ইনস্টল করে নিতে পারেন। অ্যাপসটি ইন্সটল করার সঙ্গে সঙ্গেই আপনি ৫০০ এমবি ইন্টারনেট বোনাস পেয়ে যাবেন আর প্রতিবার লগইন করার সময় অতিরিক্ত ২৫ এমবি করে বোনাস পাবেন। তাহলে আর দেরি না করে এখনই ডাউনলোড করে নিন মাই বি এল অ্যাপস টি।

    বাংলালিংক অ্যাপ রেফার করে ১জিবি ইন্টারনেট বোনাস নিন

    বাংলালিংক এমবি চেক করার পর বন্ধুদের সাথে বাংলালিংক অ্যাপ শেয়ার করে প্রতিবার বোনাস নিন  ১জিবি ইন্টারনেট। বাংলালিংক ইন্টারনেট অফারটি পেতে প্রথমে গুগল প্লেস্টোর ওপেন করুন এবং সার্চ বারে Banglalink লিখে সার্চ করুন। তাহলে আপনার সামনে বাংলালিংক অ্যাপটি চলে আসবে। এখন সেটি ইন্স-টল করে নিন।

    অ্যাপটি ইন্স-টল হলে আপনার বাংলালিংক নম্বর ও ফোনে আসা OTP দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করুন। প্রথম বার বাংলালিংক অ্যাপ ব্যবহারে ১ জিবি পর্যন্ত ইন্টারনেট প্যাক একদম ফ্রিতে পাবেন।

    বাংলালিংক ইন্টারনেট অফারটি পেতে 3 ডট থেকে Refer & Earn বাটনে ক্লিক করুন। তারপর Get 1GB free data অপশনে Paste your code here এর স্থলে 736A771E লিখে Redeem বাটনে ক্লিক করুন। আপনি ১জিবি ফ্রি ইন্টারনেট পেয়ে যাবেন।

    এখন অ্যাপটি রেফার করে প্রতিবার ৫০০ এমবি/ ১জিবি বোনাস পেতে Copy আইকনে ক্লিক করুন এবং আপনার বন্ধুদের বাংলালিংক অ্যাপটি ব্যবহারে উৎসাহিত করুন। তারপর রেফার কোড হিসেবে আপনার রেফার কোডটি ব্যবহারের অনুরোধ করুন। তারা যদি আপনার রেফার কোডটি ব্যবহার করে তাহলে প্রতিবার রেফারে আপনি ৫০০ এমবি/ ১জিবি পর্যন্ত বোনাস পেতে থাকবেন।

    বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার (banglalink internet offer)

    আপনারা যারা বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার গুলো কম টাকায় কিনতে চান বা অনেক পেরেশানে থাকেন সব সময় যে ইন্টারনেটের প্রাইস এত বেশি কেন বা আমরা কিভাবে ইন্টারনেট প্যাকেজ কিনলে, বা কোন ধরনের বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার প্যাকেজগুলো যদি আমরা ক্রয় করি তাহলে আমাদের লস হবে না। শুরুতে একটা কথা বলিনি আপনি চাইতেছেন আপনার জন্য লস না হয় এবং বাংলালিংক কোম্পানি যাইতেছে banglalink কোম্পানির জন্য লস না হয়, এক কথায় কেউ তো কখনো নিজের লস চায় না। এখন আসি যে আমরা কিভাবে কম টাকায় বা কোন ধরনের বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার গুলো কিনলে আমরা বেশি প্রফিট পাব? আমি যদি আপনার এই প্রশ্নের উত্তরটা দিতে যাই তাহলে আমি এক কথাই বলবো আপনি একমাস মেয়াদে বড় বড় ইন্টারনেট অফার গুলো কিনেন। কারণ আপনি যদি এক মাস মেয়াদের বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার গুলো ক্রয় করেন তাহলে আশা করি আপনি অনেক ভালো ভালো অফার গুলো কিনতে পারবেন কারণ সেখানে দেখা যায় ১ জিবি যদি আপনি কিনতে যান একমাস মেয়েদের কোন কোম্পানি আপনাকে এই মুহূর্তে ১ জিবি এক মাসের জন্য দিবে না বা সাত দিন মেয়াদে তার আগে অফার করবে সেখানে আপনার 50 টাকার উপরে, আর আপনি একইভাবে যদি আপনি মাসে ৫০ জিবি একটা প্যাকেজ নেন সে ক্ষেত্রে ওইটার দাম পড়বে ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকার আশেপাশে তাহলে আপনি বুঝতেই পারছেন ১ জিবির দাম কত টাকা পড়ে কই ৮/৯ টাকা আর কই ৫০ টাকা !

    Banglalink Internet offer 30 Days 2024

    Amount BL Offer Validity
    299 Taka 5 GB 30 Days
    399 Taka 10 GB 30 Days
    499 Taka 25 GB 30 Days
    599 Taka 40 GB 30 Days
    699 Taka 60 GB 30 Days
    749 Taka 80 GB 30 Days

    2024 সালে বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার 30 দিনের জন্য অনেক রকমের পাওয়া যাচ্ছে। বাংলালিংকের 30 দিনের ইন্টারনেট অফার 299 টাকা থেকে শুরু। বিগ বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার 30 দিন 2024 একটি 80 জিবি প্যাক, মূল্য 749 টাকা।

    বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার দেখার নিয়ম

    আপনারা খুবই সহজে বাংলালিংক সিমের বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার দেখতে পাবেন। বাংলালিংক সিমের ইন্টারনেট প্যাকেজ দেখার জন্য দুইটি পদ্ধতি রয়েছে। একটি হল USSD কোড ডায়াল করার মাধ্যমে। এছাড়া আপনি মাই বাংলালিংক অ্যাপ দিয়ে ও বাংলালিংক সিমের ইন্টারনেট চেক করতে পারবেন।

    আপনি আপনার পছন্দের বাংলালিংক সিম থেকে‌ *১২১# হ্যাস ডায়াল করে খুবই সহজে বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার গুলো চেক করতে পারবেন। অথবা আপনারা চাইলে মাই বাংলালিংক অ্যাপ ইন্সটল করে খুব সহজেই যে কোন প্যাকেজ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

    বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার ৭ দিন মেয়াদ প্যাকেজগুলি

    • ২৬ টাকায় ১৫০ এমবি ইন্টারনেট
    • কিনতে ডায়াল করুন *5000*522#
    • মেয়াদ ৭ দিন
    • ১২৯ টাকায় ১১ জিবি ইন্টারনেট
    • কিনতে ডায়াল করুন *১২১*১২৯#
    • মেয়াদ ৭ দিন
    • ৪২ টাকায় ৫০০ এমবি ইন্টারনেট
    • কিনতে ডায়াল করুন*৫০০০*৫৮৮#
    • মেয়াদ ৭ দিন
    • ১৩৯ টাকায় ১৮ জিবি ইন্টারনেট
    • কিনতে ডায়াল করুন *১২১*১৬৯#
    • মেয়াদ ৭ দিন
    • ১৪৯ টাকায় ১৫ জিবি ইন্টারনেট
    • কিনতে ডায়াল করুন *১২১*১৪৯#
    • মেয়াদ ৭ দিন পর্যন্ত
    • ১০৮ টাকায় ৪ জিবি ইন্টারনেট
    • কিনতে ডায়াল করুন *১২১*১০৮#
    • মেয়াদ ৭ দিন
    • ৫০ টাকা ২ জিবি ইন্টারনেট
    • কিনতে ডায়াল করুন *৫০০০*৫০#
    • মেয়াদ ৭ দিন
    • ১৬ টাকায় ১ জিবি
    • কিনতে ডায়াল করুন *১২১*১৬#
    • মেয়াদ সাত দিন

    বন্ধুরা আপনারা যদি সপ্তাহের ৭ দিন জুড়ে সবসময় দ্রুতগতির ইন্টারনেট উপভোগ করতে চান তাহলে বাংলালিংক ইন্টারনেট অফার ৭ দিন উপরের আলোচিত বাংলালিংক সাত দিন ইন্টারনেট অফার গুলি থেকে যেকোনো একটি অফার আপনার সুবিধাসমূহ উপভোগ করতে পারেন

  • গুগল ট্রান্সলেট বাংলা টু ইংলিশ

    গুগল ট্রান্সলেট বাংলা টু ইংলিশ

    আজকে আমরা এই আর্টিকেলে জানবো গুগল ট্রান্সলেট বাংলা টু ইংলিশ অনুবাদের নিয়ম। কারণ এখনকার সময় ইংরেজি জানাটা খুব প্রয়জনীয় যদি আপনি খুব বড় কিছু করতে চান বা কোথাও ইন্টারভিউ দিতে গেলে আমাদের ১০০% english জানা দরকার হয় , কিন্তু আমরা অনেকে ইংরেজি ঠিক ঠাক জানা থাকে না, কারণ আমাদের মাতৃভাষা হলো বাংলা।

    সুতরাং আপনি যদি (বাংলা টু ইংলিশ) bengla to english শিখতে চান একদম সহজভাবে তাহলে আপনি সঠিক সাইটে এসেছেন। আমি এই আর্টিকেলে আপনার সাথে শেয়ার করবো কিভাবে আপনি শিখতে পারবেন তার সমস্ত প্রসেস গুলো। আশা করি আপনি একবারে শিখে যাবেন।

    গুগল ট্রান্সলেট কি ( What Is Google Translate )

    গুগল ট্রান্সলেট ( Google Translate ) হলো এমন একটি সফটওয়্যার বা টুল যার মাধ্যমে সহজেই আপনি আপনার অজানা যেকোনো ভাষাকে ট্রান্সলেট করতে পারবেন নিজের ভাষায়। এবং গুগল ট্রান্সলেট ( Google Translate ) সবসময় নির্ভুল তথ্য সাথে সঠিক ব্যাকরণের সাথে যেকোনো ভাষাকে অন্য ভাষায় রুপান্তর ( Translate ) করতে সক্ষম।

    গুগল ট্রান্সলেট ( Google Translate ) যার মাধ্যমে ব্যাক্তিগন নিজের কাঙ্ক্ষিত শব্দ বা বাক্য গুলো চাইলে নিজের ভাষায় রুপান্তর করে নিতে পারবেন।

    গুগল ট্রান্সলেট ( Google Translate ) এর নির্ভরযোগ্য বিশ্বস্ত কার্য পদ্ধতির জয় আসলে সবাই এই সফটওয়্যার বা টুল টি ব্যবহার করে থাকেন। ও আর হ্যা ! গুগল ট্রান্সলেট ( Google Translate ) সরাসরি গুগল নিজে পরিচালনা করে থাকে যার কারনে পারদর্শিতা আরো বেশি হয়ে থাকে।

    গুগল ট্রান্সলেট ( Google Translate ) আমাদের মত কম বিদ্যা অর্জন কারি অথবা বলা যেতে পারে আমরা যারা ইংরেজি ভাষায় খুব একটা ভালো না, তাদের জন্য একটি অন্যতম সৃষ্টি গুগল এর । তো জানা হয়ে গেল গুগল ট্রান্সলেট কি ( What Is Google Translate ) এবং গুগল ট্রান্সলেট ( Google Translate ) কোন কোম্পানির ।

    গুগল ট্রান্সলেট এর কাজ কি ? ( What Does Google Translate )

    গুগল ট্রান্সলেট ( Google Translate ) এর কাজ হলো একটি ভাষার লেখা বা বাক্য কে অন্য যেকোন ভাষায় রুপান্তর (Translate) করা। অর্থাৎ আপনি যদি কিছু শব্দ বাংলায় অনুবাদ করতে চান তাহলে সহজেই আপনি সেটি গুগল ট্রান্সলেট ( Google Translate ) এর মাধ্যমে করে নিতে পারবেন কোন প্রকার ঝামেলা ছাড়াই। তাছাড়া গুগল ট্রান্সলেট ( Google Translate ) সম্পূর্ণ ফ্রি গুগল ট্রান্সলেট এর জন্য আলাদা কোন অর্থ প্রয়োজন নেই।

    মজার ব্যাপার হলো গুগল ট্রান্সলেট ( Google Translate ) মোবাইল এবং কম্পিউটার দুই ধরনের ডিভাইস এই ব্যবহার করা যায়। মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য গুগল ট্রান্সলেট ( Google Translate ) গুগল প্লে স্টোর এ এপ্লিকেশন আকারে প্রকাশ করা হয়েছে।

    কিভাবে গুগল ট্রান্সলেট ব্যবহার করবেন । গুগল ট্রান্সলেশন বাংলা টু ইংলিশ

    আমরা গুগলের এই ট্রান্সলেশন সার্ভিস তিন রকমে ব্যবহার করতে পারি।
    এর অনলাইন ওয়েবসাইট ব্যবহার করে , গুগল সার্চ এর মাধ্যমে এবং মোবাইলে গুগল ট্রান্সলেট (Google translate app) ব্যবহার করে।
    এমনিতে, মূলত দুটি মাধ্যম ব্যবহার করে বাক্য অনুবাদ করাটা অনেক সোজা।

    ১. গুগল অনুবাদ ওয়েবসাইট ব্যবহার করে ট্রান্সলেট করুন:

    এখন নিচে আমরা জানবো কিভাবে গুগলের অফিসিয়াল ট্রান্সলেশন ওয়েবসাইট ব্যবহার করে আমরা বাংলা তো ইংরেজি বা ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ করতে পারি।

    স্টেপ ১.

    সবচে আগে আপনার নিজের কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা স্মার্টফোনের ব্রাউসার (browser) থেকে যেতে হবে গুগল ট্রান্সলেট এর ওয়েবসাইটে।

    গুগল ট্রান্সলেট বাংলা টু ইংলিশ

    এখন, ওপরে আপনি যা দেখছেন ঠিক সেরকম দুটো বাক্স আপনারা ওয়েবসাইটে দেখবেন।

    স্টেপ ২.

    এখন আপনার সবচে আগেই বামদিকের বাক্সের ওপরে থাকা (>) icon এ ক্লিক কোরে নিজের মূল ভাষা বেঁচে নিতে হবে।
    মূল ভাষা বলতে, আপনি যেই ভাষায় লিখে অনুবাদ করতে চান। আপনি যদি বাংলাতে লিখতে চান তাহলে “Bangla” সিলেক্ট করুন।
    ঠিক সেভাবেই, এখন ডানদিকের (right hand side) (>) icon এ ক্লিক কোরে যেই ভাষাতে নিজের লেখা বাক্য বা শব্দকে অনুবাদ করতে চান সেই ভাষা বাছুন।
    আপনি যদি বাংলা থেকে ইংরেজিতে অনুবাদ করতে চান, তাহলে “English” বেছেনিন।

    এখন ভাষা বেছে নেয়ার পর আপনি, বামদিকের বাক্সে যেই বাক্যের অনুবাদ চান সেই বাক্য (sentence) বা শব্দ (word) বাংলাতে লিখুন।

    এখন ওপরে ছবিতে দেখানোর মতোই, আপনার লেখনের সাথে সাথেই বাক্যের ইংরেজি অনুবাদ আপনারা দেখতে পাবেন।

    আপনার কেবল সঠিক ভাবে বাংলাতে লিখতে হবে,

    ব্যাস গুগল ট্রান্সলেট নিজে নিজেই আপনার লেখা শব্দ বা বাক্য ইংলিশ (English) বা অন্য যেকোনো বেচেনিয়া ভাষাতে অনুবাদ করতে থাকবে।

    ২. Google search দ্বারা অনুবাদ বা ট্রান্সলেট করুন:

    এখন আপনারা যদি translator tool এর ওয়েবসাইটে না গিয়ে ডাইরেক্ট শব্দের অনুবাদ করতে চান, তাহলে কেবল একটি গুগল সার্চ করেই সেটা সম্ভব।

    স্টেপ ১.

    সবচে আগেই আপনারা নিজের মোবাইল বা কম্পিউটার থেকেGoogle.comএ যেতে হবে। এর পর, সার্চ বাক্সে লিখতে হবে “Google translate“.

    গুগল ট্রান্সলেট বাংলা টু ইংলিশ

     

    এখন যা আপনারা ওপরে ছবিতে দেখছেন, ঠিক সেভাবেই একটি বাক্স দেখবেন। বাক্সের বামদিকে “Enter text” এবং ডানদিকে “Translation” লেখা থাকবে।

    স্টেপ ২.

    এখন যেভাবে আমরা ওপরে গুগল ট্রান্সলেশন ওয়েবসাইটে গিয়ে ভাষা বেঁচে অনুবাদ করেছিলাম ঠিক সেভাবেই আপনার এখানেও বামদিকে বাংলা (Bengali) এবং ডানদিকে ইংরেজি (English) সিলেক্ট করে নিতে হবে।
    এবং, আপনি যদি বাংলা ছাড়া অন্য কোনো ভাষা থেকে ইংরেজি ছাড়া অন্য একটি ভাষায় অনুবাদ চান, তাহলে সেভাবেই ভাষা (Language) সিলেক্ট করে নিন।
    গুগল ট্রান্সলেট বাংলা টু ইংলিশ
    এখন যেভাবে আপনারা ওপরে ছবিতে দেখতেই পারছেন, ভাষা সিলেক্ট করার পর আপনাদের, যেই শব্দের অনুবাদ চাই সেটা বামদিকে লিখতে হবে।
    মনে রাখবেন, আপনি bangla to English translate করছেন, তাই আপনার বাংলাতেই বামদিকের বাক্সে লিখতে হবে।
    এবং তারপর, আপনার লেখা শব্দের বা বাক্যের সঠিক অনুবাদ আপনারা ডানদিকের বাক্সে ইংরেজিতে দেখতেই পারবেন। হে ঠিক ভাবছেন এই প্রক্রিয়া অনেক সোজা।
    তাহলে, এভাবে আপনারা কোনো ওয়েবসাইট বা app ছাড়াই সাধারণ Google search করেই গুগল ট্রান্সলেট সার্ভিস ব্যবহার করতে পারবেন এবং সহজে অনুবাদ করতে পারবেন।

    ৩. মোবাইলে গুগল ট্রান্সলেট app ব্যবহার করুন:

    যদি আপনি নিজের android mobile phone এ ব্যবহার করে শব্দের/বাক্যের অনুবাদ কোরতে চান তাহলে গুগল ট্রান্সলেট এন্ড্রয়েড এপস ব্যবহার করতে পারেন।
    এতে আপনি যেকোনো সময় যেকোনো জায়গার থেকে সঠিক ভাবে ট্রান্সলেট বা অনুবাদ করতে পারবেন।
    সবচে আগে, আপনি নিজের smartphone থেকে গুগল ট্রান্সলেট app ডাউনলোড এবং ইনস্টল করেনিন।

    এখন সোজা, app ব্যবহার করে যেকোনো সময় যেকোনো ভাষা থেকে যেকোনো ভাষাতে বাক্যের অনুবাদ করুন।

    আপনি যদি বিদেশে ঘুরতে গেছেন এবং আপনি সেই জায়গার ভাষা জানেননা,

    তাহলে গুগল ট্রান্সলেট app ব্যবহার কোরে বাংলা লিখে সেই জায়গার ভাষাতে শব্দ বা বাক্য অনুবাদ করতে পারবেন।

    বাংলা থেকে ইংরেজি অনুবাদের উদাহরণ :

    বাংলা থেকে ইংরেজি অনুবাদের সময় আপনাকে কিছু কথা মনে রাখতে হবে যেমন : সঠিক ভাবে ভাষাকে অনুবাদ করা, শব্দ ও তার অর্থ সম্পর্কে জানা দরকার, এবং ভাষার গঠন সম্পর্কে গেইন থাকা দরকার,(মানে হলো আপনি যদি বাংলাভাষা সঠিভাবে বলতে বা লিখতে পরনে তাহলে হবে।) আমি কিছু উদহারণ নিচে দিয়েছে যেগুলো আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কাজেলাগে :

    বাংলা ইংরেজি
    ১. আপনি কেমন আছেন? How are you?
    ২. আপনি কাজ কি করেন? What do you do at work?
    ৩. আপনি কোথায় থাকেন? Where do you live?
    ৪. আপনার বাড়ি কোথায়? Where is your home?
    ৫. আপনার বাড়িতে কে কে আছেন? Who is in your house?
    ৬. তোমার বাবা ও মায়ের নাম কী? What is your father and mother’s name?
    ৭. তোমার বাবা ও মা কি করেন? What do your parents do?
    ৮. তোমার শিক্ষাগত যোগ্যতা কী? What is your educational qualification?
    ৯. তুমি এখন কি করো? What do you do now?
    ১০. আপনার বয়স কত? How old are you?
    ১১. আপনি এখন কোথায় যাবেন? Where do you go now?
    ১২. আমি এখন ট্রেনে আছি। I am on the train now.
    ১৩. আমার বাড়ি যেতে দেরি হবে। I will be late going home.
    ১৪. আমার শরীরটা ঠিক মত সুস্থ নেয়। My body heals properly.
    ১৫. আপনি কিছু খেয়েছেন? Have you eaten anything?
    ১৬. কাল অবশই আসবেন আমার বাড়িতে। You will definitely come to my house tomorrow.
    ১৭. চলুন দার্জিলিং থেকে ঘুরে আসি। Let’s travel from Darjeeling.
    ১৮. মা আমাকে একটা ফোন কল দাও তো. Mom give me a phone call.
    ১৯. আমার খুব খিদে পেয়েছে খেতে দাও। I’m very hungry, let me eat.
    ২০. আপনার মোবাইল কত টাকা দিয়ে কিনলেন এবং কোন কোম্পানি? How much money did you buy your mobile and which company?

    আমাদের শেষ কথা,

    তাহলে বন্ধুরা, আশাকরি গুগল ট্রান্সলেট কি ? এবং গুগল ট্রান্সলেশন বাংলা টু ইংলিশ অ্যাপ কিভাবে ব্যবহার করবেন ?

    সেটা আমি আপনাদের ভালো কোরে বুঝিয়ে দিতে পেরেছি।

    আপনারা যদি ঘরে বসে ইংরেজি ভাষার বিভিন্ন শব্দ ও বাক্য গুলো বলতে ও শিখতে চান,

    তাহলে, এই টুল ব্যবহার করে বাংলা থেকে ইংরেজিতে অনলাইন অনুবাদ করে আপনারা অনেক ভালো ভাবে ইংরেজি শিখতে পারবেন।

    কেবল ইংরেজি নয়, যা আমি ওপরে বলেছি আপনারা অনেক আলাদা আলাদা রকমের ভাষাতে বাংলার অনুবাদ করতে পারবেন এবং সেই ভাষাগুলি শিখতে পারবেন।

    একবার অবশই ব্যবহার করে দেখুন Google এর এই অনলাইন ট্রান্সলেটর টুল।

  • ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম

    ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম

    ইউটিউব হলো একটি ভিডিও শেয়ারিং প্লাটফর্ম | তিনজন পেপাল কর্মচারী চেড হার্লি ,স্টিভ চেন ও বাংলাদেশী বংশোদ্ভাত জাওয়াদ সহ তিনজন মিলে ২০০৫ সালে ইউটিউব প্রতিষ্ঠা করেন | এর জনপ্রিয়তা এবং ভিডিও শেয়ারিং এর জনপ্রিয়তা বাড়তে দেখে ২০০৬ সালে গুগল ১.৬৫ বিলিয়ন ডলারের পরিবর্তে ইউটিউব কিনে নেয় |

    ইউটিউব কি ? কে বা কারা তৈরি করেছে ?

    ইউটিউব হলো একটি ভিডিও শেয়ারিং প্লাটফর্ম |  তিনজন পেপাল কর্মচারী চেড হার্লি, স্টিভ চেন ও বাংলাদেশী বংশোদ্ভাত জাওয়াদ সহ তিনজন মিলে ২০০৫ সালে ইউটিউব প্রতিষ্ঠা করেন |  এর জনপ্রিয়তা এবং ভিডিও শেয়ারিং এর জনপ্রিয়তা বাড়তে দেখে ২০০৬ সালে গুগল ১.৬৫ বিলিয়ন ডলারের পরিবর্তে ইউটিউব কিনে নেয় |

    ইউটিউব চ্যানেল কি

    ইউটিউব চ্যানেল হচ্ছে ভিডিও শেয়ার ও দেখার ওয়েবসাইট, যাতে পৃথিবীর সকল প্রান্ত থেকে সব ভাষার ভিডিও আপলোড হয়ে থাকে। এটা সম্পুর্ণ ফ্রি। আর এইসব ভিডিও ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে আপলোড করতে হয়। যারা ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করে তাদেরকে ইউটিউবার বলা হয়ে থাকে।

    বর্তমানে ইউটিউব এ ভিডিও আপলোড এর মাধ্যমে আয় করাকে পেশা হিসেবে নেয়া হচ্ছে। তাই বলা যায়, যে মাধ্যম ব্যবহার করে ইউটিউব এ ভিডিও আপলোড করা হয় তা ইউটিউব চ্যানেল হিসেবে পরিচিত। আরো সহজ করে বলা যায়, আমরা প্রতিনিয়ত ইউটিউবে যে ভিডিও দেখি তা কোন না কোন চ্যানেল এর অধীনে আপলোড হয়ে থাকে। চ্যানেল ছাড়া ইউটিউব এ ভিডিও আপলোড করা যায় না।

    ইউটিউব চ্যানেল খোলার পূর্বে করণীয় এবং সতর্কতা কী?

    এটির আসল উত্তর ছিল: ইউটিউব চ্যানেল খোলার পূর্বে করণীয় এবং সতর্কতা?

    ১. ভিডিও তৈরীর সঠিক বিষয়টি নির্বাচন করুন.

    ২. একটি প্রফেশনাল জিমেইল একাউন্ট খুলুন.

    ৩. ‍প্রফেশনাল মানের লোগো এবং ব্যানার তৈরী করুন.

    ৪. সঠিক ট্যাগ ব্যাবহার করুন.

    ৫. অন্যান্য সোস্যাল সাইটেও প্রফেশনাল একাউন্ট খুলে চ্যানেল প্রমোট করুন.

    ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম : কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল খুলবো?

    ইউটিউবের দুই ধরনের চ্যানেল (YouTube Channel) অপশন রয়েছে: পার্সোনাল ইউটিউব চ্যানেল এবং ব্র্যান্ড একাউন্ট। চ্যানেল আর্ট, মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি, পরিচালনা পদ্ধতি ইত্যাদি ক্ষেত্রে দুই ধরনের চ্যানেল ভিন্ন ভিন্নভাবে কাজ করে।

    পার্সোনাল ইউটিউব চ্যানেল ব্যক্তিগতভাবে পরিচালনা করা হয় এবং সাধারণত এককভাবে ব্যক্তির কন্টেন্টকে রিপ্রেজেন্ট করে। অন্যদিকে ব্র্যান্ড একাউন্ট বিজনেস, অর্গানাইজেশন অথবা কোনো ব্র্যান্ডের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং সেই পুরো ব্র্যান্ডের কন্টেন্টকে রিপ্রেজেন্ট করে। এক্ষেত্রে একটি ড্যাশবোর্ডের মাধ্যমে একাধিক ইউটিউব চ্যানেলকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং একাধিক ব্যক্তি একাউন্ট পরিচালনার কাজে নিয়জিত থাকতে পারেন।

    কন্টেন্ট ও উদ্দেশ্যর ওপর ভিত্তি করে পার্সোনাল চ্যানেল বা ব্র্যান্ড একাউন্ট খোলা হয়। সাধারণত ইউটিউব মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে ব্র্যান্ড একাউন্টই গ্রহণযোগ্য। ইউটিউব ব্র‍্যান্ড একাউন্ট বা চ্যানেল খোলার নিয়মগুলো দেখে নিন:

    ১) আপনার গুগল একাউন্টে সাইন-ইন করুন:

    ইউটিউবে ভিডিও (YouTube video) দেখা, শেয়ার করা বা কন্টেন্ট তৈরির জন্য প্রথমেই গুগল একাউন্ট থাকা প্রয়োজন। গুগল একাউন্টের মাধ্যমে ইউটিউব তার ব্যবহারকারীকে ভেরিফাই (YouTube verify) করে নেয়। একাউন্ট খুলতে প্রথমেই www.youtube.com এই সাইটে গিয়ে ওপরে, ডান পাশে ‘সাইন ইন’ এ ক্লিক করলে গুগল সাইন ইন পেইজে নিয়ে যাবে:

    আপনার ইতিমধ্যে গুগল একাউন্ট থাকলে সাইন ইন করুন।

    একাধিক গুগল একাউন্ট থাকলে, যে একাউন্টটি ইউটিউব একাউন্টের সাথে যুক্ত রাখতে চান সেটি সিলেক্ট করুন।

    আপনার যদি গুগল একাউন্ট না থাকে তাহলে ‘Create Account’ অপশনটি সিলেক্ট করে পরবর্তী ধাপগুলো অনুসরণ করুন।

     

    ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম

    Step 2 :

    ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম
    ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম
    ইউটিউব এ লগইন করার পর ইউটিউব এর ড্যাসবোর্ড আপনার সামনে আসবে। যার ডান পাশে প্রোফাইল আইকনে ক্লিক করতে হবে। তারপর আপনার সামনে কতগুলো অপশন আসবে। তখন‍ “Setting” অপশনে এ ক্লিক করার মাধ্যমে আপনি ইউটিউব চ্যানেল খোলার কাজ শুরু করবেন। এখন আপনি নতুন একটা পেজ পাবেন। যাতে “Your Channel” অপশন দেখা যাবে। ঠিক তার নিচে তিনটি অপশন দেখতে পাবেন। আর তা হলো-
    • Channel Status and Features
    • Create a New Channel
    • View Advanced Settings
    তখন “Create a New Channel” অপশনে ক্লিক করলে “Create Your Channel Name” অপশন আসবে। সেখানে আপনার চ্যানেলের নাম দিতে হবে। নাম দেয়ার পরে ক্লিক করলেই আপনার ইউটিউব চ্যানেল তৈরি হয়ে যাবে। আপনি নাম হিসেবে আপনার নামে অথবা আপনি যে নাম দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খুলতে চান তা দিতে পারেন। এটা মূলত ব্র্যান্ড এর নামে হয়ে থাকে।
    Note : চ্যানেলের নাম দেওয়ার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন Handle নাম Available আছে কিনা। যদি আপনার চ্যানেলের নামটি Handle নাম হিসেবে Available থাকে তাহলে Handle এর পাশে সবুজ রঙের ঠিক চিহ্নি থাকবে, যেমনটি আপনার উপরের ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন।

    Step 3 : আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি কাস্টমাইজ করে নিন

    ইউটিউব চ্যানেল খোলা শেষ হলে এবার চ্যানেলটি কাস্টমাইজ করে নেয়ার পালা।

    • চ্যানেল ড্যাশবোর্ডে গিয়ে Customize channel”অপশনে ক্লিক করুন।
    • Layout, Branding এবং Basic Info: এই তিনটি ট্যাবে গিয়ে আপনার ব্র্যান্ড সম্পর্কে তথ্য প্রদান করুন। এতে অডিয়েন্স আপনার ব্র্যান্ড সম্পর্কে বেসিক তথ্যগুলো জানতে পারবে।
    • তথ্য দেয়ার ক্ষেত্রে এমন কীওয়ার্ড ব্যবহার করুন যা সাধারণত সার্চ করলে আসে।
    • “Branding” ট্যাবে গিয়ে আপনার চ্যানেলকে আকর্ষণীয় ও অনন্য করে তুলবে এমন আইকন ও চ্যানেল আর্ট আপলোড করুন। অবশ্যই আপনার ব্র্যান্ড এবং তার উদ্দেশ্যের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ আইকন, লোগো বা আর্টকে বেছে নিন।

    আপনি চাইলে আপনার ব্র্যান্ডের জন্য একাধিক ইউটিউব চ্যানেল ব্যবহার করতে পারবেন। ইউটিউব সেটিংস এর ব্র‍্যান্ড একাউন্ট ড্যাশবোর্ড থেকে আপনি আপনার ব্র‍্যান্ডের সবগুলো ইউটিউব চ্যানেল ম্যানেজ করতে পারবেন।

    মোবাইলে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম :

    সাধারণত ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ এ ইউটিউব চ্যানেল খোলা সহজ। কিন্তু বর্তমানে মোবাইলে ইউটিউব চ্যানেল খোলা যায়। এখন আমরা মোবাইলে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম সম্পর্কে জানবো।
    মোবাইলে ইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য ক্রোম ব্রাউজার এ গিয়ে “Desktop Mode” অন করতে হবে। তারপর সাধারণ ইউটিউব চ্যানেল যেভাবে খোলা হয়ে থাকে তা অনুসরণ করতে হবে। সবগুলো ধাপ আমরা উপরে বর্ণনা করেছি। উল্লেখিত ধাপ অনুসরণ করেই মোবাইলে ইউটিউব চ্যানেল খোলা যায়।
    এছাড়া ইউটিউব অ্যাপ এর মাধ্যমে মোবাইলে ইউটিউব চ্যানেল খোলা যায়। যদি্ও তা দিয়ে বৃহৎ পরিসরে কোন চ্যানেল তৈরি ও ম্যানেজ করা যাবে না। স্বল্প কাজে ব্যবহার করার জন্য মোবাইলে ইউটিউব চ্যানেল খোলা যেতে পারে।
    সে জন্য আপনাকে ইউটিউব অ্যাপে জিমেইল আইডি পাস্ওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে। অতপর প্রোফাইল আইকনে ক্লিক করে “Your Channel” অপশনে ক্লিক করতে হবে। তারপর আপনার ইউটিউব চ্যানেল তৈরি হয়ে যাবে। সেটিংস অপশনে গিয়ে আপনার মতো করে তা পরিবর্তন করতে পারবেন।